পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী-চৈত্র, ১৩es ા સ્વાન નન, શ્વાસ્થષિ ASA SSASAS SSAS S AeeSeMAMAAASAASAASAASAASAASAASAASAASAA AAAS AAAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAMMAAA AAAASAAAS অনেক কথা বলেছি। এখন মাত্রাবৃত্তের একটা চতুমৰ্শ - একথা বলেছি। স্বতরাং এখানে এবিষয়ে বিস্তৃত Ab-8 این سیستم های مخج जिक डांप्णब्र मृडेाख निक्रि । पृथ: (s) aन ऍ- I tरूब cमप्* ! 4न कण ! हरिश, त्रिग्निषत्री-विशब्रिगै शब्रिनीब्र - शारछ, भूगtबब छैदरब्रद्र कब्र छूनि चख খামলিয়া ও-পরশে করগে৷ ষ্ট্ৰীমন্ত, ভর ঘট নিয়ে এস ভরসার ভর্ণ : বর্ণ । 一死5阿a怜 চতুমৰ্পত্রিক তালের যে ক'টা দৃষ্টান্ত দেওয়া গেল তার থেকে এ কথা স্পষ্ট হ'য়ে ওঠে যে-গানের রীতিতে কাব্যছন্দের এরকম শ্রেণী বিভাগ করলেও আমাদের পূৰ্ব্বোক্ত শ্রেণীবিভাগ অব্যাহতই থেকে যায়। কারণ সমপদী, অসমপদী বা বিষমপদী, যেরকম তালই হোকৃ না কেন প্রত্যেক বিভাগের মধ্যেই অক্ষরবৃত্ত, মাত্রাবৃত্ত ও স্বরবৃত্ত এই তিনটে প্রকারভেদ হবেই। পূৰ্ব্বেদ্ধত প্রথম, তৃতীয় ও চতুর্থ দৃষ্টাস্তগুলো পরীক্ষা করলেই এর যাথার্থ উপলব্ধি হবে। স্বতরাং কাব্যছন্দের শ্রেণীভাগ করার সময় কাব্যের ভাষার বৈশিষ্ট্য ও তালের প্রকারভেদ এদুটো বিষয়ের দিকেই লক্ষ্য রাখা দরকার । আমরা শ্রেণী ভাগ করার সময় তাই করেছি, কিন্তু কাব্যের ভাষা বৈশিষ্ট্যেরই প্রাধা দিয়েছি। কারণ গানে শুধু তালের উপর লক্ষ্য রেখেই শ্রেণীবিভাগ করা হয়, ভাষার রচনা-প্রণালীর দিকে দৃষ্টি থাকুে না বললেই হয় । কিন্তু কাব্যে রচনাবৈচিত্র্যই সৰ্ব্বাগে মনের উপর প্রভাব বিস্তার করে। এ জন্তেই ভাষার রচনা-বিধিকেই প্রাধান্ত দিয়ে ছন্দকে প্রধানত অক্ষরবৃত্ত, মাত্রাবৃত্ত ও স্বরবৃত্ত এই তিন ভাগে বিভক্ত করেছি ; তালকেই প্রাধান্ত দিয়ে সৰ্ব্বপ্রথমেই ছন্দকে সম, অসম ও বিষম এই তিন ভাগে বিভক্ত করিনি, রচনা-বৈশিষ্ট্যের পরেই তাল বা তালবিভাগের প্রাধান্ত । গানের ক্ষেত্রে ধ। তালবিভাগ, কাব্য ছন্দের ক্ষেত্রে তাই পাদবিভাগ। স্বতরাং অক্ষরবৃত্ত প্রভৃতি প্রধান শ্রেণীর পরেই পাদ রচনার বৈশিষ্ট্যের প্রাধান্ত স্বীকার করে চতুরক্ষর পাদ, অষ্টাক্ষর পাদ, চতুমাত্র পাদ, পঞ্চমাত্র পাদ, চতুঃস্বরপাদ প্রভৃতি উপবিভাগ করেছি। ছন্দের শ্রেণী ভাগ করার সময়েই আলোচনা করা নিম্প্রয়োজন । তালের দৃষ্টান্ত দিচ্ছি। যথা— (*) यांछि कि cठांभांद्र बभूब भूवष्ठि হেরিনু শারদ প্রভাতে । cश्। भोउ: नृत्र, शृभत्र अत्र कुंलिtछ् बभल cञांठांप्रङ । • *ां८द नां बहिष्ठ नौ छल-थांब्र, भitं क्षitळै शृीन क्षं नाङ् वॉड्र, ডাকিছে দোয়েল, গাছিছে কোয়েল তোমার কানন সভাতে । भांशंश्राप्न छूभि पैंड़िitग्न छननी শরৎকালের প্রভাতে । – রবীন্দ্রনাথ এটা মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত। অম্নি পড়ে গেলে প্রত্যেক ছ’ মাত্রার পরে একটা করে যতি পাওয়া যায়। কিন্তু আরো একটু লক্ষ্য করলে এই ছ' মাত্রার প্রত্যেকটি পাদের ঠিক মধ্যস্থলে একটা করে' স্বক্ষ ছেদচিহ্ন আবিষ্কার করা যায় ; প্রত্যেক তিন মাত্রার পরেই একটা ঈষদ-যতি বা একটু খানি স্বরের বিরতি যেন শ্রতিশক্তির কাছে ধরা দেয় । বস্তুত খুব তীক্ষ্ণ-দৃষ্টিতে দেখলে বলতে হয় যে তিন-তিনটি মাত্রার এক-একটি ক্ষুদ্র পাদ বা মাপকাঠির সাহায্যেই এ ছন্দ রচিত হয় ; এরকম ঘটে। মাপ কাঠিতেই এর একপাদ হয় । সে জন্যই এই ষন্মাত্রিক ছন্দের কবিতায় প্রতিপাদে তিন মাত্রার পরেই একট ঈষদ-যতির অস্তিত্ব অনুভূত হয় এবং এটাই এছন্দের স্বরূপ । তবে কোথাও কোথাও কোনো পাদের মধ্যবৰ্ত্তী এই ঈষদ যতিটি প্রায় টেরই পাওয়া যায় না। পূর্বের দৃষ্টাস্তটিতেই এর নমুনা আছে— - سادسة)ة ७११न चनभभांबिक + + + “মাঠে মাঠে ধান ধরে নাক জার” এবং "মাঝখানে তুমি দাড়ায়ে জননী" ; এখানে চিহ্নিত তিনটি জায়গায় পাদমধ্যবর্তী ছেদ বা ঈষদ্ধ যতিটি কানে ধরা দেয় না, দুটো ক্ষুদ্র ভাগ একত্র জোড়া লেগে গিয়ে ওই ধতি ছেদটি বিলুপ্ত হয়ে গেছে। কিন্তু তৰু ওই ঈষদ্ধ যতি থাকাটা এর যথার্থ প্রকৃতি এবং তিন মাত্রার মাপ কাঠিটাই এর ङिङरङ्गब्र श्र*रनग्न भागल भांनर्न। ५हे छेषन् षडिग्न