পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○> e AMAM MAAA AAAA AAAA SAS S S AAAAA AAAA AAAA AAAA MAMA AAMAMAMMAMAeA eMS প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩৭ [૭૦મ છોજ, નામ શહ তাহা বড়লাটকে লিখিত তাহার দ্বিতীয় পত্র হইতে বুঝা যায়। তাহাতে তিনি বলিতেছেন – “God willing, it is my intention on ...“...to Ret out for Dharasna and reach therc with uny companions and demand possession of the salt works. The public have been told that Dharasna is private property. This is a mere camouflage. It is as effectively under Government Control as the Viceroy's House. Not a pinch of salt can be renoved without the previous sanction of the authorities. It is possible for you to prevent this 'raid', as it has been playfully and mischievously called, in three ways:-------- ** তাৎপৰ্য্য । আমার সঙ্কল্প এই যে, আমি ঈশ্বরের ইচ্ছ। হইলে তারিখে ধরাহ্মা রওনা হইব এবং সেখানে আমার সঙ্গীদের সহিত পৌছিয়। লবণের কারখানার দখল চাহিব । সৰ্ব্বসাধারণকে বলা হইয়াছে, যে, ধরাহ্মা বেসরকারী লোকের সম্পত্তি। একথা সত্যগোপনের কৌশল মাত্র। বড়লাটের গৃহ যেমন গবন্মেন্টের কতৃত্বের অধীন, ইহা ৪ তেমনি কাৰ্য্যকারী ভাবে সরকারী কতৃত্বের অধীন। আগে কতৃপক্ষের অনুমতি না লইয়া সেখান হইতে এক চিমটি লবণও সরান ধায় না। যাহাকে পরিহাসচ্ছলে ও দুষ্টামি করিয়া 'রেড বা লুণ্ঠনাথ আ ক্রমণ বলা হইয়াছে, তাহা তিন উপায়ে নিবারণ করা আপনার পক্ষে সম্ভব হইবে...” স্বতরাং দেখা যাইতেছে, জোর করিয়া, লাঠালাঠি মারা-মারি ঘুম-ঘুষি ধাক্কা-ধাঙ্কি করিয়া, দরজা ভাঙিয়। কারখান দখল করিবার অভিপ্রায় গান্ধীজীর ছিল না । তিনি ও তাহার সঙ্গীর দখল চাহিলে পুলিস তাহাদিগকে গ্রেপ্তার করিলেই তাহারা পুত ও নিরস্ত হইতেন। তাহাতে তাহাদের পক্ষ হইতে দাঙ্গা হাঙ্গামা হইত না । বোম্বাই সরকারের সহিষ্ণুতা ইহার পর বোম্বাই গবন্মেটি বলিতেছেন :– The Government of Bombay have, ever since Mr. Gandhi left his ashram at Ahmedabad, @ pursued a policy of the utmost toleration. They have been content to risk the accusation of weakness in the firm conviction that the attack on the salt laws, if violence were excluded from the methods by which its was conducted, must before long come to a peaceful ending. Events have shown that the laws of nature are inexorable and that the history of the earlier non-co-operation movement, with its accompaniments of blood and fire, would repeat itself, if Mr. Gandhi's campaign were allowed to continue unchecked. তাৎপৰ্য্য । মিঃ গান্ধী আহমদাবাদের আশ্রম ত্যাগ করিবার পর হইতে গবন্মেণ্ট যৎপরোনাস্তি সহিষ্ণুতার নীতি অবলম্বন করিয়া চলিয়াছেন । তাহার এই দৃঢ় বিশ্বাসেই দুৰ্ব্বলতার অভিযোগে অভিযুক্ত হইবার ঝুকি লইয়া সন্তুষ্ট ছিলেন, যে, যদি লবণ আইনের উপর আক্রমণ জুলুম জবরদস্তি না করিয়া চালান হয়, তাহ হইলে উহা অচিরে শাস্তিপূর্ণভাবে থামিয়া যাইবে। ঘটনাবলী দেখাইয়াছে, দে, প্রকৃতির নিয়মাবলী কঠোর ও অনমনীয়, এবং যদি মি: গান্ধীর অভিযান অব্যাহত ভাবে চালাইতে দেওয়া হয়, তাহা হইলে পূর্ববর্তী অসহযোগ-প্রচেষ্টার রক্ত ও অগ্নির ংসর্গযুক্ত ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি হইবে।” গান্ধীজীর মত সাধুলোকেরা ছাড়া নিজেদের সব ভুল ভ্ৰাস্তি ক্রটি দোষ লোকে প্রকাশ্যভাবে স্বীকার করে না । গবন্মেণ ব্যক্তিবিশেষ নহে ; কোন দুর্ঘটনা ও দোষের জন্ত দায়িত্ব স্বীকার করা কোন দেশের শাসকদেরই দস্তুরও নহে । রক্তারক্তি ও অগ্নিসংযোগ আদি অত্যাচার উপদ্রব যাহা অতীতকালে ও বর্তমানকালে ঘটিয়াছে এবং ভবিষ্ণুতে ঘটিতে পারে, তাহার জন্য আংশিক দায়িত্বও সরকারী লোকদের কোন সমষ্টি স্বীকার করিবেন, এরূপ আশা করা যায় না । কিন্তু নিরপেক্ষ ঐতিহাসিকের মত প্রকৃতিবিশিষ্ট লোকের সম্ভবতঃ উপরে উদ্ধতু দ্বিতীয় বাক্যের শেষ অংশটি, বাকী অক্ষরে মুদ্রিত কথাগুলি যোগ করিয়া, এইরূপ লেখাই অপেক্ষাকৃত অধিকতর সঙ্গত মনে zofoss-“the attack on the salt laws, if violence were excluded both from the methods by which it was conducted