পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাতৃ-ঋণ ঐসীতা দেবী లిని কার্ট রোড হইতে চালু গড়ানে রাস্ত বাহিয়া খানিকট নামিয়া যাইতে হয় তাহার পর এক সঙ্গে তিনটি বাড়ি। ইহারই মাঝেরটি নৃপেন্দ্রবাৰু ভাড়া লুইয়াছেন। লোকের মুখে শুনিয়া . কাজ করিলে যাহা হয়, এ-ক্ষেত্রেও তাছাই ঘটিয়াছে। চিঠিতে বর্ণনা পড়িয়া যাহা অতিশয় प्रमब ७ शविषाजनक बलिब cबॉष इहेब्रांझिल, ७थन দেখা যাইতেছে তাহার প্রতি পদে ত্রুটি, এবং স্ববিধ অপেক্ষ অশ্ববিধ। দশ-বিশ গুণ বেশী । কাঠের খাচার মত বাড়িখানি দেখিয়াই ত নুপেন্দ্রবাবুর প্রাণ উড়িয়া গিয়াছিল, জ্ঞানদার বাক্যস্রোত তিনি যেন কল্পনাতেই দুই কান ভরিয়া শুনিতে লাগিলেন। কিন্তু গৃহিণী আসিয়াই এত অনুস্থ হইয়া পড়িলেন যে, তাহার আর কিছুর খুৎ ধরিবার ক্ষমতাই বুহিল না। উহারই মধ্যে ষে ঘরখানি ভাগ, তাহা ৰাছিয়া যামিনী মায়ের জন্ত বিছানা পাতিয় তাহাকে শোয়াইয়া দিল, তাহার পর আয়ার সাহায্যে জিনিষপত্র গুছাইয়া রাখিতে লাগিল । বাট দিয়া, রান্নাৰায়ার জোগাড় করিতে লাগিল। বেল বারোটা অবধি পরিশ্রম করিয়া ঘামিনী স্বান করিতে গেল। বাড়িখান। বাসযোগ্য বলিয়া বোধ হইতেছে, যদিও তাহাদের প্রয়োজনের পক্ষে স্থানের অভাব অত্যন্তই। চারিখানি মাত্র ঘর, ছুটি শয়নকক্ষ, একটি বসিবার ঘর, একটি «tęstą sa i frustota «fts \tfyf well-furnished বলিয়া লেখা ছিল, কিন্তু আস্বাবের অবস্থা দেখিয়া दाभिनौब्र ड काञ्चां *iहे८ड लांजिल ! मिडीख नां হইলে নয়, এমনই দু-চারটা জিনিম আছে, সেগুলিও छांखाrsiब्र, ब्र७कै । कि चांद्र कब्र षांब, ऐश८डहे शांछक छुडा ब्रांब्रांघब्र এখন খানিকটা মানুষের কাজ চালাইতে হুইবে । কলিকাতার ত আর এখানে উঠাইয়া আনা যায় না ? পাহাড়ে হাওয়ায় এবং অনেক পরিশ্রম করিয়া যামিনীর অত্যন্ত ক্ষুধা বোধ হইতেছিল, সে তাড়াতাড়ি স্বান সারিয়া আসিয়া খাইতে বসিল । জায়া আসিয়া জ্ঞানদা সামান্ত যাহা খাইবেন, তাহ উঠাইয়া লইয়া গেল । নৃপেন্দ্রবাবু বলিলেন, “তাই ত এসেই তোমার মাকে শুতে হ’ল, ভারি মুস্কিল । এখানে আবার ডাক্তারটাক্তার কোথায় কি পাওয়া যায়, ঠিক মত জানা নেই।” যামিনী বলিল, “স্যানিটোরিয়মে জানা যাবে বোধ হয় ।” মিহির বলিল, “আমি বিকেলে শিশিরদের সঙ্গে বেড়াতে গিয়ে সব জেনে আসব ।” বাড়িটার গুণের মধ্যে পাশেই একটুকরা জমিতে একটি গোলাপ-বাগান । ফুলগুলি চমৎকার ষেন চারিদিক জালে৷ করিয়া রহিয়াছে। যামিনী ভাৰিল, কলিকাতা হইলে এই ফুলের না জানি কত দাম হইভ, এখানে কখন ফুটিতেছে, কখন ঝরিয়া পড়িতেছে, কেহ খোজই রাখে না। রৌদ্রের উত্তাপ নাই, কুয়ালা মান দিন। খাওয়া শেষ করিয়া দেখিল, ম’ ঘুমাইয় পড়িয়াছেন, একখানা চেয়ার টানিয়া লইয়া গিয় বাগানের ভিতর বসিয়া পড়িল । মিহির বাহিরে জাগিয়া বলিল, “ষ্টেশনে নেমে ভেবেই পাচ্ছিলাম না যে, এখানে সবাই এত শীত বলে কেন। এইবারে টের পেয়েছি। বাবা, হাড়গুলো স্বৰূ যেন ঠক্ ঠক্‌ ক’রে শব্দ করছে।” যামিনী বলিল, “ওভারকোটটা গায়ে দে না, জানা रङ छ्'ज जव व८छ ।” বাড়িস্থদ্ধ খোজ করলেই