পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૬૭૭ মাজে মেগামেশা Iা ত কিছু ?” গোলমাল একেবারেই যে কিছু হয় না তাহ নয়, তবে লে-কথা এ-ক্ষেত্রে বলিবার ইচ্ছা স্বরেশ্বরের ছিল না । সে বলিল, “বাবা মারা যাবার পর সংসারের বড়-একট। খোজ তিনি রাখেন না, তা ছাড়া এখন ত কাশই চলে গেলেন।” शब, १ निग्झ ८गॆणषाण इि জ্ঞানদা বলিলেন, “কত দিন থাকবেন সেখানে ?” স্বরেশ্বর বলিল, “বরাবরই থাকবেন ব'লে ত গিয়েছেন, তবে যদি কখনও-সখনও বেড়াতে আসেন।” জ্ঞানদা খানিক চুপ করিয়া থাকিয় বলিলেন, “দেখ বাবা, একটা কথা বলি কিছু মনে ক’রো না । এত তাড়াহুড়ো করবার কোনো দরকার ছিল না, তবে যা শরীর আমার কিছুরই স্থিরতা নেই। হট করে কবে যে চলে যাব তার ঠিক নেই ; আর কৰ্ত্তাকে ত দেখছ সংসারের কিছু বোঝেনও না, কোনো কাজও তাকে দিয়ে श्ध्न नां * এতখানি দীর্ঘ ভূমিকা ষে কিসের তাহা স্বরেশ্বর ঠিক বুঝিল না, তবে একটু আশান্বিত ভাবেই নড়িয়া-চড়িয়া বসিল । জ্ঞানদা আবার স্বরু করিলেন, “মেয়েকে আমি মানুষ করেছি অতি স্বত্বে। কেমন ৰে মেয়ে তা ত দেখছই, জামাকে আর বলতে হবে না। ঘরে ঘরে ধে এমনটা নেই, এ বললে অন্যায্য জাক করা হয় কি ?” স্বরেশ্বর গলাটা পরিষ্কার করিয়া বলিল, “নিশ্চয়ই না, ওকে যত দেখছি, তত অবাক হয়ে যাচ্ছি যে, বাঙালীর ঘরে এমন মেয়ে কি ক’রে সম্ভব হ’ল।” জ্ঞানদা খুশী হইয়া বলিলেন, "তবে বাবা, একটা কথাবাৰ্ত্ত পাকাপাকি হয়ে যাওয়া ভাল নয় ? তোমার মন ষে আমি বুঝি না তা নয়, তারই ভরসায় ঘামিনীর সঙ্গে এতটা মিশতেও দিচ্ছি । কিন্তু পাচ জনে পাচ কথা বলতে কতক্ষণ ? একটা বোঝাপড়া হয়ে গেলে লে ভয় জায় থাকে না ।” স্বরেশ্বর বলিল, “আমি ত ওকে স্ত্রীরূপে পেলে ধন্ত মনে করৰ নিজেকে। জাপনি কথা তুলবার জাগে 一部リ Einzin 5 SనD8O আমারই বগা উচিত ছিল, খালি আপনার আস্বস্থতার জন্যে এ-সব কথা তুলতে সাহস করিনি।” खांनन कङथंiनि cय भूलै इद्देश्रादइन, खांश भूथं দেখিয়া অবশু তাহার বোঝা গেল না, তবে কথা বলিবার সময় উত্তেজনায় তাহারও গলাটা কঁাপিয়া গেল । স্বরেশ্বরের মাথায় হাত বুলাইয়া তিনি বলিলেন, “বেঁচে থাক বাবা, আমাকে বড় স্বধী, বড় নিশ্চিন্তু তুমি আজ করলে। তাহ’লে কখন কাজটা হয় ব’লে তোমার ইচ্ছে ? সুরেশ্বর বলিল, “যখন আপনারা চান তাই হবে ।” যামিনীকে কথাটা কি ভাবে জানান হইবে, সে নিজে বলিবে, না জ্ঞানদাই বলিবেন ইহা ভাবিয়া সে ব্যস্ত হইয়া উঠিয়াছিল। ব্যাপারটার সমাধান যে ঠিক এই ভাবে হইবে, তাহ সে ভাবে নাই। এ ত ঠিক হিন্দুঘরের ব্যবস্থার মতই হইল। মা-বাবায়ু বিবাহ স্থির করিয়া দিলেন, বরকন্যা অতি সুযোধ সস্তানের মত বিবাহ করিয়া বসিল। যামিনীর সঙ্গে সে অবস্ত কথা বলিয়াছে, বেড়াইতেও গিয়াছে দুই চার দিন, কিন্তু তাহার আশামুরূপ কিছুই হয় নাই। কোর্টশিপ করা হইল কই ? <z१ग्निनौव्र निकछे निद्रज८क निळदनन कब्र श्हेज कझे ? शांश হউক, ৰামিনীকে তাহার ভাল লাগিয়াছিল, এতটা বেশী যে, এ-সকল ক্রটি সত্ত্বেও সে অত্যন্ত খুনী না হইয়৷ পারিল না। জ্ঞানদা খুশী হইলেন বটে, তবে তাহার সম্মুখে তখনও যাধা বিস্তর, তাহাও বুঝিলেন। স্বামীকে বুঝাইয়া এবং বঙ্কিয়া নিজের মতে জানিতে হইবে, কন্যাকে স্ববুদ্ধি দিতে হইবে, সে আবার না এক গোলোযোগ বাধায় । প্রতাপ লক্ষ্মীছাড়ার চিন্তা এখনও তাহার কতখানি মন জুড়িয়া আছে কে জানে ? সাধে মেয়েকে এত করিয়া তিনি আগলাইয়া বেড়াইতেন ? চোখের আড়াল করিলেই একট-না-একটা বিভ্ৰাট ঘটাইয়া বসে। সৰ্ব্বোপরি স্বরেশ্বরের মা রহিয়াছেন। হাজারই কাশীবাস করুন, ছেলে ব্রাহ্ম-মেয়ে বিবাহ করিতেছে শুনিয়া তিনি कि चाब्र श्ब्रि झहेञ्च षोंकिcबन ? বাহিরে পায়ের শব্দ যেন কাহার শোনা গেল ।