৩য় সংখ্যা ] AJAM MA AeA AMSASJSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSASAS SSMMM SMMMMS MMM S MMM S MMAAA S তোমাদের কথা বলিয়া রাখিয়াছি। তোমাদিগকে বেদবিৎ ঋষি জানিয়া তিনিও দগ্ধ করিবেন না বলিয়াছেন । তাই এতক্ষণ আমি আসি নাই” ( আদিপৰ্ব্ব, ২ ৬ अथTांभ्रं, s-७ cञोंक) । কাজেই খাণ্ডবদাহেও মাঝে মাঝে কেহ কেহ রক্ষা পাইয়াছে ৷ তক্ষক ও তার পুত্র স্থান ত্যাগ কবিয়া বাচিয়া গিয়াছে। স্বপর্ণ-কন্যার গর্ভে মন্দপাঙ্গের চারি ঋষিপুত্র ও নাগরাজ তক্ষকের পুত্র অশ্বসেন রক্ষা পান । ময়দানব শরণাগত হইয়া রক্ষা পায়। কাজেই থাগুবে ছয় জন মাত্র রক্ষা পায় ( মহাভারত, আদিপৰ্ব্ব, ২৩• অধ্যায়, ৪৫ শ্লোক)। বাস্তুকি পূর্বেই অন্যত্ৰ চলিয়া গিয়াছিলেন। এখন এই সুপর্ণ বা পক্ষীজাতির লোক কাহারা ? তাঙ্গাদের বন্যার গর্তে উৎপাদিত ঋষির পুত্রর বেদবিং ঋষি এবং বংশ-প্রতিষ্ঠাতা । অগ্নিও তাহাদের ভয় করেন। ঋষির পিতৃকুল এই সন্তানের দ্বার রক্ষা পায় । দ্রৌপদীর বিবাহ-সভায় দেখি মন্থয্যের সঙ্গে নাগ ও সুপর্ণরাও উপস্থিত আছেন ( মহা, আদি, ১৮৯, ৭ম শ্লোক ) । এই স্বপণদের বিষয় আজ বেশী বলিবার কিছু নাই। কারণ আজকার বিষয় ইহা নহে । পুরাণাদিতে ইহাদের সম্বন্ধে বহু বহু উল্লেখ আছে। তবে খাণ্ডব বনে উভয় দলই বাস করিতেছিল এবং কৃষ্ণাৰ্জুনের হাতে সমান ভাবে মারা পড়িয়াছিল । এখনকার পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণের মতে এই-সব পণ্ড—যথা নাগ, পক্ষী প্রভৃতি— পৃথিবীর নানা দেশেই নানা জাতির পবিত্র চিহ্ন (totem) ছিল । সুপর্ণজাতির তাহদের মাথাতে পক্ষীর সুন্দর পালক ব্যবহার করিত। আমার মনে হয় রূপর্ণ ও নাগগণ অনাৰ্য্য পরাক্রান্ত দুইটি জাতি । এইজন্তই ইহুদিগকে দুষ্ট সতীনের সস্তান বলা হইয়াছে। মানবের আদিপুরুষ কশুপই ইস্তাদের জনক, তবে তার স্ত্রী কক্ত নাগমাতা, বিনতা স্বপর্ণমাত । স্বর্ষ্যের স্বরূপ সম্বন্ধে মতভেদ হওয়ায় কক্র বিনতার দলকে দাস্তে পরিণত করেন। ইহার সহিত প্রাচীন আৰ্য্যদের নিকট হইতে গোঁর পূজা গ্রহণের কিছু ইঙ্গিতও থাকিতে পারে। বিমতার সন্তান জন্সিয়াই এক গন্ধ আহার করিল। 