পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

امیر نایب ۹ جه বাংলার জমি-বন্ধকী ব্যাঙ্ক تے۔ہ ح শ্ৰীহেমেন্দ্রপ্রসাদ ঘোষ কছুদিন পূৰ্ব্বে বাংলার পুনর্গঠন সম্বন্ধে গভর্ণর সার জন ঋণ গ্রহণের প্রধান কারণ। অধিকাংশ স্বলেই জমির এওমন যে বক্তৃতা করিয়াছিলেন, তাহাতে তিনি বলিয়াছিলেন, পুনর্গঠনের যে সকল উপায় সম্বন্ধে উল্লেখ দেখা शृङ्ग–छधिজুকী ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠা সে সকলের অন্যতম । র্তাহার এই বক্তৃতার পর জানা গিয়াছে, বর্তমান বৎসরের ধ্যেই পরীক্ষা হিসাবে বাংলায় পাঁচটি জমি-বন্ধকী ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠিত হইবে এবং সেই সব ব্যাঙ্কের পরিচালন-ব্যয় নিৰ্ব্বাহের দন্ত সরকার চল্লিশ হাজার টাকা দিবেন। সম্প্রতি সরকারের এক বিবৃতিতে জানা গিয়ছে, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা ও পাবনা— এই তিনটি জিলায় তিনটি ব্যাঙ্ক ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে এবং আর দুইটি জিলায় অবশিষ্ট দুইটি ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠিত হইবে । এই জাতীয় ব্যাঙ্ক নানা শ্রেণীর এবং দেশের অবস্থার উপযোগী করিতে হয়। জাৰ্ম্মানীতেই এইরূপ ব্যাঙ্কের প্রতিষ্ঠায় বিশেষ স্থফল ফলিয়াছিল এবং সেই জন্ত বিলাতের সরকার ( কৃষি ও মৎস্য বিভাগ ) মিষ্টার কাহিলকে জাৰ্ম্মানীর ব্যবস্থা অধ্যয়ন করিয়া তাহার অধ্যয়নফল প্রদান করিবার কার্যে নিযুক্ত করিয়াছিলেন। তিনি ষে বিবরণ প্রদান করেন, তাহাতে দেখা যায়, ১৮৫০ খৃষ্টাব্দে সে-দেশে জমির উন্নতিসাধন জন্য এক কেন্দ্রী “ফগু” প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৭৫ খৃষ্টাব্দে এই তহবিলে প্রায় ২৬ লক্ষ টাকা সঞ্চিত হয়। ১৮৭৬ খৃষ্টাব্দে এই টাকার অধিকাংশ ভিন্ন ভিন্ন প্রদেশের সরকারকে বণ্টন করিয়া দেওয়া হয় এবং সে-সব সরকারেরই জমির উন্নতিসাধন জন্ত প্রতিষ্ঠিত “ফগু” আছে। ১৮৭৯ খৃষ্টাবো প্রত্যেক প্রদেশকে সেইরূপ “ফও” প্রতিষ্ঠায় অধিকার প্রদান করিবার জন্ত আইন বিধিবদ্ধ হয়। ১৮৬১ খৃষ্টাব্দে স্যাঙ্কনীড়ে, ১৮৮০ ও ১৮৯০ খৃষ্টাব্দে হেসে, ১৮৮০ খৃষ্টাব্দে বাভেরিয়ায় ও ১৮৮৫ খৃষ্টাব্দে ওলডেনবার্গে এইরূপ ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠিত হয়। মিষ্টার কাহিল বলেন, সেচের ব্যবস্থা কর, জলনিকাশের বন্দোবস্ত করা এবং বাঁধ ও নদীর কূলরক্ষা করাই এইরূপ 9= 3 অধিকারীরা জমির ঘেরূপ উন্নতিসাধন জন্ত ঋণ গ্রহণ করেন, সেরূপ উন্নতিতে আয় বৰ্দ্ধিত হয়। জমির উন্নতিসাধন জঙ্ক যে ঋণ লওয়া হয় তাহাকে ব্যক্তিগত ও বন্ধকী ঋণের মধ্যবর্তী বলা যাইতে পারে। খাতকের নির্ভরযোগ্যতা ও উন্নতিজনিত জমির মূল্যবৃদ্ধির পরিমাণ বিবেচনা করিয়া ঋণ প্রদান করা হয়। কৃষিজ দ্রব্যের বিষয় বিবেচনা করিলে থাতকের সুবিধার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলির প্রতি দৃষ্টি রাখিতে ट्ध्र ३ - ১ । ঋণের পরিমাণ উপযুক্ত হইবে ; ২ । স্বদের হার অধিক হুইবে না ; ৩ । পরিশোধ জন্ত সঞ্চয় ভাণ্ডারে কিস্তিমত্ত টাকা দিতে হইবে বটে, কিন্তু ঋণের টাকা নির্দিষ্ট সময়ের পূৰ্ব্বে পরিশোধ করিতে হইবে না। সাধারণতঃ মহাজনরা বা ঋণদান প্রতিষ্ঠানগুলি এইরূপ সর্ভে ঋণ দান করিতে পারেন না ; কারণ, উন্নতির ফলে জমির মূল্য কিরূপ বৰ্দ্ধিত হইবে তাহ স্থির করিবার ও জমি-পরিদর্শনের ব্যবস্থ তাহাদিগের থাকে না। মহাঞ্জন বা ঋণদান প্রতিষ্ঠান দীর্ঘকালব্যাপী কিস্তিতে টাকা লইতে পারেন না। সেই জন্যই এরূপ ঋণদানের জঙ্ক স্বতন্ত্র শ্রেণীর প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত করা হয় । জাৰ্ম্মানীর প্রথার আলোচনা করিলে প্রথমেই দেখা যায়বাংলার অবস্থার সহিত সে দেশের অবস্থার বিশেষ প্রভেদ আছে। বাংলায় জমির উন্নতিসাধনের প্রথম প্রয়োজন— , পূৰ্ব্বত ৰুণ পরিশোধ করা। সেই জঙ্ক বাংলায় জমি । ৰজনী ব্যান্ধের উদেশ্বত্রয়ের মধ্যে সৰ্ব্বপ্রথম খণপরিশোধব্যবহার উল্লেখ করা হইয়াছে । সেই উদ্বেগুজয়— s । छभि दकक ब्राथिब्र शृशैठ ७ शूर्वकृङ च्छक्वथ कन পরিশোধ ; - ২। জমির ও কৃষিপ্রথার উন্নতিসাধন ; ৩। যে স্থানে জার কিছু জমি ৰিনিলে ক্ল্যকের পক্ষে