శ్రీ రికా দুঃসাধ্য উদ্যম, মদের সঙ্গে তালোয় লড়াই, ভালোবাসার সাধনা, ঈৰ্য্যায় তার বিঘ্ন, এ সমস্ত হৃদয়বোধ মান অবস্থায় নানা আকায়ে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে আছে, এর কোনোটা সুখের কোনোট এদের পঞ্জিয়ে গল্পের ছবিতে রূপ দিয়ে রূপকথায় ছেলেদের জল্পে জোগানো হচ্চে আদিকাল থেকে } এর মধ্যে অলৌকিক জীবের কথাও আছে কিন্তু তার মানুষেরই প্রতীক। আছে দৈত্য-দানব; বস্তুত তারা মানুষ, ব্যাঙ্গমা-বেঙ্গমি, তারাও তাই । এই সব গল্পে মানুষের বাস্তব জগৎ কল্পনায় রূপান্তরিত হয়ে শিশুমনের জগৎরাপে দেখা দে, শিশু আনন্মিত হয়ে ওঠে। মানুষ যে স্বভাবত কৃষ্টিকৰ্ত্ত, তাই সে সব-কিছুকে আপন স্বষ্টিতে পরিণত করে তাতে বাসা বাধে ; নিছক বিধাতার স্বষ্টিতে তাকে কুলোয় লা । মানুষ জ্ঞাপন হাতে আপনাকে, আপন সংসারকে তৈরি করে,—সেই সংসারের ছবি বানায় স্বীপম হাতে, তাতে তাকে নিবিড় আনন্দ দেয়, কেননা সেই ছবি তার মনের নিতান্ত কাছে আসে। যে শকুন্তলার ঘটনা মানব সংসারে ঘটতে পারে তাকেই কবি আমাদের মনের কাছে নিবিড়তর সত্য করে দেখিরে দেন । রামায়ণ রচিত হ’ল, রচিত হ’ল মহাভারত । রামকে পেলুম, সে তো একজন "মামুদের রূপ লয়, অনেক কাল থেকে অনেক মামুদের মধ্যে যেসকল বিশেষ গুণের ক্ষণে ক্ষণে কিছু কিছু স্বাদ পাওয়া গেছে কবির মনে সে সমস্তই দান বেঁধে উল রামচন্ত্রের মূর্জিত। রামচন্দ্র হয়ে উলেন আমাদের মনের মানুষ । বাস্তব সংসারে অনেক বিক্ষিপ্ত ভালো লোকের চেয়ে রামচন্দ্র আমাদের মনের কাছে সত্য মানুন হয়ে ওঠেন । মন তাকে যেমন কয়ে স্বীকার করে প্রত্যক্ষ হাজার হাজার লোককে তেমন করে স্বীকার করে না । মনের মানুষ বলতে বে বুঝতে হবে আদর্শ ভালো লোক তা নয় । সংসারে মন্ম লোকও আছে ছড়িয়ে, নানা কিছুর মঙ্গে মিশিয়ে, আমাদের পাঁচ-মিশোলি অভিজ্ঞতার মধ্যে তাদের মন্দ্বত্ব অসংলগ্ন হয়েই মেথা দেয় । সেই বহুলোকের বহুবিধ মন্দত্ত্বের থও থও পরিচয় সংসারে আমাদের কাছে BK KK gBB BBSBBS BB BK EkS BK আঘাত করে, নানা ঘটনায় চাপা পড়ে তারা অগোচর টুঃখের, പ হতে থাকে। সাহিত্যে তাঁর সংহত আকারে ঐক্য লাভ করে আমাদের নিত্যমনের সামগ্রী হয়ে ওঠে, তখন তাদের আর ভুলতে পারি নে। শেকসপিয়রের রচিত ফলুস্টাফ, একটি বিশিষ্ট মানুষ সন্দেহ নেই। তবু বলতে হবে তামাদের অভিজ্ঞতায় অনেক মানদের কিছু কিছু আভাস আছে, শেক্সপীয়রের প্রতিভার গুণে তাদের সমবায় ঘনীভূত হয়েছে ফলুস্টাফ, চরিত্রে। জোড়া লাগিছে তৈরি ময়ু, কল্পনার রসে জারিত ক’রে তার স্বষ্টি, তার সঙ্গে আমাদের মনের মিল খুব সহজ, এইচন্তে তাতে আমাদের আনন্দ । এমন কথা মনে হ’তে পারে সাবেক কালের কব|নাটকে আমরা যাদের দেধতে পাই তারা এক-একটা টাইগ, তায় শ্রেণীগত, তাই তারা একই জাতীয় অনেকগুলি মানুষের ভাঙাচোরা উপকরণ নিয়ে তৈরি। কিন্তু আধুনিক কালে সাহিত্যে আমরা বে-চরিত্র দেখি ভা ব্যক্তিগত । প্রথম কথা এই লে ব্যক্তিগত মানুধেরও শ্রেণীগত ভিত্তি আছে, একান্ত শ্রেণীবিচ্ছিন্ন মায়য নেই । প্রতোক মামুয়ে মধ্যেই আছে বহু মানুষ, আঁরি সেই সঙ্গেই জড়িত হরে অাছে সেই এক মানুস, বে বিশেষ । চরিত্রস্থষ্টিতে শ্রেণীকে লঘু করে ব্যক্তিকেই বৃদিবা প্রাধান্ত দিই তবু সেই ব্যক্তিকে আমাদের ধারণার সম্পূর্ণ অধিগমা করতে হ’লে তাতে আটষ্টের হাত পড়া চাই। এই আটিষ্টের স্বষ্টি প্রকৃতির স্মৃষ্টির ধারা অনুসরণ করে না । এই স্বষ্টিতে যে মানুষকে দেখি, প্রকৃতির হাতে যদি সে তৈরি হ’ত তা হ’লে তার মধ্যে অনেক বাহুল্য থাকত, সে বাস্তব যদি হত, তৰু সত্য হ’ত মা, অর্থাৎ আমাদের ধর্ণর তাকে নিঃসংশয় গ্রামাণিক বলে মানুত না । তার মধ্যে অনেক ফাক থাকত, অনেক কিছু থাকত বা নিরর্থক, আগেপিছের ওeন ঠিক থাকত দা। তার ঐক্য আমাদের কাছে সুস্পষ্ট হ’ত না । শতদল পদ্মে যে ঐক্য দেখে আমরা তাকে মুহূৰ্ত্তেই বলি মুন্সর তা সহজ—তার সঙ্কীর্ণ বৈচিত্র্যের মধ্যে কোথাও পরস্পর দ্বন্দু নেই, এমন কিছু নেই বা অঘথা , আমাদের হৃদয় তাকে অধিকার করতে পারে তলায়াসে, কোথাও বাধা পায় త్రొ్సు - ایتد
