পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্গীয় নাট্যশালার ইতিহাস-প্রত্ৰজেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় প্রণীত ও ডক্টর সুশীলকুমার দে লিপিত ভূমিকা সম্বলিত। বঙ্গীয়-সাহিতাপরিষদ- মন্দির, কলিকাতা ১৩৪০ সাল । মূল ১॥•, সদস্য-পক্ষে ১• । নাট্যসাহিত্য বৰ্ত্তমান যুগে বাংলা দেশের এক বিশিষ্ট কীৰ্ত্তি । যদিও সবাক ও নিৰ্ব্বাক চলচ্চিত্রের বহুল প্রচলন নাট্যশালার উন্নতির পথে যপেষ্ট অন্তরায়ের স্বষ্টি করিয়াছে তথাপি তাঙ্গ অবস্থাই সাময়িক মাত্র : বাঙালীর রসবোধ জাগ্রত থাকিলে যশ্বকে কলাশিল্পের নিকট হার মানিতে কষ্টবে এবং নাট্যশালার ভবিষ্যৎ সমুজ্জ্বল থাকবে। সুতরাং বাঙালীর রনবে েবিশ্বাস আছে বলিয়া নাট্যশালার ইতিহাসের মযাদা বাংলা দেশে কোনও দিন ক্ষুণ্ণ হইবে না, একথা জোর করিয়া বলতে পারা যায়। আলোচ্য পুস্তকপানিভে এই ইতিহাসের উজ্জ্বল চিত্র সুন্দর ভাবে ফুটয় উঠিয়াছে । খ্ৰীযুত ব্ৰজেন্দ্রবাৰু প্রণীত ‘বঙ্গীয় নাট্যশালার ইতিহাস দুষ্ট ভাগে BBBDS BBB BBB SBBB BBBBSB BBBB BBBS BBBBSBBB লেবেড়েফের প্রথম প্রচেষ্টা হইতে আরম্ভ করিয়া নাট্যশালা প্রতিষ্ঠার সূত্রপাত, বাংলা নাটকের প্রথম অভিনয়, স্কুল-কলেজে শেক্সপীয়রের নাটক-অভিনয়ের চেষ্টা : সাতুবাবুর বাড়িতে, বিদ্যোৎসাহিনী বেলগাছিয়া ও জোড়াসাঁকে প্রভৃতি রঙ্গমঞ্চে কলিকাতায় ও মঞ্চস্বলে, কেমন করিয়া বাংলা নাটক ক্রমে বিকশিত হইতে লাগিল গ্রন্থকার প্রমাণপঞ্জী-সহকারে তাহার বর্ণনা কপ্লিয়াছেন । দ্বিতীয় খণ্ডে ন্যাশনাল, ওরিয়েণ্টাল, গ্রেট ন্যাশনাল, বেঙ্গল থিয়েটার ও ইণ্ডিয়ান ন্যাশনাল থিয়েটার, ইহাদের ইতিবৃত্ত দেওয়া হইয়াছে। প্রসঙ্গক্রমে লীলাবতী অভিনয়ের উদ্যোগ ও ভারিগ, পিয়েটার-দমন-আইন প্রভূতি প্রয়োজনীয় বিষয়ের আলোচনা আছে । ঠং ১৮৭৬ সাল পর্যাপ্ত বঙ্গীয় নাট্যশালার ধারাবাহিক ইতিহাস ইহাতে পাওয়া বাইবে । গ্রন্থকার ‘কলিরাজার যাত্রা'কে প্রথম বাংলা প্যাটোমাষ্টম বলিয়াছেন, উদ্ধা ঠিক কি না সন্দেহ ; কারণ পাণ্টোমাইমে অঙ্গভঙ্গী ও মূক অভিনয়ই প্রধান,--“প্রশ্নোত্তরক্রমে পরস্পর মুদুমধুর বাকালীপ কৌশলাদি" থাকিলে ডাহা প্যান্টোমাই থাকে কি না বিচাযা। ইংরেজী প্যান্টোমাইম্‌ ও দেশী সং, এই উভয়ের মধ্যে কিছু পার্থক্য অবঙ্গ থাকিবে । লেখক কলিকাতায় ও মফঃস্বলে রামাভিষেক নাটকাভিনয়ের প্রসঙ্গে, ঢাকা ও তমলুকের কথা উল্লেখ করিয়াছেন ; উক্ত মটক কটকে মহাসমারোহে অভিনীত হইয়াছিল, এবং যদিও এই অভিনয়ের তারিখ ইং ১৮৭৬ সালের পর. সুতরাং গ্রন্থকারের আলোচনার বিষয়ীভূত নহে, তথাপি উহা আধুনিক উড়িয়া নাটকের পথ প্রদর্শন করিয়াছে, একথা পুরণযোগ্য । মফঃস্বলে নাট্যাভিনয় সম্পর্কে রামনারায়ণ তর্করত্ন মহাশয়ের উৎসাহে হরিনাভিতে প্রতিষ্ঠিত বঙ্গনাট্য সমাজের কথা উল্লেখ করা যাইতে পারে। পত্রাঙ্ক ব্যাপারে কতকগুলি মুদ্রাকরপ্রমাদ রহিয়াছে ; পরবর্তী সংস্করণে সংশোধন বাঞ্ছনীয় । পুস্তকখানির একট লুচী থাকিলে आँ? कङ्ग फोब्रe.