পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫১২ সাহিত্যের তপস্তায় সফলকাম হওয়া যায় না। এই হিসাবে সাহিত্যিকের দায়িত্ব যে কত বেশী, তাহ বলিয়া বুঝান সহজ নয়। সাহিত্যের দায়িত্ব কি, তাহ সাহিত্যিককে বুঝিতে হইবে। যl-ত লিথিয়৷ সাহিত্য-সেবার বাকি দিয়া জাতিকে পঙ্গু অকৰ্ম্মণ্য করিয়া তুলিলে প্রত্যবায় অাছে । * * সাহিত্যের দায়িত্ব সাহিত্যিকের দায়িত্ব হওয়া উচিত । প্রকাশক বা পুস্তকবিক্রেতারও দায়িত্ব আছে । সাহিত্যে নিষ্ঠার অভাবে জাতির অধঃপতন হয়, সাহিত্যে গতানুগতিক পন্থীয় জাতির শক্তি ও স্বাস্থ্য নষ্ট হুইয়া যায়। অনুকরণে স্বাবলম্বনস্পৃষ্ঠা কমিয়া যায়। সাহিত্য অনুকরণ নহে—সাহিত্য করণ । ইহা জাতির শক্তি, সামর্থ্য, কৃষ্টির পরিচয় । শিল্প-সাহিত্য, কৃষিসাহিত্য, বাণিজ্য-সাহিত্যের পরিপুষ্টি বাঙলাভাষায় বেণী হয় নাই। অথচ শস্তষ্ঠামল বঙ্গভূমি এখন নিরপ্লেব দেশ, এগানে বিশ্বের সকল জাতির অন্ন আছে, নাই শুধু বাঙালীর। শিক্ষায় সাহিত্যের পরিপুষ্ট হয়। জাতির অস্তিত্ব নষ্ট হইলে জাতীয় সাহিত্যও পরমুখাপেক্ষী হয়, তথন জাতীয় সাহিত্যের স্বরূপ থাকে না, অদ্য সাহিত্যের অংশমাত্র হইয়। পড়ে। পরে অন্ত সাহিত্যের সঙ্গে এমণভাবে মিশিয়া যায় যে, বহুদিন পরে তার আকৃতি-প্রকৃতি লক্ষ্য করাও সুকঠিন হইয় পড়ে। সাহিত্যে অনুবাদেরও প্রয়োজন আছে । কিন্তু অনুবাদককেও নিজস্ব জাতীয় প্রকৃতির অনুসরণ করিতে হষ্টবে, অনুকরণকেও করণ করিয়া লইতে হইবে । জাতিকে আত্মনি ভরশীল হইতে হইলে তাঙ্কাকে শিল্প কৃষি ও বাণিজ্যের কেন্দ্রে #tড়াইতে হইবে । অল্লেব সংস্থান হইলে অল্পময় কোষের প্রসন্নন্ত সাধন শক্ত হইবে না । তথন সাহিত্যও छौबg झझेब्र छैटेिंश । যাহাদের মন স্বস্থ ও সবল, উগরাই নবনবোন্মেষশালিনী বুদ্ধিবলে সাহিত্যকে রসদন কবিয়া সঞ্জীবিত করিয়৷ থাকেন। শিক্ষা ও সাহিত্যে DDBB BBB BB BBBBB BBS BBB TBS SB BBB BBBS করা সকল সাহিত্যিকেরই কৰ্ত্তব্য বলিয়। মনে করি । চরিত্রের অনুভূতির ফুরণ ও চিত্রণই সাহিত্যের মুখ্য উদেখ। সাধারণ মামুল ও মনীষীদের মধ্যে পাথক্য এই যে, মনীষিগণ চরিত্রের BBtmD BB BDD DBB BBBB BBBS BBBB BBB BBS BB DD BBBS S BBBSBBLSSYB BBS BBBS BBBBB DBBS ফেলিয়া সহমর্থিতার অনিন্মা-হন্দু তুলিকায় নানা বর্ণেরঞ্জিত করিয়া, আমাদের সম্মুখে প্রতিভাত করিয়া থাকেন। আর ঐhপ সুন্দর চিত্র আর্টের