ক্তারকা কেহই हिम्न म८इ, रङांझॉर्ब्री সকলেই ভীমবেগে জাকাশে ঘূরিয়া বেড়াইতেছে। কালক্রমে স্থৰ হইতে झिमात्र दिक्षुि इहेछ भूथिबैौग्न श्रृष्टि श्हेण e भूथ्रौिँ बाग्नर्दौञ्च e छनख अरुझांग्र रश्cर्वीब्र काब्रिनिटक शूब्रिटङ লাগিল। বহু যুগ অতীত হইলে ক্রমে পৃথিবী অপেক্ষাকৃত শীতল হইল ও তাহার বহিরাবরণ প্রথমে তরল ওপরে কঠিন হইয়া মৃত্তিক ও প্রস্তরাদির উৎপত্তি হইল। আরও শীতল হইলে বাষ্প জমিয়া পৃথিবীতে বারিপাত হইতে লাগিল ও নদী, নদ ও সমুদ্রের উৎপত্তি হইল। এত দিন পর্যাম্ভ পৃথিবীতে প্রাণবস্তু কিছুই ছিল না । সমুদ্রমধ্যেই প্রথমে ‘প্রোটোপ্লাস্ম নামক জৈবিক পদার্থ স্থঞ্চিল এবং ইহা হইতে অতি ক্ষুদ্র আদি জীব উৎপন্ন হুইল। ক্রমে ক্রমে বহু যুগে এই আদি জীব হইতে এক দিকে বৃক্ষলতাদি ও অপর দিকে প্রাণীবৰ্গ জন্মিল। প্রাণীবর্গের মধ্যেষ্ট প্রথম চেতনা দেখা দিল। আদিম প্রাণী হইতে বহু সহস্র যুগে ক্রমোন্নতির ফলে মন্থয্যের উৎপত্তি হুইল এবং মন্থষ্যেই চেতনার সমাক ক্ষুবৰ্ণ হইল। আধুনিক বিজ্ঞানমতে ইঃাই স্থষ্টি-প্রকরণ । এই মতে জড় পদার্থ প্রথমে উৎপন্ন হইয় পরে প্রাণীবৰ্গ ও সর্বশেষে চেতনার উদ্ভব হইয়াছে । হিন্দু দর্শনের মত ইহার সম্পূর্ণ বিপরীত। হিন্দু শাস্ত্রমতে চেতনাই সৰ্ব্বপ্রথম এবং ভাঙ্গ হইভেই সমস্ত জড়বর্গ উৎপন্ন হইয়াছে। মানুষের শরীর ও এমন কি মনও এই জড়বর্গের অন্তর্গত । প্রাচ্য দর্শন ও পাশ্চাত্য বিজ্ঞানের স্বষ্টিতত্ত্বে এই গুরুত্তর ভেদের কারণ বিচাৰ্য্য। হিন্দু দার্শনিক পাশ্চাত্য বিজ্ঞানবাদীকে বলিবেন, তুমি যে-উপায়ে স্মৃষ্টিরহস্ত অনুসন্ধানে প্রবৃত্ত হইয়াছ তাঙ্গতে কখনই চরম তত্ত্বে পৌছিতে পরিবে না। हेरनक्षॆन ७ ८थाüप्नद्र फेर्भखि भूजिटल शिबा इब्रड আরও স্বস্ব জড়ের সদ্ধান পাইতে পার, কিন্তু জড়ের মূল কোথায় কোন কালেই তাহার ইয়ত্তা পাইবে না। তোমার স্বল্পস্বত্ব ষে-জাকাশে রহিয়াছে সেই আকাশের উৎপত্তিই वा८कोष इहेटङ इद्देज ? छूथि श्रृंडेब्र यथार्थ उत्त मा # बूखिष्ठ <dथ८भई खांख नथ शब्रिग्नांइ अथयां श्ठिब्र भूल डट्स् পৌঁছান তোমার বিজ্ঞানের উদিষ্ট নছে। যেমন ভোক্তার चडॉcब cङांचा बtबाब्र चाटनग्न जरिडस् कब्रनों कब्र वाङ्म ना গীত