- బ్రరిూ ફ્રકારઃ ; - S38S সীতার সে পুরোনো জভোগ এখনও আছে, কথা বলতে বলতে হঠাৎ খোপা হাত দিয়ে দেখে ঠিক আছে কিনা। লম্বা চেঞ্জ, চওড়া লঙ্কা-পীড় কাপড় পরনে, থে*াপার ধরণও আজকাল শহরে দেখে এলচি ও-রকম ধোপ উঠে গিয়েচে । ওধরণের কাপড় পরলে সেখানে লোকে হাসবে, কোরী সীতা ! লেখাপড়া শিখবর, বই পড়বার ওর কত আগ্রহ ! অথচ এই পাড়াগায়ে পরের বাড়ি দাসীবৃত্তি ক’রেই ওয়জীবন কাটল। না হ’ল লেখাপড়া শেখা, দা মিটাল কোনো সাধ। অথচ ওর বুদ্ধি ছিল এত চমৎকার, মিশনরী নেমেরা কত প্রশংসা করত, ওকে কি ভালই বাস্ত মিস মর্টন। কিন্তু কি হ’ল ওর । এখনও সেই কতকাল আগেকার পুরোনো বইগুলোই পড়চে, কিছুই শেখেনি, কিছুই দেখেনি। সীতা কলে-দাদা পাস করেচ ? –পীসের খবর এখনও বেরোয় নি। • *कहूँ 1 ।। - —পাস হ’লে আমায় জানিও দাদা। আমি তোমাকে পাস করবো
- -कि ঞ্জিনিষ রে ?
–একটা মনিবাগ ৰুচি লাল উলের । তোমার জন্তে ५nकेl, दम्लोङ्ग छ८छ Gाख्ने] ८उोभायिनत्र नोभ निएथ cाश। भिन्नॉन আমাদের দিত কত কি প্রাইজ-- f - -- –মি নর্টনকে তোর মনে আছে সীতা ? তুষ্ট তো উখন খুব ছোট। —খুব মনে আছে, তার দেওয়া জিনি আমার বন্ধে দেখলেই তাদের কথা মনে পড়ে। জ্যাঠামশার আমার ভুেকে বললেন–জিতু শোনো। এখন তুমি বড় হয়েচ, তোমার সঙ্গে পরামর্শ ক'রে কাজ করাই ভাল । সীতার বিয়ে না দিলে নয়। ওর পনের-ষোল বছর বয়েস হ’ল, আর ঘরে রাখা যায় না। কিন্তু এদিকে টীকাকড়ি খরচ করবে কে ? হাজার টাকার কমে আজিকাল ভদ্রলোকের ঘরের বিয়ের কথাই তোলা যায় না। দেখে এসেচ ত শহরবাঙ্গারে ? তা আমি এক জায়গায় ঠিক করেচি ; পাদটির বাপ আমার এখানে এসেছিল। কমিক্ষম - আছে, চাফী গেরস্ত, খেতে-পরতে কষ্ট পীবে না । আখেৱ । চাষই আছে অমন বিশ-বাইশ বিঘে । দেখে, রং একটু কালে—ত হোক পুরুষ মানুষের রঙে কি আসে যায়, তবে বংশ ভাল, কামদেব পণ্ডিতের সস্তান । সবে তিন পুরুষে ভঙ্গ, আমাদেরষ্ট স্বঘর। আমি বললাম—লেখাপড় কতদূর করেচে? --লেখাপড়া কি আর এম.এ-বি-এ পাস করেচে ? তবে বাংলা ছাত্রবৃত্তি পর্যন্ত পড়েচে ; দিব্যি হাতের লেখা । ইn একটা কথা ভুলে ঘাঁচ্চি—অল্পদিন হ’ল পাত্রটির প্রথম পক্ষের স্ত্রী মারা গিয়েচে—তষে সে কিছু নয়, বয়েস কমই। একটি বুঝি ছেলে আছে ওপক্ষের । ছাত্রবৃত্তির কথায় আমার বতিলালের উটের কবিতাটি মনে পড়ল । আমি বললাম—অfচ্ছা আমি ভেবে বলৰ জ্যাঠামশাই । লেখাপড়া জানে লা আর তাতে দোজবরে, এতে বিয়ে দেওয়া আমার মন সরে দা। সীতার মত মেয়ে আপনিই বলুন না জ্যাঠামশাই ? - জ্যাঠামশায় নিজের কথার প্রতিবাদ সহ করতে পারেন না—তিনি এ-অঞ্চলের মানী ব্যক্তি, আগের চেয়ে বিষয়-আশয় টাকাকড়ি এখন তার আরও বেশী, এদিকের, সব লোক তাকে থাতির করে চলে, কেন বা তিনি প্রতিবন্ধ সহ করবেন ? সে জানি এ গায়ের রাম বাড়,য্যের ব্যাপারে। রাম বাড়ধ্যে কি জন্তে রাত্রে আফিম থেয়ে গুয়েছিল— সকালে উঠে খবর পেয়ে জ্যাঠামশাই গেলেন। রাম বাড়বো ছিল জ্যাঠামশাইয়ের থাতক । জ্যাঠামশায় গিয়ে কড়া সুরে বললেন—কি হয়েচে রাম ? রমে বাড়,ধ্যে তখন কথা বলতে পরিচে স1–জ্যাঠামশায়ের কথার উত্তর সে দিতে পারলে দ। জাঠামশার ভাখলেন, রাম বাড় যে তার প্রতি অসন্মান দেখিয়ে ইচ্ছে করেই কথার উত্তর দিচ্চে না। বললেন— ভাল ক’য়ে কথার উত্তর দাও-কার সামূনে কথা বলুচ জনি না? সঙ্গের সব লোক বললে--হ্যা, কৰ্ত্তা বা বলচেন, জবাব দাও ওঁর কথার। কিন্তু রাম বাড়ধ্যে জ্যাঠামশায়ের চোখরাঙানির চৌহদ্ধি পার হয়ে চলে গেল ঘণ্টা দুইয়ের মধ্যেই— fক জন্তে সে আফিম খেয়েছিল কেউ জানে ন!—তার মৃত্যুর পরে জ্যাঠামশায় তার ভিটেমাটি বিক্ৰী ক’রে নিয়ে নিলেনতীয় বিধবা স্ত্রী নামালক একটি মাত্র মেয়ের হাত ধরে পাত্রটি চাষবাস ।
