পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা } --പ്പ്ഘാസ লাঞ্ছিত, তাই আজ আমি যাইতেছি—যুগে যুগে আমি যেন তোমার কোলে আসি—মুক্তি চাই না—আমি যেন শত আবৰ্ত্তন-বিবৰ্ত্তনের মধ্যেও তোমাকে না হারাই, তুমি আমার, আমি তোমার। ভাই সব ! তোমরা রহিলে, মা’র কলম্বভার মোচন করিও, মা’র দাসত্বশৃঙ্খল মোচন করিও । সকলে চুপ—হায় রে কোন মায়ের সাগরছেচা মাণিকসম ছেলে তুই আজ চলিলি। তোর মা যে তোকে অনেক শিবপূজা করিয়া পাইয়াছিল—নিজে না থাইয়। তোকে খাওয়াইয়াছে—আজ তোর মরিবার সময় হইয়াছে, কিন্তু যুগে যুগে তোর মত ছেলের মা যদি ভারত হইতে পারে তবেই ভারত স্বাধীন হইবে । جامعه همه جیم حکیمیای سیاه - هی-میرسیچ অকৰ্ম্মার কাজ ఏసిసి AeAAeAeAMAeAeAAASAAAA ها، حیری ۹-میر » حمیریه ঝুপ করিয়া একটা শব্দ হইল। দ্বিসহস্ৰ চক্ষুতে আগুন জ্বলিয়া উঠিল, সম্মুখের উদ্যত-বন্দুক গুরুথার সতর্ক হইল—তার পরেই সব চুপ। বিরাট মাঠের বুকে চৈত্র-রৌদ্র থার্থ। করিতেছে। দ্বিসহস্র বাঙ্গালী-চোখের পূত অশ্রুতে সেদিন তুর্কীস্থানের পোড়া মাটি তৃপ্ত হইয়া গেল।* শ্রী নিৰ্ম্মলকুমার রায় » Is cossin altri Indian Territorial Forcena ĉefāte থাকার কালে আমার শিবির-সহচর—২৮ দিনের বন্ধু শ্ৰী অমলচঞ্জ বস্ব এমূ-এ, বি-এল মহাশয়ের নিকট হইতে উপরি-উক্ত কাহিনীটি শুনি । নাম-ধাম বদলাইয়া কাহিনীতে বাদুসাদ দিয়া ও জোড়াতালি লাগইয়া গল্পটি লিখিলাম।—একটি বাঙ্গালীর তরুণ প্রাণের বীরত্ব যেন বাংলার ঘরে ঘরে ঘোষিত হয় ।—লেখক । অকৰ্ম্মার কাজ এই যে ধরার অকেজোরা কি করে তা তারাই জানে, নাইক তাদের কাজের মানে অমরকোষে অভিধানে । ছিনিমিনি খেলছে তারা দিবস-নিশি প্রাণটা নিয়ে, দেখলে পরে ভয় লাগে ভাই, বুকুট ওঠে টন্‌টনিয়ে। রিক্ত তিথি আজকে মযা,— ঘরের ছেলে নেই বেরুতে, বরযাত্র যাচ্ছে ওরা সুমেরু আর কুমেরুতে । মরীচিকার অর্থ খুজে সাহারাতে ঝলসে মরে, চেয়ে চেয়ে চাদের পানে চোখে ওদের চালশে ধরে । পূর্ণ ওদের জীবন-খাত রহস্য আর হেঁয়ালিতে, বিপুল ধরা হচ্ছে উজল খেয়ালীদের দেয়ালীতে । ૨ আকাশেতে ডিগবাজী দেয় গ্রহের সাথে কইতে কথা, চায় পাতাতে তারায় তারায় বিশ্বব্যাপী কুটুম্বত ; বিস্কভিয়স ডাকৃছে তাদের উষ্ণ তাহার অন্দরেতে, ঠেকৃছে গিয়ে পানসী তাদের মঙ্গলেরি বন্দরেতে । ঘুরছে তারা নানান বেশে নানান দেশে কিসের মোহে ? বেদুইনের তাম্বুতে হায় দেখছি কেহ উষ্ট্র দোহে । খেয়াল করে চাপতে ছোটে কষ্টে এভারেষ্ট-শিরে, . পেয়াল করে মাপতে জোটে পাগলাঝোরার পাগলামিরে ! পূর্ণ ওদের জীবন-খাত রহস্ত আর হেঁয়ালিতে, বিপুল ধরা হচ্ছে উজল ওই খেয়ালের দেয়ালীতে । \లి পদ্মরাগের চায়নাক ভাগ, চায় না যেতে স্বর্ণ-ক্ষেতে, পাতাল-বাণী শুনতে থাকে সাগরতলে কর্ণ পেতে । আগাছাদের ফুলের স্ববাস কি কুতুহল জাগায় প্রাণে, ঊষর ভূমে পড়ায় পলি, দিন নবীনের বন্যা আনে । আমরা আচল মৌনী-বাবা বসেই মরি সাত্ত্বিকের, শিথীর পিঠে হচ্ছে উধাও ধরার যত কাৰ্ত্তিকেরা। আমরা রাখি খসড়া খতেন, খুদ খুঁটে খাই ঘরের কোণে, তরুণ গরুড় উঠছে নভে অমৃতের ওই অন্বেষণে । পূর্ণ ওদের জীবন-খাত রহস্ত আর হেঁয়ালিতে, বিপুল ধরা হচ্ছে উজল ওই খেয়ালের দেয়ালীতে । শ্ৰী কুমুদরঞ্জন মল্লিক