পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8° প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩০ [ ২৩শ ভাগ ১ম খণ্ড AMMMMMMMMMMMMAMMMMMMA SAMSM MSMMSMMMMMM MMMMAMMAMAAA SAAAAAS AMMAMAMAM AAAA AAAA MMM MMAMAMAM AMAMMAMAAA AAAAA বললেন আটটার গাড়ীতে আস্ৰে। গাছ কেটে ফিরে এসে সজ্যের সময় একটু নেশা ক’রে তারপর ৰেকলুম ! ঐ মাঠ থেকে দেখি গাড়ী আস্চে, তখনি দৌড়তে দৌড়তে এলুম। ইষ্টশান-মাষ্ট্রর আমাদের কাছ থেকে আর টিকি চায় না...বাবুদের মেটমাট বই দেখে কিনা। তবে রেলে চড়লে আমাদের টিকিস্ করতে হয় ! আগে আগে শিরামপুরে রস নিয়ে বেতুম.এখান থেকে উঠে পড় তুম.সেখানে গিয়ে টিকিস্-বাবুর হাতে ভাড়ার অর্ধেক পয়সা গুজে জিতুম..ঐ দিলেই আর কিছু কথা হয় না...আবার সেখান থেকে আসবার সময় এখানে অর্ধেক পয়সা দিয়ে দিতুম। একদিন যাবার সময় গাড়ীতে ইনিস্পেক্টর থেকের ভাড়া চাইলে.পয়সা তো আমাদের কাছে ছেল ন।--তারপর বাবু, বেলুড়ে গিয়ে আমাদের নেৰিয়ে "দিলে...ইটশান-মাষ্টারের হাতে জিন্মে ক'রে দিয়ে তারা তো চলে গেল। মাষ্টারের হাতে পায়ে ধরে সেবার তো অনেক কষ্টে ছাড়া পেলুম ! মাষ্টার বললে, তোরা রোজ যাওয়৷ আসা করিস্, ইনিস্পেক্টর দেখে উঠিস্ নৃ.কেন ? সেইদিন থেকে বাবু টিকিস্ করি.সেই অপমানকে অপমান হওয়া আর সেই পয়স৷ গচ্ছ দেওয়া ! ' ' @ পচা মোট মাথায় তুললে। পথে বার হয়ে তাকে জিজ্ঞাসা করলুম—রোজই নেশা করিস না কি ? —একটু নেশা না করলে চৌপরদিন গাছে গাছে ঘুরতে পারি কি বাৰু ! রোজ ক'পয়সার নেশা করিস ? পচা একটু হাঙ্গলে । বল্লে—পয়সা দিয়ে কি আর নেশা করতে পারি । গাছ কাটুতে কাটুতে ঝোপে-টোপে দু-এক ভীড় সরিয়ে রাখি। তাই দিয়েই নেশা হয়... পুলিসের ষে কড়াকড়ি. ঘুট্যুটে অন্ধকার। সরু মেঠো পথ নির্জন। ছধারে চাষের ক্ষেত। অন্ধকারের আবছায়ায় আখের গাছগুলো aয়ন হচ্ছে যেন পায়ে ফেটিৰাধ সেপাইয়ের দল এক कहर्म बाफ़िरह निरब्र गांब्रवंकि मैक्लिब आहरु-हकूध পেলেই চলতে হরু করবে। অন্ধকারে পুচা একবার “হোচট খেলে। জিজ্ঞাসা কবুলুম-কি রে মোট ভারি নাকি ? - পচা বললে নাঃ এমন আর ভারি কি ! জাশ্বে কত মোট বয়েছি...তখন গায়ে জোরও ছেল তেজলি ! আপনাদের বাড়ীর কার যেন ছাপাখানার কাজ ছেল । চায়টে লোহার পেটরা-বড় বড় পেট্রা বাৰু-কাগজপত্তরে একবারে বোঝাই—ভারিও এক একটা হবে দু মণ আড়াই মণ । জহর-বাৰু আগে তিন চার জনকে ডেকেছেল—কলাছড়া ইষ্টশানে নিয়ে যাবার জন্তে...তারা এসে পেটুর চাগাতেই পারে না...তারপর আমাকে ডেকে আনলে-জহর-বাবু বললে, এগুলো ইষ্টশানে দিতে হবে, পারবি পচা ? আমি বললুম ভারি আছে নাকি ? জহর-বাৰু বললে, ভারি জার কি, একমণ সওয়ামণ ক’রে হবে বোধ হয় । আমি বললুম, আপনাদের আশীৰ্ব্বাদের জোর থাকৃলে তা পাবুৰ বৈ কি। চাগিয়ে দেখলুম খুব ভারি, মাথায় তুললে একেবারে দেবে যেতে হয়। সেই চারটে পেট্রর বাবু, চার বারেতে কলাছড়া ব’য়ে দিয়ে এলুম। ত দিয়েছিল আমাকেও বাবু-দেড়টি টাকা আমায় জন্ম থাস’ বলে দিয়ে গেল। তখনকার দিনে বাৰু খেতে পেতুম বেশ। বাবুদের বাড়ী কাজে বার ম:ব সরার—যাতে পায়রা পোষে সেই সরার একসরঃচিগুড়ে সন্দেশের গুড়ে, জিলিপির ভাঙা পাপড়ি এমুনি কত ;ি খুব মেরে দিতুম । তারপর আবার দুপুরে পাত পে!ে বস্তুম.তখন ভাত তরকারি.এই ভাই...তাও মো দিতুম। তখন খাওয়৷ ছেল ধৈশ... শরীরে জোরও ছেল এখন আর খেতে পাই না. সে সময়ও নেই। তখন বড় বাবু এক্লাই রোজগার করেছে.তখন কাজেকম্মে :ে বটেই, এমনি রোজ পাচ ছয় জন লোক ভাত ত্রকা খেয়ে এসেছে। তবুও কত্তার আমলে একুলার রোজ গ ...এখন তো ছেলেরা সবাই রোজগার করছে...অথচ । জিনিসটি নেই! এখন যদি একটু পেসাদ পেতে হয়, সকা গিয়ে বলে আসতে হয়,--মা একটু পেসাদ পেতে চাই ‘সবাই রোজগার কালে কি হবে, এখন যে বীর বুঝতে শিখেছে! • . -