পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ | মহারাশা প্রতাপসিংহ ২১৭ - ? শ্বশুর ; পরমবৈষ্ণব এবং বীরপুরুষ। কথিত ডুঙ্গরপুর (টভূ-কথিত ; শোল্লাপুর নয়) আছে তিনি স্বহস্তে গো-সেৱা করিয়া গোবরের সহিত। বিজয় করিয়া ঐ ধ৩ খু: "আষাঢ় মাসে ধে ধান্যাদি বাহির হইত তাহার ততুল দ্বারা প্রাণধারণ করিতেন। তিনিও বহুদিন আকবরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করিয়া স্বাধীনতা রক্ষা করিয়াছিলেন। ডুঙ্গরপুর-রাজ্যে মেবারের দক্ষিণ-পূর্বে আরাবল্পীর উপত্যকাভূমিতে অবস্থিত ) গহলোং প্রধান শাখার বংশধর মহারাবল অস্করণও এ যাবৎ নিজের স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখিয়াছিলেন। পূৰ্ব্বে মালব ও হাড়াবতী, উত্তরে আজমের মেরওয়াড়, দক্ষিণে সৌরাষ্ট্র, পশ্চিমে মারবাড় ও গুজরাট প্রদেশ মোগল সাম্রাজ্যের অস্তভুক্ত হওয়ায় আরাবল্লীর দুৰ্গম অরণ্য ও পৰ্ব্বতশিখর হিন্দু-স্বাধীনতার শেষ আশ্রয় ठूद्देश प्लेन्जेिन्न । আকবর দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ছিলেন। তিনি জানিতেন হাড়, কচ্ছবাহ, রাঠোর শুধু বেতস-বৃত্তি অবলম্বন করিয়া মোগলশক্তির কাছে অবনত হইয়া আছে ; সুযোগ পাইলেই আবার মাথা তুলিবে ; সুতরাং জাতির মানসপট হইতে স্বাধীনতার আদর্শ মুছিয়া না ফেলিলে, রাজপুত-গৌরব ও স্বাধীনতার শেষ অগ্নিকণা না নিবিলে তাহার একচ্ছত্র সাম্রাজ্য নিরাপদ নহে। তিনি বুঝিয়াছিলেন, যতদিন মেবারের মুকুটমণি মোগল-সিংহাসনের পাদপীঠ স্পর্শ না করিবে ততদিন অন্যান্য রাজপুতের মস্তক মত হইলেও মন চুইয়া পড়িবে না ; রাজপুত জাতির মেরুদণ্ড অনমনীয়ই থাকিবে। এজন্যই ক্ষুদ্র মেবারজয়ের জন্য মোগল-সম্রাটের এত বলবতী ইচ্ছা—এত আয়োজনের ঘট । কুমার মানসিংহ সিদ্ধপুর হইতে ইউরে আসিয়া রাও নারায়ণ দাসের সহিত সাক্ষাৎ করিলেন। মোগলসম্রাটের সঙ্গে সহসা যুদ্ধ করা অযৌক্তিক বিবেচনা করিয়া তিনি মানসিংহকে আদর-আপ্যায়নে সন্তুষ্ট- করিয়া বিদায় দিলেন এবং ভবিষ্যতে সুবিধামত বাদশার দরবারে হাজির হওয়ার মৌখিক ইচ্ছাও জানাইলেন। মোগল- . সৈন্য সেখান হইতে ভুজরপুর পৌছিল। ডুজরপুরের মহারাবল অস্করণ মানসিংহের হন্তে পরাজিত হইয়া আবাৰী পৰ্ব্বতে নাইবা গেলেন। কুমাৰ মানজি উদয়পুরে যাত্রা করিলেন। মহারাণা প্রতাপ কুন্তলমীর হইতে উদয়পুর আসিয়া বিশিষ্ট অতিথিভাবে তাহার যথোচিত সম্বৰ্দ্ধনা করিলেন । ইহার পর কি ঘটিয়াছিল এই সম্বন্ধে রাজপুত ও মোগল পক্ষের বিবরণে ঘোরতর অসামঞ্জস্য দেখা যায় । টড-কথিত বর্ণনা অর্থাৎ উদয়-সাগর-তীরে কুমারের সম্মানার্থ ভোজের আয়োজন, মানসিংহের সহিত পংক্তি-ভোজনে রাণার অস্বীকৃতি, বিনাভোজনে মানসিংহের প্রস্থান ; গমনকালে কুমারকে গালাগালি, এবং আবার মেবারে আসিবার সময় তাহার পিসা আকবরকে সঙ্গে আনিবার বিদ্রুপ ইত্যাদি রাজপুতানার সর্বপ্রসিদ্ধ ঐতিহাসিক খামলদাসজী এবং গৌরীশঙ্করজী মোটামুটি সত্য বলিয়া গ্রহণ করিয়াছেন । তবে গৌরীশঙ্করজী বলেন, ভোজনের সময় রাণার অজুহাত ছিল মাথাধরা নয়—অগ্নিমান্য, যেহেতু রামকবি-প্রণীত জয়সিংহ-চরিত্রে আছে :– কহী গরাণী কী কুবর গুই গরাণী জোহি। আটক নই কর দেউংগো তুরণ চুরণ তেহি ॥ দিয়ে৷ ঠেল কাংসে কুবর উঠে সহিত নিজ সাখ। চুলু স্নান ভরি হীে কহে পোছ রুমালন হাথ। অর্থাৎ, কুমার বলিলেন গরাণা যাহাই হউক মা কেন আমি শীঘ্রই আপনাকে হজমী চুর্ণ দিতেছি। পশ্চাৎ কুমার কাসার থাল ঠেলিয়। ফেলিয়া সহযাত্ৰীগণের সহিত উঠিয় দাড়াইলেন এবং রুমালে হাত মুছিয়া বলিলেন-আচমনের গঙুষ আর একবার আসিয়া করিব। ইহা ছাড়া রাজপ্রশস্তি’-কাব্যেও এই অাখ্যানের ইঙ্গিত আছে— প্রতাপ সিংহোহখ নৃপ কচ্ছবাহেন মানিন। মানসিংহেন ভস্তাসীদ্বৈমস্তং ভূঙ্গেবিধোঁ । অক্ষয়প্রজো পার্থে মানসিহস্তভোগত (রাজপ্রশস্তি-কাব্য, সর্গ ৯)। अर्पीं९, श्रांनौ कहदांश् भांमनिश्छ जश्ठि tछीजबदिशि बाशाब अडाभनिएर गठि वमनछ नि। न रान श्रेष्ठ ििन अङ्क चोकक्रङ्गङ्ग काध्इ श्रंभम कलिम ! *

ংি মা মানসিক উন ইত্তেজুির,

“ ہا۔ . --۔“