পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○bやり পাধ্যায়, চিত্তপ্রিয় রায় চৌধুরী, নীরেন্দ্রচন্দ্র দাসগুপ্ত, মনোরঞ্জন সেনগুপ্ত প্রভৃতি বিপ্লধপন্থীদের , জীবনবৃত্তান্ত অাছে । ইহার কোনটি বা কেতাবী ভাষায় লেখা, কোনটি বা চলতি ভাষায় লেখা । একই পুস্তকে ভাষার অসমত বিসদৃশ বলিয়া বোধ হয়। তাহ ছাড়া ভধায় প্রাদেশিকতা দোষ বহুস্থলে আছে ও বর্ণাশুদ্ধির জন্ত পড়িতে বাধে । ৫১ পৃষ্ঠায় সীমহল আলমের জায়গায় সামসুল হুদার নাম লেখা হইয়াছে । পুস্তকখানির কাহিনী-অংশটুকু বেশ কৌতুহলজনক, ব্যাখ্যান-অংশটুকু বড় নীরস । ASA SSASAS SSAS SSAS SSAS SSAS میر AAAAA S S AAS ASAAAAAAS AAASASASS জাৰ্ম্মানসমাজে ( > ) গ্রীষ্মকালে সহর ছাড়িয়া বাহিরে কিছুকাল কাটানো জাৰ্ম্মানির মধ্যবিত্ত লোকদের একটা দস্তুর দেখিতেছি । উকিল, ডাক্তার, ব্যাঙ্কার, ব্যবসায়ী, ইস্কুল-মাষ্টার, লেখক, চিত্রকর, গায়ক, ইত্যাদি সকল শ্রেণীর নরনারীকেই ছুটির আরাম ভোগ করিতে দেখা যায়। এই উপলক্ষ্যে ইস্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীদের ভিতর একট। নয়। আন্দোলন দেখা দিয়াছে। বহু জাৰ্ম্মান ছাত্রছাত্রী ফিনল্যাণ্ডে গিয়াছে, জুগোসাভিয়ায় গিয়াছে, সুইডেনে গিয়াছে, ইংল্যাণ্ডে গিয়াছে । তাহাদের পরিবর্ভে জাৰ্ম্মানিতে বেড়াইতে আসিয়াছে ফিনল্যাণ্ডের, জুগোসুভিয়ার, সুইডেনের এবং ইংল্যাণ্ডের ছাত্রছাত্রী । ছাত্রবিনিময়ের ব্যবস্থা করা হইয় থাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফ হইতে অথবা কোনো ছাত্রপরিষৎ বা যৌবনসন্মিলনীর তরফ হইতে । গবমেণ্ট, রেলজাহাজ কোম্পানী এবং জনসাধারণের সংগৃহীত চাদ তহবিল হইতে ছাত্রছাত্রীদিগকে পর্য্যটনের খরচপত্রে কিছু কিছু সাহায্য করা হইয়া থাকে । ভারতের প্রদেশে প্রদেশে এইরূপ ছাত্রবিনিময়ের ব্যবস্থা করা আবশ্বক। গুজরাটের যুবকের বাংলায়, যুক্তপ্রদেশের লোকেরা মহারাষ্ট্রে, বাংলার ছাত্রছাত্রীরা মান্দ্রাজে, মান্দ্রাজের পর্য্যটকের পঞ্চাবে কয়েক সপ্তাহ কাটাইতে অভ্যস্ত হউন। পর্য্যটনবৃত্তি স্থাপন করিবার প্রবাসী—পৌষ ১৩৩০ { ২৩শ ভাগ, ২য় খণ্ড - - - - مي সংসারী-হোমিওপ্যাধিক চিকিৎসা পুস্তক-ডাক্তার এন সি ব্যানাজ্জা প্রণীত। চতুর্থ সংস্করণ। সংশোধিত ও পরিবৰ্দ্ধিত। গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় দ্বারা প্রকাশিত। মূল্য ১।• । ১৩৩০। বইখানির পূর্বসংস্করণের পরিচয় এই পত্রিকায় দেওয়া হইয়াছিল। নুতন সংস্করণে পুঞ্জকের উপযোগিতা আরো বৃদ্ধি পাইয়াছে। সংসার চলাইতে ‘সংসারী’ কাজে লাগিবে । অ গরমের ছুটি জন্য ভারতের প্রাদেশিক জননায়কগণের পক্ষে উঠিয়াপড়িয়া লাগিবার দিন আসিয়াছে । ( २ ) ছুটির সময়টা—তিন চার সপ্তাহ–মুখে স্বচ্ছন্দে বিনা মানসিক পরিশ্রমে কাটানো প্রত্যেক উচ্চশিক্ষিত মধ্যবিত্ত জাৰ্ম্মান নবনারী শরীর-চর্য্যার অঙ্গ বিবেচনা করিয়া থাকে স্বাস্থ্যরক্ষার এক প্রধান উপায় স্বরূপ মফঃস্বলে বাস করাটা সমাদৃত হয় । খাওয়া, বেড়ানো, ঘুমমারী, কুস্তীকসরৎ করা ছাড়া গ্রীষ্মাবকাশে অন্য কোনো কাজ ইহাদের চিন্তায় স্থান পায় না। এই অভ্যাস ইংল্যাণ্ডে, আমেরিকায়, ফ্রান্সেও দেখিতে পাওয়া যায়। ভারতবর্ষে এই অভ্যাস একদম নাই একথা বলা চলে না। তবে স্বাস্থ্য, শক্তি, শারীরিক উৎকর্য, উদ্বেগহীন আনন্দময় জীবন, খেলাধুলা ইত্যাদির দিকে ভারতবাসীর দৃষ্টি আজও প্রচুর পরিমাণে পড়ে নাই একথা স্বীকার করিতেই হইবে । জুন, জুলাই, আগষ্ট, সেপ্টেম্বর মাসের ভিতর লাখ লাখ জাৰ্ম্মান নরনারী নিজেদের বাস্তুভিটা ছাড়িয়া কোনো দূর পল্লীতে যাইয়া বসবাস করে। কেহ দুই সপ্তাহের জন্য, কেহ চার সপ্তাহের জন্য, কেহ ছয় সপ্তাহের জন্য, ইত্যাদি। এমন কি প্রত্যেক শনিবার রবিবার-কি। শীতে কি গ্রীষ্মে—বালিন শহরের অগণিত লোক নিকটবৰ্ত্তী মফঃস্বলে “নিষ্কৰ্ম্মা"র জীবন কাটাইতে চলিয়া