T বাধার অন্ত ছিল না। তথাপি সোভিয়েট রাশিয়াম স্ত্রী-পুরুষের অধিকারের সমত্ব প্রথম হইতেই স্বীকৃত হইয়াছে। অল্প দেশের সহিত এথানকার প্রভেদ এই যে, বর্তমান রুশীয়নারীর অধিকার কাল্পনিক অধিকার নহে। সোভিয়েট মতবাদ এইরূপ অধিকারে আস্থা রাখে না ; কারণ যাহা দৈনন্দিন জীবনে প্রত্যক্ষ না হইতেছে, তাহা ইহার চক্ষে না থাকার সামিল। এই হেতু, রাশিয়াম নারী-স্বাধীনতার প্রথম সোপান হইয়াছে ধনোৎপাদনে স্ত্রী-পুরুষের সাহচৰ্য্য ও সাম্য। সোভিয়েট কর্তৃপক্ষ কেবল ষে নারীর কৰ্ম্মক্ষেত্রের দিকচক্রবাল প্রসারিত করিয়াছেন তাহা নহে, একই কর্পে নিযুক্ত নারী-পুরুষের আর্থিক বৈষম্য ঘুচাইয়াছেন। রাশিয়ায় আঞ্জ প্রায় এমন কোন ব্যবসা নাই ধাহাতে নারীর স্থান নাই । অতীতকে মুছিয়া ফেলা সহজ নয়। স্বতরাং এ যাবৎ অধিকাংশ সোভিয়েট নারী আখোপার্জনে পুরুষের সমকক্ষ হইতে পারে নাই। শিক্ষাবিস্তারের সঙ্গে সঙ্গে এই অবস্থারও পরিবর্তন ঘটিতেছে। ফণী নারী ক্রমেই শিল্পনিপুণ হুইগ উঠতেছে। “পঞ্চ মার্ষিক-সঙ্কল্প" সম্পৰ্কীয় শকৃব্রিগেড, (shock-brigade) অর্থাৎ বিশিষ্ট কৰ্ম্মীদের মধ্যে নারীর স্থান অতি উচ্চে । মার্কিন ইঞ্জিনিয়ারদের মতে শিক্ষায় উৎসাহ ও কৰ্ম্মকুশলতায় ইহারা অনেক ক্ষেত্রে পুরুষের অগ্রগামী । অনেক কৃতবিদ্য রমণী ইতিমধ্যেই নানা বিভাগে উচ্চপদ লাভ করিয়াছেন। প্রথমে রাশিয়ার জনসাধারণ নারীর এই নব-প্রতিষ্ঠা স্বীকার করিতে কুষ্টিত হইত। কিন্তু অল্পকালের মধ্যেই এই মনোভাবের পরিবর্তন ঘটিমাছে । দেখা গেল ষে, নারীর ব্যক্তিগত হীনতা সম্বন্ধে জনশ্রুতি বহুকালের সংস্কার ছাড়া কিছু নয়। রবীন্দ্রনাথ "রাশিয়ার চিঠিতে লিখিয়াছেন," ব্যক্তিগত উৎকর্ষই মানবসমাজের স্বায়ী কল্যাণময় প্রাণবা আশ্রম।" আগু বিষয়ে কিরূপ জ্ঞান নাই, কিন্তু নারীর স্বাধীনত বিষয়ে অন্ততঃ রাশিয়ার নেতৃবৃন্দ ব্যষ্টিকে সমষ্টির নিকট বলি দিবার বিন্দুমাত্র চেষ্টা করেন নাই। সোভিয়েট রমণীর ব্যক্তিগত উৎকর্ষ ইহাদের প্রধান চিস্তা। যুগের পর যুগ নারী মেস্বাধীনতা হারাইয়ছে, এক্ষণে তাহা দুই হস্তে ফিরাইয়া দিবার বিপুল প্রাস দেখা যাইতেছে। শিক্ষা ও ধনোৎপাদনবিষয়ে সোভিয়েট-নাগরিক যে অপধ্যাপ্ত স্থধোগ পাইয়াছে, তাহু! সোভিয়েট রাশিয়ায় মারীর স্থাল இee शृथिरोौद्र णम्न ८क५॥