জ্যৈষ্ঠ झशैरकन छलश धूलिब्र ब्राथिब्रा कछांब निरक घूब्रिब्र বসিলেন, কহিলেন, “বল, কি বলবে ?” বীণা বলিল, “আচ্ছা বাবা, দেশের জমিজমা থেকে জায় ত দিন দিন কমে যাচ্ছে, এথানেও তোমার কাজকশ্বের অবস্থা কিছু ভালো নয়, নিজে কিছুই আর তুমি দেখতে শুনতে পার না। রাহুসর্দার মানুষ হয়ে উঠতেও ঢের দেরী । তুমি নিজে কতদিন বলেছ, যদি ভালো লোক পাণ্ড নিজের হাতে শিখিয়ে পড়িয়ে নিতে রাজি জাছ ------অজয়বাবুর মতো বিশ্বস্ত লোক খুব ত বেশী পাওয়া যাবে না, ওঁকে একটা chance দিয়ে দেখবে ?” হৃষীকেশ কিছুক্ষণ স্তব্ধ হইয়া রহিলেন, তারপর কহিলেন, “Chance অন্তকে যতটা দেব ভার চেয়ে ঢের বেশী নিজেকেই দেওয়া হবে, কাজের কথা নিয়ে আমাকে কিছু বলতে তুমি সঙ্কোচ কোরো না মা । কিন্তু অজয়বাবুকে আমি ত তেমন জানি না, যে ধরণের কাজের কথা তোমাদের আমি বলেছি সে কি ওঁর ভালো লাগবে ?” বীণা বলিল, “ভালো লাগাট বড় কথা নয়, অস্ততঃ সব অবস্থায় নয়,-মাতুষকে খেতে-পরতে হবে ত জাগে ?” হৃষীকেশ কহিলেন, “সে ত খুব ঠিক কথা। কাজটা অসাধু ন হয় এইটুকু দেখাই দেশের এখনকার অবস্থায় যথেষ্ট। তা বেশ, তুমি বলে দেখতে পার ।” বলিয়া আবার চশমট কানে বাধাইয়া বইয়ের উপর ঝুঁকিয়া ৰসিলেন। পিতার মহল হইতে ভ্ৰস্তপদে বাহির হইয়াই বীণা গাড়ী তলব করিল। কাহাকেও কিছু না বলিয়া একেবারে ভবানীপুরে স্বলতাদের বাড়ী আসিয়া হাজির হইল । স্বলতা নীচে চায়ের তদারক করিতেছেন, প্রিয়গোপাল তখনও নামেন নাই, কহিলেন, “কিরে বী৭ি, তুই এমন সময়ে অকস্মাৎ r বীণ কহিল, “তোমার কর্তা কোথায় ?” স্থলত কহিলেন, “আমার কর্তা আছেন যেখানে খুলি, সে-খবরে তোর কাজ কি ?”
- ाद्धेों नग्न कूश्लङांनि-”
BB- ? 8 शृचण SRGż “আমিই কি বলছি ঠাট্টা ? ভারি একটা খোস-খবর cयzनश्नि भ८म झ८व्छ, चांभद्राe नी-झम्न उठांद्र छांग्रं পেলাম * “ভাগ তোমাকে দিচ্ছি, কিন্তু তুমি ওপরে চাটুষ্যে সাহেবকে আগে খবর পাঠিয়ে দাও।”
- খবর আর পাঠাতে হবে না, নিজে থেকেই মাথার টনক নড়েছে, ঐ আসছেন বীরপুরুষ *
“ত বীর আর কম কি, তোমাকে সামূলে ঘর कब्रहइन ड * “হ্যা, ঘর ত কতই করছেন, দিনের বেলায় হাইকোর্ট আর সারা রাত ব্রিজের আডিড ।” বীণা কহিল, “ব্রিজের আড্ডা এখনো চলছে ? না, তুমি কিছু কাজের নও স্বলতাদি । তোমার হয়ে আমাকেই দেখছি সব ব্যবস্থা ক’রে দিতে হবে।” "তা বেশ ত, তুইই দে-না সব ব্যবস্থা ক’রে । সেজষ্টে তোর হাতে কিছুদিনের মতো সমর্পণ ক’রে দিতে হয় যদি, খুসি হয়ে দেব।” “থাকৃ এতটা খুলি তোমাকে আমি আর করব না, ব্যবস্থা এমনিতেই হবে।—* কথা শেষ হইতে না হইতে প্রিয়গোপাল আলিয়া পড়িলেন, বীণাকে অভিবাদন করিয়া তাহার পাশে একটা চৌকি লইয়া বসিয়া কছিলেন, “আজ অদৃষ্ট স্বপ্রসন্ন। আপনি খুব ভালো চা করতে পারেন, সে-পরিচয় বহুবার পেয়েছি । আস্কন, পেয়ালাগুলো ভৰ্ত্তি করুন অাগে, তারপর সব খবর শোনা যাবে।” “তোমার লোভকে এত বেশী প্রশ্রয় দেওয়া হবে না,” বলিয়া স্বলতাই চা ঢালিয়া দিলেন। একটু মুখ-বিকৃতিসহকারে এক চুমুক খাইয়া প্রিয়গোপাল বলিলেন, “তা হোক, আপনি কাছে থাকলেই ঢের হবে। এবারে ৰি খবর বলুন ।” चब्ब८श्वब्र निक्तििक्षिंट इ७िवांन्न ब्रूखांस्ठ षङि चांबिटि বীণা সমস্তই বিবৃত করিল। - স্থলত কছিলেন, “ও হরি, এইজন্তে তোকে জাভ এত খুলি দেখাচ্ছিল ? তুই ত আচ্ছা মেয়ে।” প্রিয়গোপাল কছিলেন, "খুলি কেন দেখাবে না ;
