পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা । किब्रकिन रुहेण ८ष भूरु झहेब्रा शिब्रांटाइ खांशब्र गायौ দিতেছিল । সন্ধ্যার প্রাক্কালে সিন্‌ছে পৌছিলাম। সেখানে এক অদ্ভুত ব্যাপার, লোকজন, সৈন্তসামন্তে স্থানট ছাইয়া রহিয়াছে। একটা বৃহৎ মেলাতেও বুঝি এত লোকের সমাগম হয় না । কোথাও শিবির সন্নিবেশ, কোথাও স্ত,পাকৃতি জিনিষপত্র, কোন স্থানে বা অগণিত পশুপাল । কিন্তু এত ষে কাণ্ডকারখানা, সবই যেন কাঙ্গার অঙ্গুলিসঙ্কেতে নীরব নিস্তব্ধ। আমাদের জাতভায়াদের মধ্যে চারিজন একত্র হইলেক্ট যেন মনে হয় সেস্থানে কি যেন একটা কাণ্ড ঘটিয়াছে, কিন্তু এই যে নিবিড় জনতা এথানে টু শব্দ নাই । ইহা কি ভাবিবার বিষয় নন্তে ? যে জাতির মধ্যে এত মুনিয়ম এমন স্ববন্দোবস্ত, এমন কৰ্ত্তব্য নিষ্ঠ, উন্নতি করিবে কি তাহার না আমরা ? শুধু মুণ্ডমালার দাতকপাটি করিয়া আমি বড় বলিয়। বসিয়া থাকিলে বড় হওয়া যায় না । আগে অস্ততঃ অনুকরণযোগ্য সদগুণাবলীতে ভূষিত হও, কাজের রীতিপদ্ধতি সম্যকরূপে শিক্ষা কর, তবে ’হাম্ বড়া’ হইবার আশা করিও, নতুবা ঘৃণা এবং অবজ্ঞার পাত্র হইবে । মনের দুঃথে ২৪ টা অবাস্তর কথা বলিতে হইল, পাঠকগণ ক্ষমা কবিবেন। এখন যে জন্ত আসরে নামা তাঙ্গাই বলা যাউক । ষ্টিমার হইতে জেটিতে নামিয়াই প্রথমে খোজ করিলাম কোথায় কমিসেরিয়েট বা রসদ-গুদাম । কেননা ঐরূপ অসময়ে থাকিবার ত স্থান চাই। যাঙ্কোক উক্ত গুদাম খুজিয়া লইতে বড় বেশি বেগ পাইতে হইল না, কারণ উহার খবর সকলেই রাথে, ইহাই হইল যে “জীবন মরণের কাঠি । গুদামে সে রাত্রির মত আশ্রয় লইলাম। প্রায় একমাস জাহাজে চলাফেরা করিয়া প্রথম মাটিতে নামিয়া শরীর যেন কথঞ্চিৎ টলিতেছিল । সমুদ্রযাত্রার পর সকলেরই এরূপ অবস্থা হয় কিনা জানি না, তবে শৰ্ম্মাত নিজে বিলক্ষণ অনুভব করিয়াছিলেন। আরও কেহ কেত হয়ত লক্ষ্য করিয়া থাকিবেন যে নাবিকগণের স্থলপথে চলন প্রায়ই ঈষৎ টলিত, স্থলিত ! তাহাও জাহাজদোলনের ফলেই বোধ হয় ঐক্লপ অভ্যাস হইয়া থাকিবে । জামার চীন-প্রবাস AA AeeAeeASAeeSAeeAeAeeAeAeeAeAeMAeeeeSAAAAASA SAASAASSAAAAAAeSeeAAA SAAAASAASAASAASAASAASAASAAMAeeSAAAAAAS AAAAA AAAA AAASS 8C: می - ع - مهمی به همی- تم- هم به ح---- همه سع মধ্যে মধ্যে স্থদুর দর্শনোপযোগী আলোক দ্বারায় এই স্থান উদ্ভাসিত হক্টতেছিল। মানসিক উত্তেজনা এবং নানারূপ চিন্তায় কিছুকাল নিদ্রাদেবীর দেখা পাইলাম না - তখনও বোধ হইতেছিল জাহাজেই রহিয়াছি। দোলায় শোয়াষ্টয়া কে যেন আমাকে ঘুম পাড়াইতেছে। পরদিন প্রাতঃকালে আমাদের বড় সাহেব অদ্যান্ত লোকজন লষ্টয়া আসিয়া উপস্থিত হইলেন । চীনের রাজকীয় রেলপথ ইতঃপূর্বেই বিদেশীয় শক্তিপুঞ্জ কর্তৃক অধিকৃত হইয়াছিল । রসদ-গুদাম-ঘরের দেয়াল এবং ছাভের খানিকট চীনের গোলা মারিয়া উড়াইয়া দিয়াছিল। গাড়ীগুলিরও দশা প্রায় তদ্রুপ, বন্দুকের গুলিতে শত শত ছিদ্র হইয়া গিয়াছে, ইঞ্জিনখানা ত ‘বাঝরা সদৃশ । মালপত্র নদীতীর হইতে ট্রেনে উঠাইবার জন্য এখানে একটা ‘সাইডিং’ প্রস্তুত হইয়াছিল । বারটার সময় রেলগাড়ী চাপিয়া তিনসিন রওনা হইলাম । রেললাইন এই সময়ে রুসিয়ার পরিচালনাধীন ছিল । কিছুদিন পরে আবার ইংরাজ নিজে পরিচালনা করেম। এই দুর্দিনে এথানে একটা চীনেরও টিকি দেখিবার জো ছিল না । সকলেই প্রাণভয়ে পলায়িত। সন্ধ্যা সাতটার সময় তিনসিন ষ্টেসনে অবতরণ করিলাম। সহরে পৌছিতে প্রায় রাত্রি দশটা ৷ লোক জন এবং মালপত্র সঙ্গে যথেষ্ট ছিল বলিয়াই এত বিলম্ব, যখন পিচে নদীর পুল পার হষ্টয়া সহরে প্রবেশ করিলাম তখন বোধ হইল যেন এই স্থান জনমানবশূন্ত। বিদেশীয় বিভিন্ন বিভিন্ন শক্তির শাস্ত্রী পাহার সময়ে সময়ে আমাদের গতিরোধ করিয়া দেপিয়া যাইতেছিল, উদ্দেশু, শক্র কি না ? প্রাতঃকালে উঠিয়া স্থানটা যেন শ্মশান সদৃশ বলিয়া বোধ হইতে লাগিল। বড় বড় বাড়ী আছে কিন্তু মনুষ্যসম্পর্কশূন্ত। দোকানগুলিতে ক্রেতা বিক্রেতার নামগন্ধ নাই। থালি দোকান পড়িয়া আছে। কোন বাড়ীর ছাত উড়িয়া গিয়াছে। দেয়ালগুলিও যেন এখন যাই তখন যাই হইয়া আছে। গৃহপালিত কুকুরগুলি পর্যন্ত গোলাগুলির তর্জন গর্জনে ময়দানে গিয়া” আশ্রয় লইয়াছে। কি যে झनब्रबिनाब्रक छूछ उांश आब बगिन्न कॉज माझे । নিতান্ত দরিদ্র চীনেমান ব্যতীত সকলেই লুকায়িত কিম্বা