পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS A S A S A S A S A S bア・8 তা ছাড়া মাইনে দেবার বন্দোবস্ত এমনভাবে করা संऽिङ ८६ श:५डे काख न निय्ण भाईप्न करंशं शश्च । ফয়ে কম সময়ে বেশী কাজ করার চেষ্ট৷ বাড়ে এবং বিশ্রীশ,৪ আগে ছুটি পাবার আশায় শ্রমশক্তি বেড়ে '# সে-চেষ্টা সফলও হয়। অবশু, শুধু সময়ের দিকূট দেখলেই হয়না। যা মাইনে দেওয়া হয় তাতে স্বাছন্দ্যে থাকা যায় কি না তাও দেখতে হবে । অল্পাহার ও নিকৃষ্ট বাসস্থান ইত্যাদির জন্তে শ্রমশক্তি কমে’ থাকে । আমাদের দেশে বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই তাই । তা হ’লে সে-সব দোষ দূর করতে হবে । জীবন-যাত্রা একটা নির্দিষ্ট ভাবের চেয়ে নিকৃষ্ট হ’লে শ্রমশক্তি ও উৎসাহ কমে যায়। সেইপ্রকার জীবনযাত্রার মধ্যে কি কি পড়ে তা বলতে গেলে মোটামুটি বলা যায়—যথেষ্ট থfবার, পরিষ্কার ও মানুষের বাসের পক্ষে যথেষ্ট বড় বাসস্থান এবং শীত ও লজ্জা নিবারণের উপযুক্ত কাপড়-চোপড় । মাইনে অল্প অল্প করে’ বাড়াতে স্বরু করলে কাণ্ডও অল্প অল্প করে বেশী পাওয়া যাবে। অবশ্য অনেক কাল জানোয়ারের মত থাকার ফলে, বেশী মাইনের টাকা কৰ্ম্মীরা মদ খেতে লাগাতে পারে সেইজন্য বাসস্থান ইত্যাদির ব্যবস্থা যথাসম্ভব কর্তাদের করে’ দেওয়া উচিত এবং মাইনে বাড়ানর সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষার বন্দোবস্ত করাও উচিত । এতে শ্রমশক্তিও বাড়ে আর মনের উৎকর্যও হয় । ফলে সামাজিক আয়ও বাড়ে এবং পরোক্ষভাবে সামাজিক স্বচ্ছন্দ্যও বাড়ে। কৰ্ত্তী ও কৰ্ম্মীভে ঝগড়া ও প্রশ্ন✉eৈ এই ব্যাপারটা আজকাল খুবই একটা সাধারণ ব্যাপার হয়ে’ দাড়িয়েছে । আজ এখানে ধৰ্ম্মঘট কাল ওখানে কাবুখানার কৰ্ম্মীদের তাড়িয়ে দেওয়া । সব সময়ই প্রায় জগতের কোন-না-কোন জায়গায় কর্তা ও কৰ্ম্মীতে ঝগড়া লেগে অাছে , শ্রমশক্তি জিনিসটি এমনই যে অন্ত উপকরণের মত এ স্বাধীন নয়। শ্রমশক্তি সময়ের অধীন। অর্থাৎ কিছু কয়লা বা তুলা বা চাল, আজ না কাজে লাগুক কাল কাজে লাগান যায় । আজ দরে না পোষীলে’ কাল রেখে বেচা যায় । কিন্তু শ্রমশক্তি আজ ব্যবহার না বধু কাল দু’দিনের শ্রমশক্তি একদিনে কাজে লাগান প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩• SAS S S AAAAA AAAA SAAAAASA SSASAS SSASAS SS SAAAAAA SAAAAA SAAAAA AAAASAAAA ২৩শ ভাগ, ༣ནི་ સંક ?ヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘ・ যায় না। আজ বা এই মাসে মাইনেতে না পোষালে কাল বা আগামী মাসে সব শক্তি জমিয়ে রেখে কৰ্ত্তাকে (মাইনের) স্ববিধ দরে দেওয়া যায় না। মূলধনও যতদূর কার্বশক্তির জন্তে ব্যবহৃত হয় ততদূর শ্রমশক্তির সঙ্গে তার স্বভাব একই অর্থাৎ মূলধন যন্ত্ররূপে যেখানে ব্যবহৃত হয় সেখানে তার মূল্য বা কাৰ্য্যকারিতা সময়ের অধীন। অর্থাৎ ছাপাখানার কল এক মাস বন্ধ রেখে দ্বিতীয় মাসে একসঙ্গে দু’ মাসের কাজ তার কাছ থেকে আদায় হয় না। কাজেই ধৰ্ম্মঘট বা শ্রমজীবী-বিতাড়ন ( প্রথমটির অর্থ শ্রমজীবীদের বেরিক্সে আসেন। আর দ্বিতীয়টির অর্থ তাদের বের করে দেওক্সা) যে কারণেই হোক, উৎপাদন বন্ধ হ’য়ে গেলে সামাজিক আয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অর্থাৎ এর দরুন অনেক শ্রমশক্তি ও কাৰ্য্যশক্তির অপব্যয় হয় । তা ছাড়া অনেক কাল অলসভাবে কাটালে শ্রমজীবীদের কৰ্ম্মকুশলতা কমে যায় এবং অদ্যান্য কু-অভ্যাস ও তাদের মধ্যে ঢুকতে পারে । নানা কারণে ধৰ্ম্মঘট ও শ্রমজীবী বিতাড়ন অনেক সময় অনিবাৰ্য্য হ’য়ে পড়ে কিন্তু নিজের কথা রাখার জেদই বহুক্ষেত্রে এর কারণ। কাজেই সমাজের কর্তব্য ঐ জাতীয় গোলমালের নিম্পত্তির বন্দোবস্ত করা । দেশের গণ্যমান্ত লোকেদের দ্বারা গঠিত বিবাদ-নিম্পত্তি-সভা, কি সরকারী বিবাদ-নিষ্পত্তি আদালত, কি কৰ্ত্ত ও কৰ্ম্মীদের মনোনীত সভ্যের দ্বারা গঠিত কমিটি ইত্যাদি যাই হোক, বিবাদ-নিম্পত্তির বন্দোবস্ত থাকা একান্ত প্রয়োজন। কিরূপে বিবাদ-নিম্পত্তি বা-নিবারণ হ'তে পারে তার আলোচনা করার স্থান নেই ; কাজেই এখানে এর বেশী কিছু বলা যায় না। আমরা দেখলাম যে, সামাজিক স্বচ্ছন্দ্য এমন একটি ব্যাপার নয় যাতে মামুষের কোনো হাত নেই। মানুষের কোনো হাত নেই এমন কারণে সামাজিক স্বাচ্ছদ্য বাড়তে কম্তে পারে বটে, কিন্তু তা দ্বারা প্রমাণ হয় না যে মানুষ নিজের চেষ্টায় সামাজিক স্বাচ্ছন্দ বাড়ীতে কমাতে পারে না । এমন কি সত্য বলতে গেলে, মানুষের চেষ্টাই এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় শক্তি। “কি করব, ভগবান্‌ আমাদের