পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা | &W softon, “In order that this opinion may not further spread, to the damage of Catholic Truth’ qề sR5 •ifts f*ỹẽ ## xif#জনীন সত্যকে নষ্ট করে, তাই এ সম্বন্ধে সকল পুস্তকাদি suspended, forbidden and condemned to I কিন্তু হিন্দু জোতীঘির যথন এ সত্য আবিষ্কার করেছিলেন, হিন্দুধৰ্ম্ম কিন্তু মাৰ্ত্তনাদ করে ওঠেনি।” প্রমথ বলিল—“আপনি উচ্চ অঙ্গের চিন্দুধৰ্ম্মের কথা বলছেন । কিন্তু প্রচলিত হিন্দুধৰ্ম্ম—ক্রিয়াকাণ্ডমূলক যে হিন্দুধৰ্ম্ম—সেটা কি সব জায়গায় বিজ্ঞানসন্মত ? যেমন ধরুন মূৰ্ত্তিপূজা ।” বৃদ্ধ কিয়ৎক্ষণ নীরব থাকিয়া বলিলেন—“মানুষের মনে যে একটা শুক্তি প্রবৃত্তি আছে, সেক্টটেকে চরিতার্থ করবার জঙ্গে যদি সে মুক্তি গড়েষ্ট ঈশ্বরকে পূজা করে— তাতে ক্ষতি কি ?” প্রমথ বলিল—“মূৰ্ত্তিতে ঈশ্বৰ আছেন কিনা সে ত অনেক দূরের কথা—ঈশ্বব মোটেই আছেন কিনা এর উত্তরক্ট বিজ্ঞান আজ পর্য্যস্ত দিতে পারে নি। বিজ্ঞানের সঙ্গে ধন্মের বিরোধ নেক্ট এ কথা কি করে স্বীকার করি ?” গুরুদাস বাবু হাসিয়া বলিলেন—“আহা ! ঈশ্বর নেই এ কথাও ত বিজ্ঞানে বলছে না গে। বিজ্ঞান শুধু বলছে—আমি জানি না। তুমি রামায়ণ, মহাভারত, পুরাণ খুলে দেখ, সব জায়গাতেই লেখা আছে তিনি অচিন্ত্য—বড় বড় মুনি ঋষির ধ্যানে ও তাকে পান না । তা হলেক্ট ত ৬০ স্পেন্সারের সেক্ট unknowable--- সুতরাং অজ্ঞেয়। ঈশ্বর আছেন কি না আছেন, এ নিয়ে তর্ক সম্পূর্ণ নিষ্ফল ।—মানুষের মনে ঈশ্বরের জন্ত একটা আকাজক্ষা আছে কিনা, এক্টটেক্ট হল আসল কথা । এ বিষয়ে ধৰ্ম্ম আর বিজ্ঞান ছক্ট-ই একমত । এ আকাঙ্ক্ষার পরিতৃপ্তির জন্যে কেউ বা গির্জায় গিয়ে উপাসনা করে, কেউ বা মশজিদে গিয়ে করে, কেউ বা ব্রাহ্মসমাজে যায়, আর তিলু মাটর কিম্বা পাথরের মূৰ্ত্তি গড়িয়ে পূজা করে। খৃষ্টান কি মুসলমান কি ব্রাহ্ম কেউ এমন কথা বলতে পারে যে তার মনে ঈশ্বরের যে ধারণ হয়েছে--ঈশ্বরের প্রকৃত স্বরূপ নবীন সন্ন্যাসী ά λά তাই ?—কোনও বুদ্ধিমান এমন কথা বলবে না। আবার যারা ভক্ত – ব্রাহ্মষ্ট হোক, খৃষ্টানই হোক, মুসলমানষ্ট হোক, —তারা বলবে, পাঙ্গাড়ের সঙ্গে লালুকণার যে পরিমাণভেদ, ঈশ্ববের স্বরূপের সঙ্গে আমাৰ ক্ষুদ্রবৃদ্ধিব এ ধারণার তার চেয়ে ও বেশী প্রভেদ । হিন্দু কি জানে না, আমি যাকে পূজা করছি এ মাটীর মুষ্টি মাত্র ? তা সে খুল জানে। কিন্তু আসল দেবতা পালে কোথা ? --অথচ ভক্তিপ্রবৃত্তির পরিতৃপ্তি চাই । তাই সেই মূর্তিকেই দেবতা মনে করে নিয়ে আকাঙ্ক্ষ। মেটায় । এই যে ছোট ছোট মেয়ের খেলার ঘর পাতে, ধূলোমাট দিয়ে ভাত রাধে, পুতুল খোকাকে খাওয়ায়, সে কি জানে না যে এ ঘর ও নয়, এ ভাতও নয়, এ খোকা ও নয় ?—খুব জ্ঞানে । তবে ওরকম কেন করে -কেউ কেউ বলেন, এট। শুধু অনুকরণ প্রবৃত্তি -- বাপ વાસ, দেথে---- তাই করে । সে ৭াজের মধ্যে যেমন গাড় থাকে, বালিকার তার মনের মধ্যে কথাই নয় । মধ্যে সেই রকম একটি মা আছে । গৃহস্থালী পাতবার, সন্তান পালন করবাব একটি আকাঙ্ক্ষণ আছে । গু বয়সে সে গৃহ পালে কোথা ? সন্তান পাবে কোথা ? তাই সে থেলার ঘর পেতে পু তুলকে খোকা কল্পনা করে আকাঙ্কীর্ণ নিবুত্তি করে ।” মোঙ্গিত বলিল---”সাধবী স্ত্রীলোক যেমন প্রবাসী স্বামীর BBB BB BBBS BB BBBSKSB BBBB SBBS রকম ৷ ” “সেই রকম কৈ হল ? আসলের সঙ্গে ফোটোগ্রাফ মানুষকে গুরণ করিয়ে প্রমথ বলিল নকলের সাদৃগু আছে । দেয়। কিন্তু মূৰ্ত্তির সঙ্গে দেবতার সাদৃগু কোথায় ? মুর্কিট দেবতার তুলনায় কিছুই নয়—মুর্দিকে দেব ও কল্পনা করে দেবতার অপমান করা হয় না কি ? এতে কি দেবতা मळुछे झन् ?” গুরুদাস বাবু বলিলেন—“আচ্ছা আমি একটা উপমা দিয়ে একথার উপর দিই । মনে কব একটি লোক বিদেশে চাকুরি করতে গেল, অনেক বৎসব ধরে পাড়ী এলন । যখন সে বিদেশে যায়ু, তখন তার ছেলেটির চার পাচ বছর বয়স । সেই ছেলে ক্রমে বড় হল । তার মনে সৰ্ব্বদাই এই আক্ষেপ চয়, “সকল ছেঙ্গেই আপন আপন