পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ն QԵ SనOBO অজয় ঘুমায় নাই, জাগিয়াও ঠিক ছিল না। মোহাবিষ্ট মন লইয়াও সে অঙ্গভব করিল, কি একটা বিষম গোলযোগের স্বষ্টি সে করিয়াছে। অথচ এমন সাধ্য নাই ষে উঠিয়া সেই গোল মিটাইয়া দেয়। মাথা তুলিতেও তাহার কষ্ট হইতেছিল । তাহা ছাড়া, কিছু রলিতে গিয়া ধরা পড়িবার ভয়ও আছে। ভাট নিজের জন্ত তত নয়, নন্দের জন্য যত। বুঝিতে পারিতেছিল, ধরা পড়িলে নন্দেরই প্রতি অত্যন্ত निईब्रड कब्र एहद ।. ভোরের দিকে ঘুমটা কেমন হঠাৎ ভাঙিয়া গেল। যেন স্নইচ টিপিতেই মুহূর্ভে জাগরণের আলোর প্লাবনে ঘর ভরিয়া ভাসিয়া গেল। দেখিল নন্দ ঘুমাইতেছে। কি আশ্চৰ্য্য ! পুর্বরাত্রির ব্যবহারের জন্ত অজয়ের মনে লঙ্গ বা ধিক্কারের লেশমাত্র নাই। নন্দকে জাগাইয়৷ তুলিয়া সে বলিল না, এতদিন তোমার প্রণাম গ্রহণ করিয়া আসিয়াছি, সে অধিকার সত্যই আমার আজ নাই। আমি অধঃপতনের শেষ সীমা পর্যন্ত ঘুরিয়া আসিয়াছি। কাল আমার ব্যবহারে তোমার প্রতি যে রূঢ়তা প্রকাশ পাইয়াছে, আমাকে ঘৃণা করিয়া, তোমার মন হইতে চির দিনের জন্ত আমাকে নিৰ্ব্বাসিত করিয়া তুমি তাহার প্রতিদান দাও। আমাকে কিছুতেই ক্ষমা করিও না। কাল রাত্রির যে অভিজ্ঞতা, সে যেন তাহার অভিজ্ঞতা নয়, এমনই ভাধে নদকে ঠেলি তুলিল। বলিল, “ও, ও, আর কত ঘুমবে ?” নন্দ ধড়মড় করিয়া উঠিয়া বসিয়া এমন প্রসন্ন হস্যে মুখটিকে ভরিয়া তুলিল যেন সত্যই কোথাও কিছু হয় নাই। ধেন নিজেই অত্যন্ত অপরাধ করিয়াছে, এমনই ভাবে বলিল, “বাৰ এত বেলা হয়ে গেছে, বুঝতেই পারিনি।” অজয় বলিল,“চল, আজ রবিবার নিটা যে দিকে দুচোখ যায়, টো টো করে ঘুরে জালি । পথে যেতে যেতে তোমার সব খবর গুনব।” ছুইজনে তাড়াতাড়ি হাত মুখ ধুইয়া, কাপড় জামা পরিয়া বাহির হইতে বাইবে, রাস্তার দরজার কাছে বীণা তাঁহাদের গতিরোধ করিল। অজয় কছিল, “এ কি, আপনি "ি মন গভর্পণে একপাশে সরিয়া গেলে ধীশা কহিল, “আমি द'लहे ऊ भन रबड़ । छिम्कृष्ठ cर्ष cनरब्रहइन uहे cछन्न ।” অজয় কহিল, “নিজে কষ্ট করে কেন এলেন ? আমায় খবর দিলেই ত হত ।” বীণা বলিল, “বেশ ত, নিজেই না হয় খবরটা দিচ্ছি। এবার চলুন।” - অজয় বলিল, “কোথায় ?” বীণা বলিল, “কোথায় আবার ? আমাদের বাড়ীতে । আপনার সঙ্গে আমার অনেক কথা আছে। কাল বিকেলে স্বলতাদিকে সঙ্গে করে এসে দুবার ঘুরে গেছি। মেয়েট হঠাৎ অম্বখে পড়ল, তা না হলে আরো অাগেই আসতাম।” অজয় বলিল, “আজকের দিনটা বাদ থাক।” বীণা দৃঢ় কণ্ঠে বলিল, “আজকেই আপনাকে যেতে হবে।” অজয় মনে মনে আজিকার দিনটা নন্দের জন্য নিবেদন করিয়া রাখিয়াছিল। ভাবিয়া রাখিয়াছিল, সমস্ত দিন তাহাকে লষ্টয় বেড়াইয়া, তাহাকে হোটেলে খাওয়াইয়া, সিনেমা দেখাইয়া, কল্যকার রূঢ়তার পাপের প্রায়শ্চিত্ত করিবে। বলিল, “আপনি দয়া করে এই একটা দিন আমাকে মাপ করবেন, আমি কাল নিশ্চয়ই যাব, কথা দিচ্ছি।” বীণা বলিল, “পৃথিবী শুদ্ধ সকলে কেবল আপনাকেই দয়া করতে থাকবে, আপনি কারুর দিকে দেখবেন না, এই ব্যবস্থাটা হলে আপনার খুব সুবিধা হয় জানি, কিন্তু সেই সুবিধা এই একটা দিন অন্ততঃ আপনাকে আমি দেব না।” অজয় অত্যন্ত বিপন্ন বোধ করিতে লাগিল। বীণাকে দেখিবামাত্র তাহার দেহমনের এই কয়দিনের সঞ্চিত গ্লানি পলকে কোথায় মিলাইয়া গিয়াছিল। বসন্তের স্বর্ণিম প্রভাত বহুদিন পরে আজ আবার অতিথির রূপে তাহার হৃদয়ঙ্কারে ঘা দিল। আলোকমণ্ডিত নীলাকাশ, স্বধৰ্ম্মপৰ্শ দক্ষিণ বাতাসে চু্যত মঞ্জরীর সৌরভ, পথতরুশাখায় পার্থীদের কলগান, এই সমস্তই এতদিন ধরিয়া - তাহার মন হইতে কত দূরে চলিয়া গিয়াছিল। আজ আবার একখানি প্রিয়মুখের পরিচয়পত্র সঙ্গে লইয়া, পরমাষ্ট্ৰীয়ের রূপে তাহার চেতনার স্বারে জাসিয়া ভিড় করিল। এক ७क कश्लेिब्र च्वरूरब्रब्र यौडिग्न चर्षीं गिब्र, डांशंद्रनग्न cन कुनटब्रब्र ভিতর লইতেছিল। বিগত দিনগুলির অন্ধকারের স্থতি, হেয়তার, পরাজয়ের, বেনার মানি, এ-পর্যন্তকেই জলের भङ पूब ८कनिब, फांशश्नब जड cन शन कब्रिब जश्छहिण ।