সাহায্যে এরূপভাবে প্রকাশ করেন, যাহতে পাঠকের মনে ধারণ। হইয়া যায় যে, জীবনের এই সভা তো আমি ধরিতে পারি নাই । আট তাছাই যাহা অষ্ঠের মনে সমভাবের ও সমাগুভূতির উদ্রেক করিতে পারে। লেখক ও পাঠকের ভাবের সমতা আর্টের সাঙ্গয্যেই হুইয়। থাকে। অধিকন্তু কলাবিদের তুলিকায় রঞ্জি ন্ত চিত্র এমন স্বন্দর ও স্বাভাবিক হয়, যাহা হইতে মানবচরিত্র সম্বন্ধে আমরা নুতন অভিজ্ঞতাও লাভ করিয়া থাকি। জমঞ্চ হইতে আমরা কেবল মুহুঠি লইয়৷ যেমন ফিরিয়া আসি না—নাটকের ফগভূতিও গ্রহণ করি, সেইরূপ উপস্তাসের চরিত্র পাঠ করির আমরা শুধু অমুকুতি পাই ন, মানবচরিত্র সম্বন্ধে নুতন তথ্য ও জ্ঞান লাভ করি। মানৰ সৌন্দর্যের উপাসক। সুন্দরের ধারণা কতকটা ইন্ত্রিয়ের উপর ও কতকটা সহজ জ্ঞানের উপর নির্ভর করে সত্য, কিন্তু অল্প পরিসরের ভিতর চরিত্র-বিশ্লেষণ বা চরিত্র-ফুরণ লুন্দরভাবে করা সহগ নয়। জীবনকে আদর্শ সৰ্ব্বখ যে পরিচালিত করে না, তাহ তে৷ আমরা দেপিতে পাই। এইগুপ্ত অর্টের আংগুকতা । কসবিদ ব| প্রবাসী—শ্রোবণ, ১৩৩e S AASAASAASAASSAAAAAAS AAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAS AAASASAAA AAAA AAAAS AAAAA eA AeMAMAeAeMMSMeMAeS [ ২৩শ ভাগ, ১ম খণ্ড जॉर्डिं★ अां२ांप्नद्र नभू१ छब्रिtजब cनई वर•ष्ट्रकू शब्रिब भीएकन शl cमई अ**ऎकू दिtज्ञद१ कब्रिग्नां cमथाहेब्रl cमन शांशं **कनिtश्रब्र भtनग्न छै*ब्र কাৰ্য্য করে-অনুভূতির উদ্রেক করিয়া দিতে সমর্থ হয়। তাই প্রতীচ্য *iftsal owntow; oftticoa—“All art is selection” . চরিত্রের অনুভূতির বা ঘটনার ফিরিস্তি-সম্বলিত নাটক বা উপস্কাস প্রকৃত সাহিত্যপদবাচ্য নয়। রসই সাহিত্যের প্রাণ। রস-সৃষ্টি করিতে না পরিলে সাহিত্যে কৃতকাৰ্য্য হইতে পারা যায় না । রস না থাকিলে আনন্দও পাওয়া ষার না । কলাধিদের কৌশলের উপর এই রসসৃষ্টি সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করে। সমগ্র জীবনকে যে লেখক আমাদের সম্মুখে উপস্থাপিত করেন, তিনি আর্টিষ্ট নছেন, তিনি নকলHisto, viņai il photographer i stifa fest, ff bftwa বৈশিষ্ট্যকে ঘটনা বা অনুভূতির অল্প পরিসরের ভিতর ফুটাইরা তুলিতে পারেন । তাই বলিতেছিলাম, আধুনিক যুগসাহিত্যে এরূপ চরিত্র অঙ্কিত হওয়া উচিত, যtঞ্চাতে ধনগমস্পৃহাকে আমরা সাহিত্য হইতে নিৰ্ব্বাসন ন দিই—অীর ধনগমের সঙ্গে সঙ্গে অর্থের সদ্ব্যবহারের চিত্রও যাহতে ফুটিয় ওঠে, সে