পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

互I互* গিল। এতগুলি পুরুষের সম্মুখে নারীর কাছে এমন পমানিত হইলাম। বলিলাষ, "এ কি অস্থায়, আমার টাকা আমি খরচ করতে পাব না ? এ তোমার জুলুম। তিনি বারেও উত্তর দেওয়া নিম্প্রয়োজন মনে করিলেন।” মনটা খং খং করিতে লাগিল। বেমন করিয়া হোক হিকে বুঝাইয়া দিতে হইবে যে, এ তাহার অন্যায়। যা iাক, চাকরগুলি কিছু তো করিয়াছে । আর বেচারার রীব মানুষ, অল্পই মাহিন পায় । একটা স্বযোগ খুঁজিতে গিলাম। চাহিয়া দেখি টাঙ্গিটা পুরাণে, অনেক জায়গায় ৪ চটিয়া উঠিয়া গিয়াছে। হুডটা অসংখ্য বড় বড় তালিতে মন হইয়াছে, বুঝা যায় না যে, আসল হুডের অংশ বেশী তালি বেশী। ড্রাইভার একটি বাঙালী, ঘৰ্ম্মসিক্ত রুগ্ন চেহারা খিয়া বুঝিলাম তাঁহার তেমন স্থবিধা চলিতেছে না। বিধা চলিলে আমন একটা বিত্র খাকি সার্ট গায়ে দেয় না, ার গাড়ীর রঙটা অন্ততঃ বদলায়। ঝাল মিটাইতে ই খারাপ ট্যাক্সির জন্ত শ্ৰীমতীকেই দামী করিয়া বলিলাম, ক ছাই পুরাণে ট্যাক্সি, তোমার যেমন কাজ ” “নিয়ে যাবে ক তোমাকে হাওড়া ষ্টেশনে, গাড়ী নতুন পুরোণো দিয়ে কি বে, চললেই হ’ল।” “কিন্তু গাড়ীর চেহারাটা দেখেছ, এর এবার মিউজিয়ামে ওয়া উচিত ।” “গাড়ী দেখবার জন্ত নয় চড়বার জন্য ।” ততক্ষণ গাড়ী হারিসন রোড ধরিয়া চলিতে আরম্ভ রিয়াছে। ড্রাইভার আমাদের কথাবার্তা শুনিতে পাইয়াছে। বলিল, “হুজুর, ষে খারাপ দিন পড়েছে তাতে পেটচালানই র, কোন রকমে খেয়ে আছি ।” “বাঙালীদের পেটচালানো তো দায় হবেই, কলকাতা ভরে ঞ্জিাবীর ট্যাক্সি চালিয়ে রাজার হালে আছে, আর তোমাদের লছে না।” “লে হুজুর বলবার কথা নয় ! পাঞ্জাবীর বা করে পয়সা রে তা বাঙালীর পক্ষে অসন্তৰ।” . কিছুক্ষণ পূর্বে একপশলা বৃষ্টি হইয়া গিয়াছে। একটা মোটের মত করিয়া উত্তাপের জাল আরও বাড়িতেছিল। रे क्थिश्द्र cबोप्य उडि छान्निष्ठ बनिक झाहेणzब्रब्र झषনীি শুনিবার আমার কোন জাগ্রন্থ ছিল না পথের জনলোত্ত ८क्वाइज जॉबंखि WoSO আর দোকানের দিকে মনোযোগ দিলাম। চলন্ত যান হইতে চলমান জনস্রোত দেখিতে বেশ । খল—স করিয়া কলেজ ষ্ট্রীটের মোড়ে গাড়ী থামিল। আবার চলিবার সময় ফটফট করিয়া দুইবার মিসফায়ার করিল। একবার অস্বস্তি সহকারে, ঘড়ির দিকে চাছিলাম, , e৫ মিনিট বাকী আছে। চিত্তরঞ্জন এভিনিউ পার হুইবার সময় গাড়ীটা আবার তিনটা শব্দ করিল এবং কেমন অসম গতিতে চলিতে লাগিল । যখন চলিতেছে, তখন খুব জোরেই ; তারপরই আবার দু-একবার মিস্ফয়ার করিয়া হঠাৎ একেবারে আস্তে। আমি একবার ড্রাইভারের দিকে চাহিয়া বলিলাম, “কি হে ?” “হুজুর কিছু নয়।” একটা শোও—ও শব্দ হইতে লাগিল যেন কিছুতে বাতাস ঢুকিতেছে। দেখিলাম শ্ৰীমতীর মুখে ঈষৎ চঞ্চলতার ভাব । মনে মনে অত্যন্ত বিরক্ত হইতেছিলাম এবং পয়সা খরচ করিয়া অনর্থক এই অসুবিধা ভোগ করিবার জন্ত তাহাকেট দায়ী করিতেছিলাম। আমাকে বকৃশিস দিতে না দিয়া যে অন্তায় করিয়াছে তাহারই প্রতিফল স্বরূপ যে এরূপ হইতেছে তাহা এক একবার মনে হুইতেছিল। কোনরকমে এবার ষ্টেশনে যাইতে পারিলেই হয়। ফট্ ফটু থস্– স্ করিয়া একটা প্রকাও ধাক্কা থাইয়া গাড়ীটা চিৎপুরের মোড়ে একেবারে অতর্কিতে থামিয়া গেল। আর সন্থ করিতে পারিলাম না। বলিয়া উঠিলাম, "এবার নেও, গাড়ী ফেল নিশ্চিত। এই ড্রাইভার, দুস্রা ট্যাক্সি বোলাও।” “না হুজুর, এখনই গাড়ী চলবে,” বলিয়া ড্রাইভার নামিয়া গাড়ীর বনেট খুলিল। শ্ৰীমতী নিজের ঘড়িটি দেখিয়া অভ্যন্ত ধীরতার সহিত অভিমত প্রকাশ করিলেন এখনও ঢের সময় আছে, বিশেষ কিছু হয় নাই ; তেল নাই। আমাকে নামিতে হুকুম করিলেন। আমি মোটরের তেল পকেটে করিয়া বেড়াই না, ট্যাক্সিওয়ালাদের তেল না লইয়া রাস্তায় ট্যাগ্নি ৰাছির করাও স্বাভাবিক ঘটনা নয়। অথচ উনি নিৰ্ব্বিবাদে বলিলেন cष क्डूि झ्छ नाहे । झहेिछाग्न भाग कबछि भूजिब्रा गांक कब्रिल ७ष९ वृषांक्शटन जांगीझेल, डेर्छ किहरू cछड़े कब्रिल ; शान्त्रि श्रृंच कब्रि अन्त्रिण । छि cणाशब्र क्षेछ aोणणकोब्र হইল না। আমি ক্রমশঃই অসহিষ্ণু ইয়া উঠিতেছিলাম।