৬২৮ জলপান ও আহারাদি দ্বারা তাঙ্ক পরিপূরণ না করায় দেচের ংশবিশেষগুলি কতকটা যেন ক্ষুধাতুর হইয় পড়ে, সুতরাং ভ্রমণাত্তর যখন আস্তাব করা যায় তাঙ্গ দ্বাবায় শরীরের পোষণকাৰ্য্যটি পূৰ্ব্বাপেক্ষা সুচারুরূপে হইতে থাকে । অনেকে মনে করেন পরিশ্রম করিলে শরীরের বেশি ক্ষয় হয় অনিষ্ট হয়, আর বসিয়া থাকিলে তাঙ্গা হয় না । অতিরিক্ত পরিশ্রম অবশুই শরীরের চানিকর স্বীকার করি কিন্তু পরিমিত ও নিয়মিত পরিশ্রম দ্বারা হানি না হইয়৷ বরঞ্চ ভালষ্ট হয় । শারীর যন্ত্র আর কল ঠিক এক নয়। শারীর্যন্ত্র জীবন্ত উপাদানে নিৰ্ম্মিত আর লৌহ চৰ্ম্ম কাষ্ঠ প্রভৃতির দ্বারা কল নিৰ্ম্মিত । জীবন্ত পদার্থের এমন একটা গুণ আছে যাহাতে পরিশ্রমের জন্য উঠার যে ক্ষয় হয় অবিলম্বে তাঙ্গ পরিপূরিত হয়, আর শ্রম না করিলে উচ্চার ংস হয়। কলের বেলায় তাঙ্গ হয় না। উক্ত যতষ্ট কাজ করিবে উক্তার ততই ক্ষয় হইতে থাকিবে। মনে করেন বৃদ্ধবয়সে আর পরিশ্রম করা উচিত নয়, এ সময় বিশ্রামমুখ উপভোগ করাই কৰ্ত্তব্য। ইঙ্গ অতিশয় ভুল ধারণ । বুদ্ধের ক্ষমতা ও সামর্থ্যানুসারে প্রভিদিন ভ্ৰমণ করা উচিত, না করিলে অচিরে তাহার শক্তিসামর্থ্য লোপ পাষ্টতে থাকিবে, বুদ্ধ বয়সে যদি কোন একটা অভ্যাস দুষ্ট এক দিনের জঙ্গ ত্যাগ করা যায় তবে তাশ আর অনেকে পুনরায় হইবার আশা থাকে না-পাল্যে ও যৌবনে তাঙ্গ হইতে পারে —এই জন্ত বৃদ্ধ বয়সে একদিনের জন্যও ভ্রমণ বন্ধ করা উচিত নয় । ব্যায়ামই বল আর ভ্রমণক্ট পল ইহা যদি খোলা জায়গায় করা যায় তবেষ্ট ষ্টতার দ্বারা পূর্ণমাত্রায় মুফলের প্রত্যাশা করা সম্ভব, নচেৎ নষ্ঠে । মুক্ত বায়ুতে ব্যায়ামাদি করিলে দেহের ত্বকৃ, স্নায়ুমণ্ডলী ও পরিপাক যন্ত্রাদি সবল হয় ; শীত গ্রীষ্মাদি ঋতু ও রোগাদির প্রকোপ সহ করিবার মত দেহের প্রচুর শক্তি জন্মায়। এই শক্তি যাহার শরীরে যত পরিণতি প্রাপ্ত হয় তাহার জীবন তত দীর্ঘ হয়। যে সকল ব্যক্তি এতদূর দুৰ্ব্বল হইয়াছে যে কোন রূপ শ্রম বা ব্যায়াম তাহাদের পক্ষে একবারে অন্যায় ইছারাও যদি একটা খোলা জায়গায় দিবসের অধিকাংশকাল অতিবাহিত করে তাহা হইলে তাঙ্কাদের শরীরের প্রবাসী—চৈত্র, ১৩১৭ [ ১০ ভাগ, ২য় খণ্ড - مم***** ه- مه" -سی۰۰ی যক্ষা ও অন্যান্স ফুস্থফুসের রোগে মুক্তবায়ু সেবনে বিশেষ উপকার হইয়া থাকে। ফুসফুসের রোগ ছাড়া অন্যান্য অনেক রোগেরও মুক্তবায়ুতে বাস করিলে উপকার প্রাপ্তির সম্ভাবন । প্রাত্যহিক নিয়মিত ভ্রমণ ও সপ্তাহে এক দিবস দীর্ঘ ভ্রমণের উপর বৎসরের মধ্যে একবার করিয়া যদি পৰ্ব্বতারোহণ ও মাসাদধি শৈলবাস করা যায় তাঙ্গ। গুইলে দেহেয় প্রতি অংশের আশ্চর্য্য উন্নতি হইতে দেখা যায় । ক্রিকেট, ফুটবল, অশ্বারোঙ্গণ, সস্তরণ প্রভৃতির দ্বারাও যথেষ্ট অঙ্গচালনা হয় সুতরাং শরীরের উন্নতি হয় । পৰ্ব্বতারোহণকালে নিশ্বাস প্রশ্বাস গভীর ভয়, হৃৎপিণ্ডের ক্রিয়াও বৃদ্ধি হয় । এই সকল কারণে ফুসফুস ও হৃৎপিণ্ডের পৰ্ব্বতারোঙ্গণে ফুসফুস ও হৃৎপিণ্ডের বিশেষ উন্নতি চক্টতে দেখা যায় । ভাল পরিপোষণ ১য় । **is Co. esco foll o breathing exercise osts শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম বা প্রাণায়াম দ্বারা ও কিয়ৎপরিমাণে সেক্ট উদ্দেশুষ্ঠ সাধিত হইতে পারে । Breatbing excrcise বা প্রাণায়াম্ সকলেই করিতে পারেন—তবে ব্যক্তিবিশেষে ও ব্যক্তিগত অবস্থা-বিশেষে ভঙ্গার পরিমাণ কম বেশি হওয়া আবশ্যক । নিউমোনিয়া (pnuemonia) প্ল রিসি (pleurisy) afõšš (rheumatic fever) of কয়েকটি রোগ হইতে আরোগ্যমুখে breathing exercise বা প্রাণায়াম না করাই উচিত—করিলে বিপদের Fissol of{E I <olioto al breathing exercise অভ্যাস কবিবার কালে ঈহ! ষেন ৫ মিনিট কালের অধিক স্থায়ী না হয়। আর প্রতি নিঃশ্বাস প্রশ্বাস খুব বেশি গভীর ও দীর্ঘ করিবার চেষ্টা করিতে নাচ । ক্রমে ক্রমে করিয়৷ অভ্যাস হইলে মিনিটে দুইবার মাত্র শ্বাসক্রিয়া সম্পন্ন করিতে চেষ্টা করিতে হয়। র্যাঙ্গার যোগাভ্যাস করিয়াছেন তাহার প্রাণায়ামের নানা প্রকার প্রক্রিয়ার উল্লেখ করেন—সাধা রণের পক্ষে আমরা সে সকল অনুমোদন করি না । আমরা যে প্রাণায়ামের অনুমোদন করি তাহা খুবই সহজসাধ্য ও নিরাপদ—ইহা ফুসফুস দুটির একপ্রকার ব্যায়ামমাত্র। আমরা cq <-itain a breathing exercises: Gois করিতেছি তাহ নিম্নবর্ণিতভাবে করিতে হয়। প্রাণায়াম কারী সোজা ইহঁয়া দাড়াইয়া ধীরে ধীরে গভীর নিশ্বাস
