পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] MMASAeSAeSMSMSMASAMSMA AMAeMA eMAAMAeSAeeM AM MAAA SAAAAA AAAA AAAAMAMM AAAAS AAAAA MMAeM AAAA SS AASAA S SSSSS ভীরু পুরুষকে জাগাইবার ক্ষমতা থাকা উচিত। কিন্তু তাহাই কি আমরা ঘরে ঘরে দেখিতেছি ? না, যাঁ-কিছু দেখিতেছি, তাহাই “পূৰ্ব্বেকার নবাব-বাদশার হারেমের স্বপ্ন” ও ভবিষ্যতের ইংরেজী শিক্ষার মায়ার কুহক ? “তথাকথিত এম-এ, বি-এ পাশ উচ্চশিক্ষিতা ভগিনী’র ংখ্যা আমাদের দেশের নারীসংখ্যার তুলনায় ধর্তব্যের মধ্যেই নহে। “বই নাড়া-চাড়া করিয়াই” র্যাহারা নিজেদের উচ্চশিক্ষিত মনে করেন, তাহার। যে “মারাত্মক ভুল" করেন, তাহাতে বিন্দুমাত্রও সন্দেহ নাই। কিন্তু ইবসেন ও ব্রাউনিংএর ধুল। ঝাড়িলেও যত বিদ্য হয়, বাল্মীকির রামায়ণের ধূলা ঝাড়িলেও ঠিক ততখানিই বিদ্যা হয়। ধূলা ঝাড়া সকল ক্ষেত্রেই ধূলা ঝাড় । “তথাকথিত উচ্চশিক্ষিতা” ও “প্রকৃত শিক্ষিত হিন্দু-নারীস” ওড়ানো ধূলার বহর দেখিয় তাহৈিদর কাহারও বিদ্যার বিচার করিলে চলিবে না । বাংলাদেশে নারীর প্রকৃত অবস্থা ঘাঁহ, তাহ। আমাদের সকলেরই লজ্জার বিষয়। তাহার বর্ণনায় গৌরবও নাই, আনন্দ ও নাই । কিন্তু কল্পনার আবরণ দ্বারা তাহ লুকাইয়া রাখিবার চেষ্টা অধিকতর লজ্জা ও দুঃখের বিষয়। কোনো কোনো “প্রকৃত শিক্ষিত হিন্দু-নারী” নিজেই স্বীকার করিয়াছেন, যে, রমণীদের কাজ “সন্তানদের গড়িয়া তোলা, জীবন-যুদ্ধের উপযোগী করা, বৃদ্ধ বুদ্ধ পীড়িত আত্মীয়ের পরিচর্য্যা করা, স্বামীর চিত্ত-বিনোদন করা, গৃহস্থালীর কার্য্য দেখা,—তৎসঙ্গে দেশীয় শিল্পের প্রসার, অবসর-মত কাব্য-সাহিত্য চর্চ। করা ইত্যাদি ।” ধরা যাক, স্ত্রীলোকের কৰ্ত্তব্য এই কয়টি মাত্র ও এই কয়টিতেই তাহাদের সকল আনন্দ নিহিত,—এক কথায়, গৃহই তাহাদের সমস্ত জীবনের একমাত্র কেন্দ্র । এই গৃহধৰ্ম্ম পালন করিতে হইলে কি কি বিদ্যা জানা উচিত, তাহা একবার ভাল করিয়া ভাবিয়া দেখা যাক । রমণীর প্রথম কৰ্ত্তব্য সস্তানদের গড়িয়া তোলা ও জীবনযুদ্ধের উপযোগী করা। এই সস্তান যখন মাতৃগর্ডে থাকে তখন হইতেই তাহার যত্বের আবশ্যক। মাতা কি খাইলে, “নারী-সমস্যা” SSAS A SAS SSAS AAAAA AAAA AAAS AMMSMA AAAAS 않 영 S S AAAAAAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS - * سر ---- ما -یم .یہ ہے .۔ ASAAAAS AAAA S AAAAS AAAAA AAAAeS AAAA S AAAAAMMSAAAAAAS AAAAAA কেমন অবস্থtয় থাকিলে, কতখানি পরিশ্রম করিলে, মানসিক কোন কোন উত্তেজনার হাতে পড়িলে, কতখানি বিশুদ্ধ বা বদ্ধ বায়ুতে শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণ করিলে, কোন বয়সের হইলে এবং কিরূপ চিস্তাদি করিলে গর্ভস্থ সস্তানের কি কি হিত অহিত হয়, প্রত্যেক ভাবী মাতার তাহা জানা উচিত । কিন্তু ঠাকুর-মা ও দিদিমার হাতে শিক্ষিতা কয়জন বঙ্গরমণী তাহা জানেন ? সন্তান ভূমিষ্ঠ হইবার পূৰ্ব্বে কোথায় স্থতিকা-গৃহ হইবে, কি কি শোধক দ্রব্য লাগিবে, কোন যন্ত্র অবশুপ্রয়োজন হইবে এবং লোক না পাইলে কি উপায় অবলম্বন করিতে হইবে এবং ভূমিষ্ঠ হইবার পর কেমন করিয়া তাহাকে পরিচ্ছন্ন করিতে হইবে, তাহাকে কি রকম শীত ও আতপে রাখা উচিত, কেমন করিয়া স্তন্যদান ও স্নানাদি করানো উচিত, মায়ের শারীরিক ও মানসিক অবস্থা কিরূপ হওয়া উচিত, ইহাও জানা দরকার। কয়জন ঠাকুর-মা ও দিদিম৷ এইসব শিক্ষা দিতে পারেন ? চক্ষে ত দেখা যায়, বহু ঠাকুর-মা দিদিম প্রস্থতিকে প্রসবের পূৰ্ব্বে পোড়া মাটি প্রভৃতি খাওয়াইয়া, অপৰ্য্যাপ্ত আহার দিয়া, পরে ভিজা মাটিতে ছেড়া মাদুরে শোয়াইয়া বাশের চাচাড়ি দ্বার সদ্যজাত শিশুর নাড়ী কাটিয়া অশোধিত ছেড়া কাপড়ে জড়াইয় ফেলিয়া ধন্থষ্টঙ্কারের কবলে অহরহ মাতাপুত্রকে যমালয়ে পাঠাইতেছেন। পেচোয় পাওয়া নাম দিয়া তাহারা নিশ্চিস্ত হন, কিন্তু পেচোকে যে ঠাকুরমা দিদিমারা নিজেরাই ডাকিয়া আনিয়া সস্তান উৎসর্গ করেন, তাহা তা হীদের জানা পর্য্যস্ত নাই । এ-সকল উড়ো কথা নয়, খাটি সত্য কথা । শিশুর যখন বয়স বাড়িতে থাকে, তখন মাতাই তাহার সর্বপ্রধান সঙ্গী। সেই সময় জ্ঞাতসারে ও অজ্ঞাতসারে মাতাই তাহাকে বহু কু ও স্ব শিক্ষা দেন । মাতার নিজের যদি কোনো শিক্ষাই না থাকে, তাহা হইলে সুশিক্ষা দেওয়া কঠিন। শিশুর মনে কৌতুহল অদম্য । এই কৌতুহল চরিতার্থ করিয়া শিশুর জ্ঞানপিপাসা বাড়াইতে ও তাছার বুদ্ধির বিকাশে সাহায্য করিতে হইলে মাতাকে অসংখ্য ছোট বড় বিষয় জানিতে হয়। কিন্তু "সনাতন” भांडांब्र कि उॉट्रीं छांटनन ? ॐांशंब्रां ८षु «थ८घ्रंब्र छेद्धव्र