দিকেও লক্ষ্য রাপ কৰ্ত্তব্য । বর্তমান বাঙলা সাহিত্য যে প্রবাহে চলিয়ছে, তাহাতে দেখা যায়, কথা-সাহিত্যই প্রধান স্থান অধিকার করিয়াছে। এই কথা-সাহিত্য যেরূপ দেখা যাইতেছে, তাহাতে মনে হয়. Realism ( বস্তু-তন্ত্ৰ ) কথাসাহিত্যের উপর প্রভূত প্রভাব বিস্তার করিয়াকে । মামুন যপন সংসারে অত্যাচার ও উৎপীড়নে ব্যতিব্যস্ত হয়, তপন মানুষ মনোমধ্যে এক কল্পিত রাজ্য হষ্টি করিয়া, হৃদয়ের জ্বালা জুড়াইবার চেষ্টা করে । এই ভাবে কল্পনা ও প্রবৃত্তিমুলক অনেক উপস্তাসের কৃষ্টি হয়। আবার অনেক সময় মাসুম বহিরের জগৎকে মনের মত সুন্দর দেপিতে না পারিয়া, এক কল্পিত স্বৰ্গরাজ্য মনেতেই গঠন করিয়া ফেলে। এইরূপ সৌন্দর্য্যের সাধকের চেষ্টায়ও অনেক কল্পনামূলক উপস্তাসের স্মৃষ্টি হয় । কিন্তু বস্তুস্বাতস্থ্যবাদী এইরূপ উপস্যাসে পরিতৃপ্ত হইতে পারেন না । সৌন্দর্য্য ও যাহ:-কিছু সত্য, সবই জগতে আছে । জগতে যাহা নাই তাহা সত্যও নহে, এবং তাহার কোন যথার্থ অস্তিত্বও নাই । জগতে যাহা আছে তাহাতেই আমাদিগকে পরিতৃপ্ত হইতে হইবে। যাহা কল্প ত, তাঁহাই বিসদৃশ ; যাহ। যথার্থ ও বস্থগত, তাহতেই প্রকৃত চরি হার্থত হয়, তাহীরই সাধনায় মানব-সমাজের উন্নতি ও মঙ্গল হয় । বস্তুতঃ আমাদের যত কিছু ভাব, তাহ। আমরা স্বভাব বা প্রকৃতি হইতেই পাই । আমাদের মনের সংস্কার প্রাকৃত জগৎ-জাত হইলেও তাহ। ভ্রমন্থক হইতে পারে, স্বতরাং তাহ হইতে যে সাহিত্য গঠিত হয়, তাহতে সমাজের মঙ্গলসাধন না করিয় তাহ অমঙ্গলের নিদান হইতে পারে । সেই কারণে অনেকের মত, আমাদের সাহিত্য ও উপন্যাসে বাস্তব জগৎ ও জীবনের যথার্থ চিত্র প্রতিফলিত হওয়া উচিত । Realistic ঔপন্যাসিকদিগের মধ্যে র্যাহার। চরমপন্থী, তাহাদিগের উপন্যাসে অনেক সময়ে একটা দোষ আসিয় পড়ে। তাহার। বস্তু ও জীবনের মাত্র একটা দিক্‌ দেপেন ; অপর একটা দিক্‌ যে আছে, তাহার প্রতি তাহার উদাসীন। প্রকৃত চিত্রকর তিনি যাহার তুলিকায় সমগ্রের চিত্র প্রতিফলিত হয়। অংশের পরস্পর সম্বন্ধে জগতের সৌন্দৰ্য্য সংরক্ষিত ; সুতরাং চরমপন্থী realistic ঔপন্যাসিকের ধারণ অন্যরূপ । উtহীরা উহাদিগের উপন্যাসে, জীবনের যথাযথ চিত্র সন্নিবেশিত করিয়া কুতকার্য্য হইবার প্রয়াস পান এবং উহাণের মতে র্যাহারা জীবনের আংশিক সৌন্দর্য চিত্রিত করিতে পারেন র্তাহারাই চিত্রকর—তাহার বিশেষজ্ঞের মত জীবনের একটা দিক্‌ পুখামুপুঙ্খরুপে দেপাইয় থাকেন ।