পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] বাংলার প্রাণবস্তু Ե-8ծ՝ আনলেন নেপাল থেকে । নেপালও ষা তামাও তা ॥৪ এই নেপালী পৈতের সঙ্গে এলো দক্ষিণের তুলসী জার পশ্চিমের গগণ। জিদোষ ঘটলো তখন তার তাম তুলসী গঙ্গাজলে । - "এই তামার আবার জাত আছে ? আমাদের দীক্ষা লোহা তামার নয়, সে দীক্ষা পরশমণির। তার জাত নেই। মৃন্ময় ছয়ে তা দেয় চিন্ময় করে । এদের চার জাতের তামার চার রকমের পণ্ডিত বসবেন চার ছয়ারে ; এলো সবই । জাতও এলো পণ্ডিতও এলো, তবু বসে থাকৃতে হ’ল দুয়োরে । ভিতরে স্থান নেই। অন্তরে তো নেই-ই। একবার ফুটলি । মাথা তো হয়ে পড়তে হ’ল ঢেকী, তাও যদি ধান থেকে চাল পারতো করতে !” এই অন্তরের খবর পেল দীন দুঃখী আউল বাউলরা । তাদের না আছে “পণ্ডিত’ হবার সাধ, না আছে দেবতা, পৈতা যাগ যজ্ঞ পুজা হোমের সাধ । তারা সহজ হয়ে খুজলো সহজ পথ। প্রেম ছাড়া আর সহজ কৈ ? এই প্রেম দিয়েই ভরে উঠলো তাদের সব শূন্ত ; আর ঘুচে গেল সব আবর্জনার রাশ । কাজেই দেখা যায় বাউলরা না মেনেছে বাইরের কোনো বৃথা বন্ধন, আর না মেনেছে ভিতরের কোনো অর্থহীন আচার। এই স্বাধীন সহজ বুদ্ধিই তাদের বৈশিষ্ট্য। এই ধনেই বাংলা দেশ মহাধনী । -এই যুগে ভারতের নানা প্রদেশে যে ধর্শ্ব ও সমাজসংস্কারের প্রয়াস চলেছে, তাতেও বাংলার বৈশিষ্ট্যটি ধরা बांग्न । चश्चांछ खtबर्गीञ्च ८नषि ७हे «थब्रांप्नब्र भ८५] সংস্কারার্থী হয়েও নেতৃগণ একটু মূলে আশ্রয় খুঁজেছেন বেদে শ্রুতিতে। বাংলা দেশের সংস্কারপ্রবর্তকের শ্রুতি चडि एमब्रक्ल८° बाबझांब्र क८ब्र८छ्न बdर्छ, किरू ॐडि बा শ্ৰেীত কোন আচারাদিকে সংস্কারের মূল-ভিত্তি ব’লে ॐश्* क८ब्रन नि । चबांस्ड cदन ७ व्तांशबॉन, चञ्थांड প্রাচীনাচার একেবারেই দিয়েছেন উড়িয়ে । হয়ত সে জন্ত সংখ্যা-হিসেবে উারা আস্তান্ত প্রদেশের সংস্কারার্থীদের সঙ্গে সমান হতে পারেন নি। .

  • ৰোগশাস্ত্রে ও কাশাস্ত্ৰে তামার এক নাম নেপাল"।

এই রকম বেপরোয় তাৰে থাকার দরুন অনেক দুঃসাহসিক কাজে এই ভারতে প্রথম কাপ দিয়ে পড়েচে বাংলা দেশই । তার মধ্যে ভারতীয় চিত্রকলার নৰশিল্পীদের কথা। উল্লেখযোগ্য। যখন এই পথে র্তাস্থ ৰাজা করেছিলেন, তখন সারা ভারতবর্ষ ছিল তাদের বিরুদ্ধে, যদিও সে বিরুদ্ধতার এখন অনেকটা অবসান হয়ে আসচে । • শাস্ত্র ও লোকমভের প্রতি এই যে বেপরোয় ছুঃসাহসিকের ভাব, তা সবার ততটা নাও থাকতে পারে। তাই ভারতের নানা অংশে যারা সবার সঙ্গে রফ করে রয়ে স’য়ে এগিয়েছেন তারা অল্পবৰ্ত্তী পেয়েছেন অনেক বেশী। ফলাফল রিচার না ক’রে, দলে লোক হবে-কিনা-হবে সে বিবেচনা না করে, শুধু যুক্তিতে বিচারে কর্তব্য নির্ণয় করে ছঃসাহসে সেইদিকে ছুটেছে বাংলার অনেক বেপরোয়াদল। এই রকম বেহিসাবী দুর্দান্তপনার ८छांटर्क बांश्ला ८नzल बफ़ बछ भ७जौ बफ़ बफ़ मण ग्रं८फ़ উঠবার তেমন স্থযোগ ঘটেনি। ভারতবর্ষের অক্ষান্য অংশে ক্রিয়াকর্শ্বে যাগষজ্ঞেও পুরোহিতেরই প্রাধান্য। বাংলার অনুষ্ঠানে স্ত্রী-আচারেরই মুখ্যতা। বাংলার বিবাহাদিতে স্ত্রী-আচার কি চমৎকার ও স্বন্দর। অন্যান্য স্থানে স্ত্রী-জাচারের সে স্থঙ্কুমার সৌন্দৰ্য্যকলা স্থলভ ! সেখানে স্ত্রী-জাচারে দেখি “ধূসর, মূসর, তাক প্রভৃতিরই প্রাচুর্তাব। বর এলে তাকে “ধূসর” অর্থাৎ গোগাড়ীর বলদ বাধবার কাঠাও, মুঘল ও চরখার লোহার শষ্ণু প্রভৃতি দেখিয়ে জাচার করা হয়। বাংলারও এমন পরম স্বন্দর স্ত্রী-আচারগুলিও দিনে দিনে চলেছে লুপ্ত হবার পথে । অন্যান্য প্রদেশের দুর্দান্ত ও অশ্লীল হোলী উৎসবের মত উৎসব এদেশে জ্বলঙ। এখানকার বণ্ঠী, স্নানযাত্রা, রথযাত্রা, ভাদ্ধ, ঝুলন, গোপোৎসব, জন্মাষ্টমী, মনসার ভাসান, আগমনী, ছৰ্গাপূজা, বিজয়া, কোজাগরী, দীপান্বিত, ভাইকোটা, জগদ্ধাত্রী, রাস, কাৰ্বিৰপূজা, . ইতু, পেীঘল, ক্রপঞ্চমী, দোল, ৰাসষ্ঠী,চড়ক, নীল, গভীর প্রভৃতি উৎসব স্বাগযজ্ঞের চেয়ে অনেক বেশী অন্তরঙ্গ, অনেক বেশী মানৰীয় ভাবে কুরপুর। মেয়েদের