পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\SR k2|<ামী fটং - "ఏ98ు ? করিয়ে দিলেন এবং হুকুম দিলেন, “মেনৃশুরু - "! וב" SBB BBBB BB BBB BBB BBB BBBBB BB S SSLLLLLLSLLLSBB BBBD DD SAAAA থেকে লাথি খেয়ে যার হ’তে ত হবেই, তার পর ও কোথাও লাগাও । ] স্থান পাবে না। ও না-পাৰে সৈনিক হতে, না-পাবে সরকারী চাকুরি, এমন কি, কোন জাৰ্ম্মানূ ব্যবসাতেও ওর স্থান হবে না। তাঁকে আশ্রয় নিতে হবে হয় বিদেশে, নয় ইছীর কাছে। এই কাপুরুষতার টীকা ওকে আজীবন অনুসরণ করবে 1 জানেন, বার আছে তলোয়ারের ভয়, তার নাই জাৰ্ম্মানূ জাতির জীবনে ঠাই!” পরের রবিবার সকাল আটটায় ডুএল' । একটা বৃহৎ কল-ক্ষরে গোপনে এর অনুষ্ঠাম হবে-গোপনতার প্রয়োজন, কারণ আইনতঃ ভুএল নিষিদ্ধ। ফুন-কে নিয়ে উপস্থিত হ’ল তার ফেব্রবিভুং-এর কৰ্ম্মকৰ্ত্তারা আর তার বন্ধুবান্ধব, তার মধ্যে ছিলুম আমিও । তার সেই মুকুমার প্রতিদ্বন্ধীকে নিয়ে হাজির হ’ল তার ‘বুৰ্শেন-কোরের • কৰ্ম্মকৰ্ত্তার দল ও তার বন্ধুগণ। আর এল ডাক্তার, তাঁর অস্ত্রচিকিৎসার বস্থপতি ও একটা জখমীকে নিয়ে যাবার ‘ষ্ট্রেচার’ সঙ্গে নিয়ে । সৰ্ব্বাঙ্গ লৌহবৰ্ম্মে আবৃত ক’রে শুধু মুখ খালি রেখে দুই ৰৌদ্ধা পরস্পরের সীমনাসামনি দাঁড়াল। ভাদের মাঝে দাড়ালেন বিচারক—তিনি এক তৃতীয় ছাত্রসঙ্ঘের সভাপতি। তার পরিধানে নিখুত ড্রেসূ যুট, হু তে সাদা দস্তান । যোঙ্কদ্বয়ের পাশে ধাড়াল তাদের আপন আপন সন্সের সভাপতি—সেই সন্সের সরকারী পোষাকে -ভূষিত হয়ে মাথায় রংচঙে টুপি পরে। প্রথমেই আরম্ভ হ'লু উভয় সঙ্গপতি কর্তৃক যোদ্ধখয়ের পরিচয়-প্রদান । হের আডলফ, কুন, হাইডেলবের্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, অমুক 'ফেরবিঙুং-এর সভা ; পিতার নাম অমুক, ঐ ফেরবিভূং-এরই পুরাতন সভ্য উচ্চ রাজকৰ্ম্মচারী ; পিতামহ স্বনামখ্যাত ক্লাঙ্কো-প্রাশিয়ানূ যুদ্ধের ধীর পরলোকগত জেনারেল অমুক, ঐ ফেরবিভূং-এরই এক জন প্রতিষ্ঠাতা ; ইত্যাদি। সেই বালকের পরিচয়ও বড় কম গেল মা ! তখন বিচারক-অহাশয় নির্দেশ দিলেন, “ইn, উভয়ের কৌলিন্ত সমতুল্য—তুএল চলতে পারে। তার , পরই তিনি উভয়ের তলোয়ার শূন্তে তুলে, অগ্রভাগ স্পর্শ سیسمان আরম্ভ হ’ল ক্ষিপ্ৰ অসি-চালনা,—শব্দ উঠলে, ঝন ঝন ঝনা-বাৰু ! শাণিত কৃপণের ঘর্ষণে ছোটে অস্থি"লিঙ্গ, দুই যুবকের বিখণৱিত নেত্র হতে বিচ্ছরিত হ'ল জ্যোতিঃ । একের দৃষ্টি অপরকে যেন গ্রাস করেচে– একে চার অপরকে সীমান্ত অসাবধানতার মুহূৰ্ত্তে অলিবিদ্ধ করতে—উভয়ের মুষ্টিচালনা এত ক্ষিপ্ৰ যে, তা আর দৃষ্টিগোচর হয় না। ঝন-ঋনু, বন-মনু, বন-ঋন-অবিরাম ঝঙ্কৃত হর অসি-বর্ষণের ঝঙ্কার ! মিনিট-দুরেক পরেই সেই বালকের মুখে লাগাল কয়েকটি আঘাত—নির্গত হ’ল রুধির । কিন্তু আসি-চালনার বিরাম নেই—সমানে তরবারি ঢলে ঋন-ঋন—ঝন-ঝন্‌— ঋনা-ঝম্ ! বালকের মুখে লাগে আরও কয়েকটি আঘাত— তবু তার শ্রান্তি নেই, সমান বেগে অসি চলে— ঝন ঝন্‌—ঝন-কনু-ঝনঝন্‌ : ঠিক চার; মিনিট অস্তে বিচারকের মির্দেশে উভয়ে ক্ষত্তি হ’ল—বিশ্রামের সময় । ঋলকের বন্ধুর ও সভাপতি তাঁকে হাওয়া করে, উৎসাহের কথা ক’লে, নানা প্রকারে উপদেশ দিয়ে পুনরায় যুদ্ধের জন্তে তৈরি করলে। বেচারী হের কুনের ভাগ্যে এখনও একটা অস্ত্রঘাত হ’ল না। আমার কাছে এসে দুঃখ প্রকাশ করলে, “এই দেখ আমার বরাত ! এবারও আমার গালে একটা আখাত লাগযে না !" কয়েক মিনিট পরে চিারকের নিৰ্দ্দেশে যোদ্ধবর পুনরায় অসিহস্তে পরস্পরের সম্মুখীন হ’ল। পুনরার তাদের অসির অগ্রভাগ স্পর্শ করিয়ে দিয়ে তিনি আদেশ দিলেন, “মেনুকুর : আহ ! আবার আরম্ভ হ’ল, ঝন-ঋণু-ঋনা-খব্‌--ঋন-বাৰু ! এবীর কয়েক সেকেণ্ডের মধ্যেই তরুণের মুথে লাগল কএকটি গুরুতর আখতি-প্রবাহিত হ’ল ক্লাধরের ধারা ! কিন্তু তার না-কাপে হাত, না-পড়ে মাথা, ন-পেছোর পা ! সমানে ভায় অসি চলে, বনী-গুণ-ঝন-ঝনৃ—ঝন-কনু ! আবার লাগে কয়েকটা গভীর আঘাত—এবীর শোণিত