পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] কুমার-সম্ভবে সমাজ তত্ত্ব 8やが。 - SAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS উgয়তই নিঃসন্দেহে জয় লাভ হইত। ইন্দ্র তাই কেবল পুত্রহী নহেন—বিশ্বামিত্রহাও বটেন । কুমার-সম্ভবের ধানী শিবের ধ্যান ভঙ্গের জন্য উৰ্ব্বশী-আঘাত, অর্থাং পৰ্ব্বতী-আঘাতই যথেষ্ট হইত—কাব্যখান যদি-না বৌদ্ধ যুগের পরে লেখা হইত। সোফ্রাতেসের আবির্ভাবের পরে গ্ৰীকদিগের পক্ষে দেবদেবীর উপাসনা যেমন বিড়ম্বনাময় হইয়া উঠিয়াছিল (মননের দ্বারা সোত্ৰণতেস ‘বেদনা’র মধ্যে অসঙ্গতি আবিষ্কার করিয়াছিলেন কি না), সেইরূপ বৌদ্ধ আক্রমণের পর পাৰ্ব্বতীর দ্বারা হরধ্যান-ভঙ্গ অসম্ভব হইয়াই পড়িয়াছিল। পাৰ্ব্বতী-আঘাতে হরধান ভঙ্গ তাৎকালিক মনীষীরা কিছুতেই মানিয়া লইতেন না। সুতরাং মহাকবিকে নূতন কখা শুনাইতে হইল। বিশ্বামিত্রহী ইন্দ্র পরাস্ত হইলেন—মদন ভস্মীভূত হইল— মদন-বধুর বিলাপে বিশ্ব মুখর হইয়। উঠিল এবং বসন্ত পুষ্পাভরণ রতেরপি ষ্ট্ৰীপদ মাদধানা গৌরীকে আত্মনঃ ললিতং বপুঃ বাৰ্থং সমর্থ্য, শূন্তমনে গৃহে ফিরিয়া যাইতে হইল। কুমার কাব্যের এইখানেই (৩য় স্বৰ্গ ) যদি যবনিক পড়িত তবে কাব্যথানা হইত বৌদ্ধ কাব্য । মহাকবি এইখানেই থামেন নাই—বৌদ্ধদিগের কথা মানিয়া লইর বৌদ্ধদিগকে এমন কথা শুনাইয়াছেন যাহা হিন্দুর কথা, বুদ্ধকে অবলীলাক্রমে বশিষ্ঠে পরিবর্তিত করিয়াছেন-মদন-দহন শিবকে অনায়াসেই ‘সদারসন্তোষী করিয়াছেন। ভাঙ্গনের জোড়া লাগাইতে মহাকবি অদ্বিতীয়। ভাঙ্গনের কিরূপে জোড়া লাগিল--এক্ষণে তাহাই বলিতেছি । সিদ্ধার্থের গৃহত্যাগের ছবি অনেকেই দেখিয়াছেন— নির্ভর-প্রমুপ্ত। প্রণয়িনীকে পরিত্যাগ করিয়া মধ্যরাত্রে সিদ্ধাথ কিরূপে পলায়ন করিয়াছিলেন। এই যে পলায়ন, ইহ কেবল দৈহিক নহে, মানসিক,—মনসা মথুরাং গচ্ছামি --সেইরূপ মনে মনে দৌড় । সিদ্ধার্থ পলায়ন করিলেন, খুঁইত্যাগ করিলেন—তপস্যার দ্বারা রূপকে জয় করিবার জষ্ঠ । মহাকবি তপস্যার শক্তি মানিয়া লইয়াছেন, মদনকে ভস্মীভূত করাইয়াছেন, কিন্তু—এই কিন্তুতেই কুমার-কাব্যের বিশেষত্ব। নির্ভর-প্রস্তুপ্ত নারীকে না হয় পরিত্যাগ করা গেল ( যদিচ “মা নিষাদ প্রতিষ্ঠাং. হিসাবে বাল্মীকি-সাপের ভয় থাকে ), কিন্তু যে নারী —সাত্যস্ত হিমোৎকরালিলাঃ সহস্তরাত্রীরুদবাসতৎপরী— র্তাহাকে কি করিয়া পরিত্যাগ করা যাইবে ? নারীকে না হয় অস্বীকার করা গেল, কিন্তু তপস্বিনীকে কি করিয়া অস্বীকার করা যাইবে ? রূপকে না হয় তপস্যার দ্বার দূরীভূত করিলাম, কিন্তু যে-রূপ তপস্যার দ্বারা • সার্থক, তাহাকে জয় করিবার অস্ত্র কোথায় ? রূপের সঙ্গে তপস্যার সংযোগ হইলে তাহার গতি কে রোধ করিবে ? 한 স্বরূপমাস্থায় চ তাং কৃতম্মিতঃ সমাললম্বে বৃষরাজ কেতনঃ “সমাললঙ্গে” ছাড়া কোনো গতি থাকে না ! সুতরাং দেখিলাম ভাঙ্গনের জোড়া লাগিল শিব-সীমস্তিনী শিবের পাশে আসিয়া দাড়াইলেন। মদনভস্মের প্রচণ্ড বাধাকে অতিক্রম করিয়া বহুবিলম্বিত এই যে মিলন —হবিরখ্রির মিলনের শাশ্বত সৌন্দর্ঘ্যে স্থসমাহিত হইয়া উঠিল - ধ্যানী শিব অৰ্দ্ধ-নারীশ্বর হইলেন । কুমার-কাব্যের হাই হইল হিন্দুত্ব—মহাকবির ইহাই হইল কল্পান্ত, স্থায়ী কীৰ্ত্তি। বৌদ্ধবিপ্লবের পরবর্তী হিন্দু-অভু্যখান যুগে কাব্যখানা রচিত না হইলে কাব্যকথায় এইরূপ ছাদ কখনই থাকিত না—তপস্যাপরায়ণ পাৰ্ব্বতীকে কখনই পাইতাম ন । এখন যদি আমরা কালিদাসের যুগ হইতে আধুনিক যুগে আসি তবে দেখি মহাকবি-নির্দিষ্ট পন্থাই শাশ্বত মিলনের পন্থা - কেবল এই দেশে নয়, সৰ্ব্বদেশে। সৰ্ব্বত্রই দেখি রূপের সঙ্গে তপস্যা-সংযোগ না হইলে অবিনাশী প্রেম গঠিত হইয় উঠে না । বাট্রাও রাসেল zzola, “The essential or romantic love is that it regards the beloved object as very difficult to possess and as very precious”. As very difficult to possess offs. To starts: थन-१८४-श्रज्इि-भा७थ्रा cोक-जान नःश्। उनू। পঞ্চম , সর্গে পাৰ্ব্বতীর তপস্যা দেখিয়া এই একটা .ar."ייW"י"א.