8*$-$० বাংলায় মনসা-পূজা AA AMAeSASAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAeeS A S A S A S A SAS S S AAAA S S S S S S S AAAA S SAAAS AAAASS هسواری এখানে বলা উচিত নাগ অর্থে গজ ও সর্প দুইই। হস্তীর শুড়টি সাপেরই মত। আর নাগদের মধ্যেও হস্তীর ংশধর ছিল। উলুপী আপনাকে ঐরাবতের বংশ বলিয়া পরিচয় দিয়াছেন । বিনতার পুত্র গরুড় (স্বর্ঘ্যেরই পরিণত রূপ) বিষ্ণুকে স্বীকার করিয়া আপনি তাহার বাহন হন। তাহাতে কক্রবংশীয় নাগের কাছে দাস্ত মোচন হয় (মহাভারত, সভাপর্ব, ২য় অধ্যায় ) । ইহাতে বেশ মনে হয় আৰ্য্যদের পূৰ্ব্বতন স্বৰ্য্য-দেবতাকে গ্রহণ করিয়া নাগরা পরাক্রমশালী হন । মহাভারত, পৌষ্য পৰ্ব্ব, ৩ অধ্যায় ) ও বিষ্ণুকে গহণ করিয়া স্বপর্ণ অর্থাৎ গরুড়ের দল নাগদের দাস্য হইতে মুক্ত হন। এ বিষয়ে অনেক ভাবিবার কথা আছে। এখন ভাবিবার কথা এই যে, অর্জন কেন নাগবংশের উচ্ছেদ করিতে চান । তিনি নিজেই তো উলুপীকে বিবাহ করেন। এখানে মনে হয় নাগেরাও নান। শ্রেণীতে বিভক্ত ( মহাভারত পৌষ্যপৰ্ব্ব ৩য়, ৩৬ অধ্যায়, ৬৭ অধ্যায়, ১২৩ অধ্যায়, ইত্যাদি ) । যাহার ইন্দ্রকে মানিয়াছে তাহাদের সঙ্গেই কৃষ্ণাৰ্জুনের বিরোধ। অথচ যে-সব নাগের অগ্নিদেবতার সেবা করে তাহাদের সঙ্গে অর্জুনের বিরোধ নাই। ইন্দ্রের সঙ্গে কৃষ্ণের বিরোধ আরও নানা স্থলে দেখিতে পাই । গোবৰ্দ্ধন পৰ্ব্বতে গোকুলবাসীর ইন্দ্র-পূজা নিষেধ করিয়া কৃষ্ণ মহা অনর্থের স্বষ্টি করেন । ভীষণ বারিপাতে সব যখন নষ্ট হয় তখন গোবৰ্দ্ধন পৰ্ব্বত ধারণ করিয়া ইন্দ্রের হাত হইতে কৃষ্ণ গোকুল রক্ষা করেন (শ্ৰীমদ্ভাগবত, ১০ম স্কন্ধ, ২৫ অধ্যায়)। নাগরা অনেকেই ইন্দ্রের শরণাপন্ন। জনমেজয়ের সপসত্রে নাগরাজ ইন্দ্রের সিংহাসনের নীচে আশ্রয় লইয়াছেন দেখিতে পাই । নাগদের সঙ্গে ক্ষত্রিয়দের মাঝে মাঝে বিরোধ লাগে । কিন্তু ব্রাহ্মণের প্রায়ই নাগদের সহায় ও তাহাদের সঙ্গে বিবাহসূত্রে সংযুক্ত । যদিও দেখিতে পাই পুরুবংশীয় ঋক্ষ প্রভৃতি রাজা, অর্জন স্বয়ং, কুন্তীর পিতা কুস্তিভোজ রাজা প্রভৃতি ক্ষত্রিয় রাজার নাগদের সঙ্গে বিবাহ সম্বন্ধে বদ্ধ হইলেও ব্রাহ্মণদের সঙ্গেই নাগদের সম্বন্ধ বেশী। যেমন পরবর্তীকালে ব্রাহ্মণের শক্তির প্রয়োজন অনুভব করিষা শক, কুষাণ, রাজপুত, জাঠ
পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪২৬
অবয়ব