পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૧૧૪ همعصه میسی এগিও না। পর্দার উপর পর্দা দিয়ে মুখ ফিরিয়ে থাক', তোমরা দেবী। কেউ দয়া করে বলছেন—“তোমরা ওঠে, জাগে, তোমরাই শক্তি।” আর একদল বলছেন— *ওদিকে চেও না, ঘোমটার বহর বাড়িয়ে দাও, লজ্জাই তোমাদের ভূষণ ।” আমরা যেন এক একটা নিজীব জড় পদাৰ্থ । আমাদের নিজস্ব যেন কিছুই নেই। পরের হাতের খেলার পুতুল মাত্র। তবুও সৰ মানতে রাজি আছি, কিন্তু চাই— স্ববিচার । শাসনের পূর্ণ ক্ষমতা অক্ষুন্ন রাখতে এমন ভগুমি আর সহ হয় না। সারা জীবনব্যাপী অত্যাচারঅবিচারের ঘাতপ্রতিঘাত সহ করে', মামুষের শরীর নিয়েও বেঁচে আছি যেন একটা পাথরের পাহাড় । জানি, এর বিচারকর্তা নেই, তাই কোনদিন নালিশ করবার প্রবৃত্তি হয়নি। নালিশ শুনবে কে ? যারা শুনবে, তাদের শুনে শুনে এসব সম্বে' গেছে। বলিদান कङ्काउ क्यूरङ उप्लग्न था५ श्रष्ट्रप्झ घाँउक ; भन হয়েছে মাতাল। বলতে গেলেই উপেক্ষায় উড়িয়ে দেবে,-সেই পুরোণে কান্না, ও আর ভাল লাগে না। তাই ত বলিনি। কিন্তু মনে-মনে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, এর প্রতিশোধ আমি নেবে।--নেবে। — নেবো । দর্পহারী আমার ডাক শুনেছেন, আজ আমার সে গুডিঙ্গা পূর্ণ হতে চলেছে। কিন্তু এ-প্রতিশোধে প্রতিহিংসা নেই, প্রবঞ্চনা নেই। অাছে—অভিমানের পূর্ণ তৃপ্তি, সন্ধ-শক্তির-শীতল সত্ত্বনা, এ আমার সারা জীবনের সাধনা। কতদিনের সঞ্চিত আমার ক্ষুদ্ধ চিত্তের বেদনার ভার নিয়ে ত ওপারে যেতে পারবো না। এ পারের এ আবর্জন, এ অশ্র, এ পারেই রেখে যাবে। যদি কোন দিন কারও দৃষ্টি আকর্ষণ করে, আর এর প্রতিকার হয়, তবে তার ফলভোগ করে যেন আমার অভাগী ভগ্নীগণ। আমি সে ফলের প্রত্যাশা করি না-জার করলেই বা পাবো কোথা ! . बरगा ज़ गयाख ! फूमिट्टे श्tश् ८ष भांडूशैना इ'tछ ‘রাক্ষসী নাম লাভ করেছিলাম, সেটা কি আমার স্কাষ্য প্রাপ্তি ? আর যে ধাই বলুক-বাবা কিন্তু আমায় ক্ষেকেছিলেন—“লক্ষ্মী"। বাবার এ ভ্রম সংশোধন প্রবাণী—অশ্বিন, ১৩৩e ट्रब्ररश् चांब । चांछ cबांश श्ञ ठिनि बूट्रक८छ्न,‘णकौं नग्न cश्र। ‘णणकौ' । उषन ७७ बूकएउ भारब्रननि। ज़ारे डिनि उीब माझ्शश कछाएरू भाडानिडात्र মিলিত স্নেহ দান করেছিলেন–র্তার চিত্তাধারের সমস্ত সোহাগ অগাধ আদর আহলাদ দিয়ে। বারো বৎসর বুকে করে' বঁাচিয়ে রেখে, একদিন বাৰা কাদতে কাতে জামায় বিদায় করে দিলেন। যাবার সময় কানে কানে বলে' দিলেন—“মা ! এতদিন তোমার পরের জন্ত পাহারা দিয়ে রেখেছিলাম, আজ যেখানে চললে,—সেইটাই তোমার আপনার বাড়ী, সেইখানেই আছে তোমার সত্যিকার 'মা' ।” বলতে বলতে বাবা আবার কেঁদেছিলেন। আমার মা থাকলে তিনিও নিশ্চয়ই বাবার মত কঁদিতেন। কিন্তু সে কান্নাও কেঁদেছিলেন আমার বাবা-—আমার স্নেহময় বাবা । মাতৃহীনার স্নেহতৃষিত চিত্তে মনপ্রাণে শাশুড়ীকে সাদরে আহবান করে নিলাম,—এই ত আমার ‘সত্যিকারের মা' । নিঃস্ব ভিখারিণীর লোলুপ দৃষ্টি নিয়ে ব্যর্থ অশীয় চার বৎসর কাটিয়ে দিলাম-ওগো ! আমি মাতৃহারা, বড় অভাগী, স্নেহ-বঞ্চিতা । কিন্তু কি হ’ল ? শাশুড়ীর বুঝি পরের মেয়ের সে অন্যায় আবার বেশী দিন সহ হ’ল না। একদিন কোন অশুভ মুহূর্তে তিনি মুখ ফিরিয়ে নিলেন। স্নেহের ক্ষুধার তীব্ৰ বেদনা বুকে নিয়ে আরও একবৎসর কাটিয়ে দিলাম। কিন্তু, এই বৎসরের প্রতিদিনে যা পেয়েছি, তা ভাবতও যে আজ আত্মসম্বরণ করতে পারছি না। একদিন দ্বিপ্রহরে নিঃসঙ্গ সময় অতিবাহিত করবার জন্ত নিজের ঘরে গিয়ে বাক্স ‘ੋਗਾਂ বসলাম। আমার বিবাহের সময় পাওয়া, আত্মীয়-কুটুম্বদের দানের কাপড়গুলি তখনও আমার বাক্সে সাজান-গোছান ছিল । আমি তা ব্যবহার করে” তত আনন্দ পেতাম না,-যত পেতাম সময়ে-সময়ে দর্শন ও স্পর্শ করে । তাই সেদিনও সেগুলি ঘরের মেঝের কেবল ছড়িয়ে নিইছি, এমন সময় শাশুড়ী ঘরের সন্মুখ দিয়ে চলে গেলেন। অপাঙ্গে গৃহাভ্যস্তরের সমস্তই তিনি দেখে নিলেন ; এবং সঙ্গে-সঙ্গে তার সারামুখখানায় একট। গাতীর্বোর