পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ههن ज>{टतं স্বাগভ শৈলবালা বড় জমিদার, ত্রিলোচন তাহার বেতনভোগী মেয়ের কথা শুনিয়া মা’র বড় আহলাদ । বলিলেন,-- কৰ্ম্মচারী মাত্র । কৰ্ম্মচারীর পুত্রকে শৈলবালা জামাতা বেশ, তুই তোর মাসীমার কাছে থাকিস্ । করিতে সন্মত হইবেন কেন ? -थांकरुद्दे उ । রমাকুন্দরী লক্ষ্য করিয়াছিলেন শৈলবালার কাছে ত্ৰিলোচনের লোকজন ছাড়া আর কেহ যাইতে পাইত না । বাড়ির দাসদাসী ত্রিলোচন নিযুক্ত করিতেন, তাহার জানিত তিনিই তাহদের প্রকৃত মনিব । তাহার বিরুদ্ধে কোন কথা বলিবার কেহ ছিল না। ত্রিলোচনের অজ্ঞাতে কোন নুতন লোক অন্দরমহলে যাইত না, এমন কি গ্রামের স্ত্রীলোকেরাও তাহার অনুমতি না হইলে মহলে প্রবেশ করিতে পারিত না । শৈলবালার মনে কোন সন্দেহ হইত না যে, তাহার অমতে কিছু হইতেছে, অথবা তিনি নিজের ইচ্ছামত কিছু করিতে পারিতেন না । তাহার দৃঢ় বিশ্বাস ত্রিলোচনের তুল্য র্তাহার অপর হিতাকাজী নাই । ত্রিলোচন মাঝে মাঝে র্তাহার হাতে কিছু কিছু টাকা দিতেন, শৈলবালা সে টাকাগুলি তুলিয়া রাখিতেন । রমাসুন্দরী যখন-তখন শৈলবালার কাছে যাইতেন, শৈলবালাওর্তাহাকে অত্যন্ত আপনার লোক মনে করিতেন । রমাসুন্দরীর প্রতি প্রীতির আর এক কারণ হইয়াছিল। শৈলবালার কন্যা স্ববালাকে রমা বড় স্নেহ করিতেন । পূৰ্ব্বে তাহার বিশেষ কিছু লক্ষণ দেখা যাইত না, কিন্তু ইদানী স্ববালার আদরের সীমা ছিল না । রমা তাহার চুল বাধিয়া দিতেন, উত্তম উত্তম খাবার প্রস্তুত করিয়া তাহাকে খাওয়াইতেন, শহর হইতে নূতন নূতন সামগ্ৰী আনাইয় দিতেন । এ সকল যে ত্রিলোচনের শিক্ষা শৈলবালা তাহার বিলুবিসর্গও জানিতেন না। বাড়িতে যখনই স্থবালার খোজ পড়ে সে তখন রমান্বন্দরীর গৃহে। শৈলবালা রমাসুন্দরীকে বলিতেন,—স্থবি তোমার বড় ন্যাওটো হয়েছে, তোমাকে ছেড়ে এক দণ্ড থাকতে চায় সী। রমাসুন্দরী মুবালাকে জড়াইয়া ধরিয়া বলিলেন,দেখেছ, স্বযু, তুমি আমাকে ভালবাস বলে তোমার মা হিংলে করেন। . . .' I স্ববালা রমার গলা ধরিয়া বলিল,- , ೧ಈಗ ಡ್ಯಡ್ಡ আমি আসীমাৰে ভালবাদি। : ; রমাসুন্দরী হাসিয়া কহিলেন,—দেখলে তোমার মেয়ে পরের ঘরে যাবে না, আমার কাছে থাকবে। মাঝে মাঝে রমা স্বামীর কাছে পুত্রের বিবাহের কথা তুলিতেন। বলিতেন,—তুমি বল ত ও বাড়ির গিল্পীর কাছে আমি কথা পাড়ি। সুবালাও আমাদের খুব বশ হয়েছে আর ওর মা’র এমন কি আপত্তি হবে ? মেয়ের স্বভাব ভাল বটে, কিন্তু দেখতে পদ্মিনীও নয়, আহা-মরি সুন্দরীও নয় যে মন্ত বড়মামুষের বাড়ি বিয়ে হবে। ত্ৰিলোচন বলিলেন,—তুমি যদি একটি কথা কয়েছ তা হলেই সব গোল হবে, তোমার ও-গুড়ে বালি হবে। এক বছর না গেলে কোন কথাই হ’তে পারে না । আর মেয়ে স্বন্দরী কি-না তার কে খোজ রাখে ? রূপচাদের চেয়ে কেউ স্বন্দর আছে ? এমন ঘরের মেয়ে, মেয়ের সঙ্গে দশ বিশ হাজার টাকা দেবে, বিয়ের ভাবনা কি ? ত্রিলোচন ত রমামুন্দরীকে ব্যস্ত হইতে নিষেধ করিতেন, কিন্তু তাহার নিজের মনের অবস্থা যেরূপ তাহাতে র্তাহার ধৈর্য্যশক্তি লোপ পাইবার উপক্রম হইতেছিল । তিনি যাহা কিছু করিয়াছিলেন এই বিবাহের জন্ত। এই বিবাহ হইয়া গেলেই এত বড় সম্পত্তি তাহার বংশে আসিবে । অতিরিক্ত ব্যস্ততায় আশঙ্কা আছে তাহা তিনি জানিতেন, এদিকে অন্তরূপ বিপদের আশঙ্কাও দিন দিন বাড়িতেছিল। কোন দুষ্কৰ্ম্ম করিলে তাহার জের সহজে মিটে না তাহা তিনি অনুভব করিতেছিলেন। পাপের মূল্য কত তাহা কতক কতক বুঝিতে পারিতেছিলেন। নিষ্কৃতির উপায় কি ? দুষ্কৃতির স্মৃতি বৃশ্চিকদংশনের ন্যায় যন্ত্রণাদায়ক, কিন্তু খামাচরণ অথবা বনবিহারীকে দেখিলে ত্রিলোচনের চক্ষে ८न वृङि भूठिं थाब्र१ कब्रिश ॐाशंब्र भरन दिउँौविक शश डीशत्र गण्ष शशत्र बाब