e अव€याम। जक-जक नाग्रैौब्र দৈহিক ও মানসিক ক্ষমতার অপচয় দূরীকরণের সঙ্গে সঙ্গে সোভিয়েট রাষ্ট্রের: ভবিষ্যৎও স্বৰূঢ় হইল, সন্দেহ নাই । - এস্থলে তর্ক উঠে, বেশ, তা না-কল্প হইল, কিণ্ড জুলিলে চলিখে না যে, পরিবারকে বাদ দিয়া সমাজ এক জও টিকে না। এই তর্কের মীমাংস সহজে হুইবার নয়, কারণ ইহা কেবল যুক্তিসাপেক্ষ নহে। ইহার সহিত জামাদের বন্ধ-যুগের সংস্কার জড়িত। স্বতরাং যখন রাশিয়ার শঙ্কগণ অপৰাজ রটাইল যে, সোভিয়েট বিবাহ-বিধিমতে নারী সমাজের সম্পত্তি এবং রাশিয়ার পরিবার ভাঙির চুরমার হইয়া গিয়াছে, তখন আমাদের মূঢ় মন ইহ সহজেই বিশ্বাস করিল, সত্যমিখn বিচারের অপেক্ষ রাখিল না । সোভিয়েট-রাষ্ট্রে দাম্পত্য জীবনের ছবি আঁকিতে হইলে প্রথমেই মনে রাখা উচিত যে, সোভিয়েট-মতবাদ কোন সামাজিক প্রতিষ্ঠানকে চিরকালের বলিয়া স্বীকার করে না। - খনোৎপাদনের বিধি-ব্যবস্থার "क्र्रित्नत्र म:त्र गरत्र हेदाङ्ग क्रन नििश्ष्ठ दश्नाहे स्वइ। স্বতরাং আমরা পরিবার বগিতে ধাই। ঘূৰি অহা ৱাশিয়া চিরস্থায়ী হইবে কি-না কেহ বলিতে পারে না। তথাপি সোভিয়েট কর্তৃপক্ষগণ প্রথম হইত্তেই পরিবারকে ধ্বংস করিতে উদ্যত হন নাই। সোভিয়েট বিবাহ-বিধির মূলস্থৰ হইল DBBBB g BBBB BBHt D BBBB DDD বিবাহের আদর্শ অনেকটা আমাদের মত। কিন্তু একটা মণ্ড তফাৎ এই যে, ইহা স্ত্রীর স্বাধীন-পত্তাকে উপেক্ষ করে নাই । অঙ্গদকে ইহা পাশ্চাত্যের রোমাটিক-অাদর্শ ইতেও ভিন্ন । যেখানে জীবনযাত্রার স্থায়িত্ব নাই, সেখানে রোমাঙ্গ ক্ষে কত पत्रणैौक, ठाश काशत्वe चछन। नहेि । शङब्रा१ ब्रॉनित्वाद বিবাহের ভিত্তি পাৰা করিবার চেষ্টা করা হইছাছে আগুৰি হইতে। এখানে স্ত্রী-পুরুষ উভয়ের আর্থিক-সংস্থান থাকার १झ५ देशtनब्र नश्क नश्छ नब्रल झहेश्वांश् ॥ णछ cषc*द्र पङ ধন, মান, কুল প্রভৃতি ইহাদের মিলনেচ্ছাকে বিড়তি করে নাই। প্রথম হইতেই প্রেম, লৌহার্দ ও সাহচর্ষা ইহাদের জীবনে পরিস্ফুট হুইবার স্বযোগ পাইল। সঙ্গে সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদে স্ত্রী-পুরুষের সম্পূর্ণ স্বাধীনতা থাকাতে অঙ্কণী বিবাহের পরিসর ক্রমেই ক্ষুদ্র হুইয়া জালিয়াছে। এই