ठूथिा श्झेछ । পরলোকগত মহেন্দ্রনাথ বিদ্যানিধি মহাশয় বহুবৎসর পূৰ্ব্বে যে কাজের भूरुना कब्रिब्र जिब्रांtछ्न, बरखनबांबू dई श्रृंखकशानि क्रना कब्रिज তাহার পরিসমাপ্তি করিলেন, এজন বাঙালী পাঠক ঠাহার নিকট কৃতঞ্জ থাকিবে । গ্রন্থকার যথার্থ ঐতিহাসিক ইহার ভাষার কোথাও বিলাস নাই, ভাষার গতি স্বচ্ছ ও সরল অথচ অনাবণ্ঠক উচ্ছ,াস-বৰ্জ্জিত ; তাঙ্গতে পাঠাগার যেমন সুবিধা, বিয়ের বিশদ আলোচনার পক্ষে তেমনি অনুকূল। যাহারা ঐতিহাসিক দৃষ্টি লষ্টয়া বঙ্গসাহিতা আলোচনা করিতে চাচেন এই পুস্তক পাঠে ষ্ঠাতাদের যথেষ্ট সাহায্য হইবে। সবাদপত্রে সেকালের কথা’র মতই “বঙ্গীয় নাট্যশালার ইতিহাস" লেখকের উৎসাহ ও বিচারবুদ্ধির পরিচয় দিতেছে। দুঃপ্রাপ্য পুরাতন সংবাদপত্র ও DDBB BBBBS BBB BB BBBS BBBBB SBBB B BBB C পরিশ্রম সহকারে ঈঙ্গ রচনা করিয়াছেন, তাকার জন্য ষ্টাঙ্গাকে ধন্যবাদ K BBBS BB BD K DDBBSBDDSBBBBS BBS BBS করিয়ী রসজ্ঞতা ও বিবেচনার পরিচয় দিয়াছেন। “বঙ্গায় নাট্যশালাঃ ইতিহাস" বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষদ হইতে প্রকাশিত পুস্তকমালার গৌর বৃদ্ধি করিবে । দ্বীপান্তরে—প্রক্ষিতীশচন্দ্র বাগচী । বীণা লাইব্রেরী, ১৫ ন কলেজ থোয়ীর কলিকাতা । দাম বীর আলা । কার্থেজ ও রোমের যুদ্ধকথার সঙ্গে সঙ্গে শিঙমিডিয়ার অন্তবিবাদে কথা এই গ্রন্থে সুন্দরভাবে বলা হইয়াছে। হেলেন গ্রীক কম্ভ, এটুনা উপদবে অতি শৈশবে গৃহহীন ; কার্থেজের প্রধান পুরোহিত তাহা:ে অগ্নিগষ্ঠ মলকদেবের সম্মুপে বলি দিতে গেলেন, কিন্তু ভাগ্য তাহা স্বপ্রসন্ন রোমান সৈনিক ফুলভিয়াসের জন্ত তাহার জীবন রক্ষা পাষ্টল অদৃষ্টদেবতা হেলেনকে দ্বীপ হইতে দ্বীপান্তরে লইয়া যান সেই দ্বীপান্থ হইতে পুস্তকের নামকরণ হইয়াছে। নিবা ও সিরণের প্রণয়কাহিন জিস্কার সরলতা ও সাহস ফুলভিয়াসের বল বুদ্ধি ও দেশভক্তি পাঠৰে মনের উপর একটা দাগ রাপিয়া যায়। প্রাচীন ইউরোপের পূর্বপ্রাষ্ট্রে মানুষ ও প্রকৃতির বর্ণনা মনোরম হইয়াছে সারটার কথা ছবির ম স্পষ্ট হইয় দেথা দেয়। বিশেষভাবে শিশুদের জন্য লেখা হইলেও এ পুস্তক প্রাপ্তবয়স্ক লোকেরও মনোরঞ্জন করিবে স্বখপাঠ্য কাহিনী পঞ্জি উাহারাও তৃপ্ত হইবেন। লেখকের রচনাভঙ্গীর প্রশংসা না করিয়া থা याग्न ब्रां । বাংলার সমস্তা—ীিনলিনী।কিশোর গুহ । কলিকাতা । মুল্য যার আনা । ১৩৩৯ ৷ বঙ্গসাহিত্যে নলিনীবাবু অপরিচিত নহেন। র্তাহার চিন্তাশীল লক্ষণ বহু প্রবন্ধে পাওয়া যায়, যৰ্তমান পুস্তকে বাংলার সমস্ত উাহা বিচলিত করিয়াছে। অস্পৃষ্ঠতার মৰ্ম্মকথাই এই সমস্তার স্বরূপ বাং সমস্ত মাত্রাজের অস্পৃপ্তত হইতে স্বতন্ত্র বটে ; কিন্তু ইহার অস্তিত্ব উড়াইয়া দেওয়া যায় না। শিক্ষায় বা রাষ্ট্রে এই ব্যাধি দেখা না দিে জলচল ব্যাপারে নাপিতের ক্ষৌরকৰ্ম্মে, দেবমন্দিরে প্রবেশের অধিক জাতিহিসাবে পুরোহিতের শ্রেণীভেদের উৎপত্তিতে—বহুরূপে বা অম্পূখত দেখা দিয়াছে। এই বাধা দূর করিতে হইলে হৃদয়ার উন্ম করা চাই, ভাষাদর্শকে কাজে লাগান চাই বাংলার বহু ভাৰুক ও স Sన 53 | বীণা লাইব্রে