পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ কথন বা প্রাচীরের উপর আবার কখনও বা বিপুলকায় গির্জার দেওয়ালের উপর বসিতাম। ভিজবী সম্বন্ধে তখন কত গল্পই শুনিয়াছি । সেণ্ট মাইকেল নামক গির্জার ধ্বংসাবশেষের দিকে দৃষ্টিপাত করিলে মনে পড়িত ষে, এক সময় ইহার জানালায় কাচের বদলে কারুকার্য্যমণ্ডিত বহুমূল্য রত্ব বান্টিক সাগরস্থ জাহাজের নাবিকদিগকে নিজের আলোর উজ্জলতায় পথ দেখাইত । শুনিয়াছি, ভিজবী শহরের অধিবাসীদের ঐশ্বৰ্য্য এত বেশী ছিল যে, বাড়ির দরজা-জানালার চৌকাঠ পর্য্যস্ত রূপার वॉब्रl ४डग्नि झहेड । সিস্টেংদের দেশে ২১১ বিশাল প্রাচীরের বাহিরে এখনও মধ্যযুগের मैंनेौ-यर्थछि नर्ध च्षयश्झांच्च श्रृंक्लिग्नां जां८छ् । श्झांब्र निद्रक চাহিলে শরীর কণ্টকিত হয়। কতনা হতভাগ্যকে অতিজাকজমকে ধুমধাম করিয়া তখনকার প্রথাস্থযায়ী এই ফাগীকাষ্ঠে ঝুলান হইয়াছে। এই ধরণের দ্বিতীর মঞ্চ उखब्र हेखरब्राcश्रब्र ८काशाe नाहे । डिछ बौ *श्द्र ७थन ংসাবশেষ ও বন্য গোলাপফুলের রাজ্য হইয়া উঠিয়াছে । প্রতি বৎসর গ্রীষ্মকালে অনেকে সেখানে বেড়াইতে যায়। বিশেষ করিয়া ভিজ বীর উপকূলে গ্রীষ্মস্থান উপলক্ষ্যে । সিণ্টেংদের দেশে শ্ৰীনলিনীকুমার ভদ্র জৈস্তা পাহাড়ে সিণ্টেং নামক পাৰ্ব্বত্য জাতির মধ্যে প্রচারকাধ্য ব্যপদেশে ১৯২৯ সনের এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি “হালামদের " দেশ’ হইতে যাত্রা করিলাম। শ্ৰীহট্টে- আসিয়া খবর পাইলাম, রামকৃষ্ণ মিশনের স্বপ্রসিদ্ধ কৰ্ম্মী স্বামী প্রভানন্দ দিন-কম্বুেকের মধ্যেই খাসিয়া পাহাড়ের দিকে রওনা হইবেন । স্বামিজীর সঙ্গে এপ্রিলের শেষ ভাগে শেলা নামক স্থানে আসিয়৷ পৌছিলাম। দিনকতক শেলাতে কাটাইয়া স্থির হুইল শিলং হইতে আমাকে জৈস্তা পাহাড়ের প্রধান শহর জোয়াইয়ে পাঠাইবার ব্যবস্থা স্বামিজী করিবেন। শেল গ্রামটি ছাড়াইয়া কিছুদূর অগ্রসর হইবার পরই আম্বাঙ্গ আড়াই হাজার ফিট উচু এক খাড়া চড়াই স্বরু इहेण । कफ़ाशेः श्राब्र श्बा भूछ aारय छनश्ऊि श्हेब्रा আমরা চারিদিকে পাথরের দেওয়ালে ঘেরা এক তকৃভকে-ঝকঝকে প্রশস্ত স্থানে একটি গাছের ছায়ায় বসিয়া বিশ্রাম করিতে লাগিলাম। অনতিদূরে छनकडक शांजिङ्घां छल्लेणां कब्रिञ्च बनिघ्नां हि ल । योभि তাহাদিগকে নিকটে আসিবার জন্য ইলার कब्रिजांभ । प्ठांश्ब्रां जॉनिघ्न। ७१क-4ीक छन कब्रेिञ्चां ‘খু-ক্লেই” এই দুইটি শব্দ উচ্চারণপূর্বক আমাদের সঙ্গে করমর্দন করিতে লাগিল, ইহাই খাসিয়াদের অভিবাদনপ্রণালী। কথা-প্রসঙ্গে স্বামিজী বলিলেন, এই অঞ্চলের বছগ্রামেই এই ধরণের এক একটি প্রাচীরবেষ্টিত স্থান দেখিতে পাওরা যায় ; কোনো সামাজিক সমস্তার সমাধান করিতে হইলে গ্রামের মাতববররা না কি এই জায়গাগুলাতে আসিয়া জমায়েং হন। নানা উৎসব উপলক্ষ্যে এগুলাতে না কি খাসিয়াদের নৃত্যাদিও হইয়া থাকে। ৰেল৷ পাচটা নাগাদ ‘নংওয়ারে” রামকৃষ্ণ মিশন স্কুলের শিক্ষক বন্ধুবর শশীন্দ্র সোমের বাসায় আসিয়া আশ্রয় লইলাম । স্বৰ্য্যাস্তের প্রাক্কালে একাস্তে এক অতুচ্চ স্থানে একখানা সমতল শিলাখণ্ডে আসিয়া বসিলাম । সম্মুখে গভীর খাদ । খাদের ও-পারে নিবিড় জঙ্গলে ঢাকা মৃদুরবিস্তৃত , পাহাড়শ্রেণী। ঐ পাহাড়শ্রেণীর পিছনে বহুদূরে অবস্থিত একটি নীল পাহাড়ের গা বাহির রজতরেখার মত দুইটি ঝরণাধারা নিয়ে গড়াইয়া পড়িতেছে। তন্ময় হইয়া এই পাৰ্ব্বত্য সৌন্দৰ্য উপভোগ করিতে