vèbre) cनझें क्ल° छांङॉब्र चडांटव शृ४िब्ल कझनां स्वभछद । शोभन्न চিমিঙ্গে মিষ্টত্ব গুণ আরোপ করি সভা, কিন্তু এই মিষ্টণ্ড श्रfश्वांनन दब्रिाहे थङाभ *श्व ७ीवर श्रात्र'शन कोtजशे झेट्टाब्र উৎপত্তি। চিনি ও বসনেশ্রিয় এই দুইয়ের সংযোগেই মিষ্ট্রত্বের স্বষ্টি ; ইহার যে-কোনটির অভাবে মিটত্বের অস্তিত্ব অসম্ভব । আমরা চিনিকে যে মিষ্ট বলি তাঙ্কার কারণ এই যে, সিমির সহিত সৰ্ব্বদাই কোন স্বাস্থানকারীর অধিচ্চিত্র সংযোগ কল্পনা করি । ধিনি চিনির মিষ্টভার উৎপত্তির পিষয় অনুসন্ধান করিতে প্রবৃত্ত তাহার পক্ষে আস্বদিনকারীকে বাদ দেওয়া চলিবে না । চিনির মিষ্টত বাড়ীত আরও কতকগুলি গুণ আছে, যথা-চিনির বিশিষ্ট্র রূপ বিশিষ্ট স্পর্শ ই ভ্যাদি । আস্বাদনকারী বাতীত যেমন চিনির মিষ্টত উৎপন্ন হয় ন| সেইরূপ দ্রষ্ট ব্যতীত চিনির কোন রূপও কল্পনা করা ধায় ন! এবং স্পশকারী-নিরপেক্ষ চিনির কোন স্পশগুণ থাকাও সম্ভব হয় না। আমরা ইন্দ্রিয়লব্ধ জ্ঞানের সাহায্যেই চিনি প্রভৃতি সৰ্ব্বপ্রক্ষার বহির্বস্তুর অস্তিত্ব কল্পনা করি। যদি আমাদের কাহারও ইঞ্জিযুজ্ঞান না থাকিত তবে জগত্তের কোনও পদার্থের অস্তিত্ত্ব জানিতে পারিডাম না অর্থাৎ কোন পদার্থই থাকিত না । জ্ঞাতা ভিন্ন জ্ঞাতব্য থাকিতে পারে না ; বিষয়ী ভিন্ন বিযয় থাকে না। বিষয় ও বিষয়ী, দ্রষ্টা ও মৃগু পদার্থ, চেতন ও জড় পরস্পরের সংযোগে উভয়ে সথিক হয় । এককে বাদ দিয়া অপরের অস্তিত্ত্ব কল্পনা করা চ’ল না ! সৃষ্টি, অস্তি ইত্যাদি ভাবের পশ্চাতে সৰ্ব্বদাই এক অপরিহার্ঘ্য চেতন সৱ মানিতে হয়। এই স্বস্তই কাপিল সংখ্য প্রক্লস্ক্রিরূপ গুড় ও পুরুষরূপ চেতন পদার্থের সংশোথে সমস্ত গুঃ হয় বলিয়ছেন । বিজ্ঞানীর প্রতিপাদ্য চেতন-নিৰপেক্ষ জড়ে’ৎপত্তি গ্রাহ মহে । আমরা দুখ হউক, অদৃঙ্গ হউক, আইলে, বর্তমানে বা ভবিষ্যতে ষপনই কেনিও জড়ের স্থিতি মানিয়া লই তখনই অজ্ঞাতসারে তাহার এক কাল্পনিক জ্ঞাডার অস্তিত্বও মানিয়া লই। পদার্থ বিজ্ঞানের চেষ্টা বিষী-নিরপেক্ষ दिक्ष:ग्रन्न अकृनकान । uहे ८ठहेi distझलझ*ौं. ८ग छछ हेझॉब्र चाब्रां प्रांर्थनिक छब्रभ उरख़ cनोइन शाहे८द ना । अब्रार्थविज्ञान ऐक्लो कब्रिब्रारे नििटबद्र खाज्रवा विदग्न
