পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

b●8 جسیمِہ* আৰকারী রাজস্ব ১৯২r২১ সালে ২,৪৩,৬৬,৩৫৯ টাকা হইয়াছিল। তাহার পরবর্তী বৎসরগুলিতে নিশ্চয় আরও বেশী হইয়াছে ; সুভবতঃ পচিশ কোটি টাকা হইয়াছে । ইহা গবর্ণমেণ্ট, ট্র্যাক্সরূপে পাইয়াছেন। যাহার নেশা করিয়াছে, তাহারা ইহার চেয়ে অনেক বেশী টাকা খরচ কৰিয়াছে। হয়ত একশত কোটি টাকা তাহীদের পকেট बा फ्रैंiाकू हईरङ ८नभाद्र बछ १ब्रक श्इंग्रांप्छ् । १** কোটি ত নিশ্চয়ই হুইয়াছে । এই পঞ্চাশ কোটি টাকায় নেশখোররা যদি নিজে পুষ্টিকর খাপ্ত যথেষ্ট খাইত ও পরিবারবর্গকে খাইতে দিত, এবং সন্তানদের শিক্ষাদির জঙ্ক কিছু ব্যয় করিত, তাহ হইলে প্রভূত জাতীয় কল্যাণ “সাধিত হইত। অধিকন্তু তাহার ইছার কিয়দংশ পর হিতের জন্ত ব্যয় করিলে ও সোনায় লোহাগ হইত । আবগারী সম্বন্ধে বাংলাদেশের অবস্থা খুব খারাপ হইলেও উহা সকলের চেয়ে অধম নছে । ১৯২০-২১ সালে উহার অবকারী আয় ১,৯৬,৬৭,৫৮৮ টাকা হইয়াছিল ; মাম্রাজের ৫,৪৩,৫৬,৯১৪, বোম্বাইয়ের ৪,৬১,৬৭,৮৪৩ ৷ নেশাখেরী অভ্যাস দূর করিবার চেষ্টা বহু বৎসর হইতে হইতেছে ; মহাত্মা গান্ধীও ইহার উপর খুব জোর দিয়াছেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় কাৰ্য্যতঃ চেষ্টাটা খুব ক্ষীণ ভাবেই হইতেছে । নেশায় কেবল যে টাকাগুলাই নষ্ট হয়, তাহা নহে ; মানুষের স্বাস্থ্য যা চরিত্র খারাপ হয়, ধৰ্ম্ম যায়, বুদ্ধিভ্রংশ ঘটে ও বুদ্ধির মন্দত জন্মে । গবর্ণমেণ্ট, যে সাড়ে কুড়ি কোটি টাকা পান, তাহার মধ্যে খরচ হয় মাত্র সওয়া এককোটি টাকা ; বাকী সওয়া উনিশ কোটি টাকা মুনফা সরকার বাহাদুর মামুষের অধোগতি হইতে লাভ করেন। আমরা নেশার জিনিসের দোকান বন্ধ করিতে সমর্থ ন হইতে পারি ; কিন্তু মুখ বন্ধ করিতে ও করাইতে পারি। মানুষকে বলপূর্বক ই করাইয় তাহাতে মদ ঢালিয়। দ্বিবার চেষ্টা এপর্য্যন্ত কোন গবর্ণমেণ্ট করে নাই । বাংলাদেশের আয় ব্যয় সমগ্ৰ ভারতের আয় ব্যয় সম্বন্ধে যেমন দেশের প্রবালী—চৈত্র, లిలిe AMMiMA AMAMAMAAMMMAMMMAMAMMAMMe MMMAAA AAAA AAAAA [ २०१ ७tग्, २झ श्७ ASAM AMMMSJSAMA AMMMMMMeMAMMMAAA SAAAAS লোকদের এই একটি মন্তব্য বরাবর চলিয়া জালিতেছে, যে, সৈন্যদের জন্য অত্যন্ত বেশী খরচ করা হয়, তেমনি বাংলা ও অন্যান্য প্রদেশের জায় ব্যয় সম্বন্ধে প্রতি বৎসর বলা হইয়া থাকে, যে, পুলিশের জন্ত অত্যন্ত বেশী ব্যয় করা হইয়া থাকে। কিন্তু এই সমালোচনায় বিশেষ কোন ফল হয় নাই। কারণ, আমাদের বিদেশী গবর্ণমেণ্ট বিশ্বাস করেন, যে, বহিঃশত্রু ও অন্তঃশক হইতে দেশ রক্ষা করিবার উপায় দুটি ; (১) সেনাদল, (২) পুলিশ। ইংরেজ সরকারকে যেমন দেখিতে হয়, যে, ভারতবর্ষ যেন পরদেশী অন্য কাহারও হাতে গিয়া না পড়ে, তেমনি ইহাও দেখিতে হয়, যে, দেশটা যেন দেশের লোকদের হাতে গিয়াও না পড়ে। এই জন্য শাদ ও কাল সৈনিক এবং শাদী ও কালা পুলিশের এত আদর। এইজন্য, পুলিশের বেতন ও উপরিপাওনা সত্ত্বেও তাহাদিগকে ম্যালেরিয়া হইতে রক্ষণ করিবার নিমিত্ত ভtহাদের মশারির জন্য এক লাখ টাকা দেওয়া আবশ্যক ; কিন্তু দেশের লোকদিগকে ম্যালেরিয়া হইতে রক্ষা করিবার জন্ত পঞ্চাশ হাজার টাকাই যথেষ্ট । “প্রকাশ থাকে, যে,” বাংলার লোকসংখ্য চারিকোটি স৷৩২টি কক্ষ, এবং অধস্তন পুলিশ কৰ্ম্মচারীর সংখ্য। ২৫৯৯৩ ও উপরওয়ালা পুলিশের সংখ্যা ২৪ • ০ ; অারও *প্রকাশ থাকে, যে,” দেশের লোকের গড় মাসিক আয়ু সরকারী সৰ্ব্বোচ্চ আন্দাজ অনুসারে জনপ্রতি পাঁচ টাকা এবং পুলিশের নিম্নতম কৰ্ম্মচারীর আয় তার চেয়ে অনেক বেশী। স্বতরাং প্রমাণ হইল, যে, পুলিশের জন্য এক লাখ ও দেশের লোকের জন্য আধ লাখ ঠিক ন্যায়সঙ্গত। দেশের লোকেরা ম্যালেরিয়া হইতে রক্ষা পাইবার জন্ত মশারি ব্যবহার করুক, ইহা অবশ্য সরকার ইচ্ছা করেন। কিন্তু তাহারা নিজ ব্যয়ে মশারি সংগ্ৰহ করিয়া স্বাবলম্বন শিক্ষা করুক, ইহাও সরকারের অভিপ্রায় । দরিদ্রতর জনসাধারণের সম্বন্ধে সরকারের এই শুভ ইচ্ছা সম্পন্নতর পুলিশ কৰ্ম্মচারীদের সম্বন্ধে কেন পোষিত হয় না, তাহা জিজ্ঞাসা করা বেয়াদবি মাত্র। পাঠশালার গুরু মহাশয়, ভাৰঘরের হরকরা ও পোষ্ট ম্যান, আদালতের চাপ রাসী ও