ভাত্র - রুচির tIN9 অধিলও দেব না—দেব না। বাও তুমি হুস্থ হও গে—” বলিয়া ঘন ঘন তমুক টানিতে লাগিলেন। অশ্বিনী অশ্বিস্ত হইয়া চলিয়া গেল । তারপর মাস দুই কটিয়াছে । পত্রিী উপস্থিত, বিবাহের সব স্থির। কিন্তু অগ্রহরিণের তখনও দেরী । কালী-ডাক্তার সহসা কঠিন পীড়াগ্রস্ত হইয়া এক দিন স্বৰ্গারোহণ করিলেন । কস্তা-জামতীর সকরুণ ক্ৰন্দন, অশ্বিনীর কতরোক্তি র্তাহাকে ফিরাইতে পারিল না, তিনি চলিয়া গেলেন । তিনি গেলেন সকালে, তাহীর জামাতা-বামাঙ্গী লৌহপিন্ধুক খুলিয়া উইলপত্র বাহির করিল বিকালে। গ্রামের পাচগুন মাতধ্বরও তখন সেখানে উপস্থিত । উইলপীঠ স্বরু হইল : জামাতা বব্যঞ্জীর নয়নযুগল আশ্রচারক্রান্ত । কিন্তু পড়িতে পড়িতে সে সংলা চমকিত হইল ভাবিল অশ্রধারা দৃষ্টিবিভ্রম ঘটাইতেছে। চোখ দুটি উত্তমরূপে মঞ্জিন করিয়া দেখিল—ন, ঠিকই ত ; বেশ স্পষ্টক্ষিরে লেখা রহিয়:ছে । উপস্থিত ভদ্রমণ্ডলীও আগ্রহ সহকারে অগ্রসর হইল একে একে উইল নি দেখিলেন—লা, কেম ভুল নাই, কাণী-ডাক্তার সজ্ঞানে স্বেচ্ছার উহার ধাবতীয় স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি দান করিয়া গিয়াছেনকৃষ্ণপুরের টিকিটবাবু, তাহর প্রথম পত্নীর গর্ভজাত পুত্র প্রমান নবকুমার ঘোষকে, ইহার উপর তাহার কল্পাঞ্জাম:তর কোন অধিকার লাই । -Ee রুচিরা - ঐবিজয়চন্দ্র মজুমদার খসিয়ে ভঙ্গিা রক্তে রঙ্গিণ তীকীয় তারা পলক-লণ্ডা নদীর পাড়ে কিরণ-কণার f ঘোরে ও কে – শুরু শোকের শ্রীপ্ত ষ্ট্ৰীড়ার ; উর্ধে বাড়ায় বোঝা ঘাড়ে । হাত দুখানি । জীবন-ত্রতে ষত্রিাপথে সবুর, সবুর ' ফুটুল প্রভুর বুtfত্র ঘনায়— বিধান-বাণী । ‘.
