পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রত্যাবর্তন ঐকেদারনাথ চট্টোপাধ্যায় কোন নূতন দেশে যাবার পালায় যেমন উৎসাহ থাকে, আরবের বিজয় সেনানী, সকলেই এই পথে পূৰ্ব্ব হতে ৰিদায়ের বেলায় ঠিক তেমনি খারাপ লাগে। অনেক কিছু দেখা-শোনা উপভোগ করা বাকী রয়ে গেল, সেট। পশ্চিম বা পশ্চিম হ’তে পূৰ্ব্ব দিকে বিজয়দৰ্পে দেশ মথিত ক’রে গিয়েছেন । এখন তাদের চিহ্ন রয়েছে আর কোন দিন হবে কি-না সন্দেহ ; অনেক নূতন বন্ধুর ইতিহাসের পাতায়—ষেখানে তাদের বিজয়ের গৌরব কাজ ভিনের পথে। এলবোর্জ পর্বতমালার গায়ে লারিজান গ্রাম, পিছনে দুরে দেমাবেল পৰ্ব্বতচুড়া সঙ্গে চিরবিচ্ছেদ ; জীবনের একটা নূতন পরিচ্ছেদের আরম্ভের সঙ্গে সঙ্গেই সমাপ্তি, এই সব মিলে মনের মধ্যে একটা অস্বস্তির ভাব এনে দেয়। তবে প্রত্যাবর্তনের একটা অঙ্গ আছে যেটা আনন্দের— যদিও স্বাধীন দেশ থেকে পরাধীন দেশে ফেরার বেলা সে আনন্দে षट्नकर्छ1यञ्च डांदe शोरक । টেহেরান থেকে বিদায় গ্রহণ কাহিনীই বিশেষভাবে বর্ণিত আছে —আর রয়েছে বিজিত দেশের ধ্বংসাবশেষে, যেখানে পরাজিতের দুঃখের অঙ্কেরও কিছু পরিচয় পাওয়া যায় । - আমাদের পথ কাজভিন, হামাদান, কেৰ্ম্মানশাহ, কাশরিশিরিন হয়ে ইরাকের দিকে চলে গিয়েছে। আরও এগিয়ে স্বমের-আক্কাদ, অস্বর, বাবিল ইত্যাদি প্রাচীন জাতির লীলাভূমি । মানবজাতির कांख छिन। यषांनcशंदैन করে আমরা পশ্চিম মুখে চললাম। ষে-পথে আমরা ইতিহাস এখন অনেক স্বদুর অতীত পৰ্যন্ত আমাদের চলেছি, সেটা দিজিয়ের পথ। দারয়বহৌল, মাসিদনের দৃষ্টিগোচর হয়েছে, কিন্তু এখনও উষাকালের জালে আলেকজাণ্ডার, অল্পর শত্মানেলের, শাশানিয় শাপুর, তিনটি জলস্রোতের পাশেই বেশী উজ্জল বলে মনে