পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8Ե-ծ -yూv^^^^^^^^^^^^^^^^^^్క ধনার বিষয় হইয়াছে। ভোগলিঙ্গ সমাজের স্তরে স্তরে প্রবেশ করিয়াছৈ। ভোগ করিতে পারিতেছে অল্প লোকেই, কিন্তু আকাঙ্ক্ষার পীড়ন প্রত্যেক স্তরেই অনুভূত হইতেছে। शंशांब्रां यांषेिटछा जिक्षु ॐांशंब्रां छूहे शं८ड cनt*ब्र भत्रण ঠেলিয়া বিদায় করিয়া অপ্রয়োজনীয় আয়েসের ত্রব্য জানিয়া ফেলিতেছেন । পুরস্কার স্বরূপ র্তাহারা ধনসম্পদের অধিকারী হইতেছেন। অপর দশজনও তাহাদেরই আদর্শে অধিকতর উপার্জনের পথ খুজিতেছে । ইহাতে কদাচ সমষ্টির মঙ্গল হইতে পারে না । মোটের উপর হিসাব করিলে দেশ দরিদ্রই হইতেছে, পাশ্চাত্য সভ্যতা বহুবিধ জড় উপকরণ আমাদিগকে অনেক দিয়াছে বটে, কিন্তু যাহা দিয়াছে তাহার অধিক মূল্য লইয়াছে। দ্রুতগামী যান বাহন, সংবাদবাহী টেলিগ্রাফ যন্ত্রাদি, কলমের চারার মত দেশে ৰসিয়াছে। এগুলি দেশের মাটীতে গড়িয়া উঠে নাই, তৈরী হইয়া বাহির হইতে আসিয়া বসিয়াছে। তাহার মূল্য স্বরূপ আমরা কি না দিয়াছি । আমাদের দেশেয় স্বাস্থ্য ও সুখ দারিদ্র্যের ক্রোড়ে বিসর্জন দিয়াছি। ধন সম্পদ দুই-এক জায়গায় বিশেষতঃ সহরের বণিকের নিকট স্তুপীকৃত করিয়া সৰ্ব্বত্র দৈছের দুর্দশ বিতরণ করিয়াছি । আর সৰ্ব্বোপরি আমাদের চরিজের ও সভ্যতার সম্পদ অবহেলা করিয়া যে-সকল জড়বস্তু বিলাতী সভ্যতার ফল বলিয়া এদেশে আমদানী করিয়াছি তাহার প্রভাবে জড়েই পরিণত হইতেছি ! চিত্তের সে সন্তোষ নাই যাহাতে ধনী ও দরিদ্র একজায়গায় দাড়াইতে পারে। আমাদের দেশে সামাজিক অসমত কাটার মত সমাজকে বিধিয়া ছিল, এখনো আছে । তথাপি একটা দিকে উদারতা ছিল যাহা সমাজের প্রাণ ও স্বাস্থ্য কথঞ্চিং বজায় রাখিতে পারিয়াছিল। ভোগ করাই পরম 'uरुश् छब्रष हेश गभांछ चौकांद्र कब्रिड ना ।। ८कांन কালেই সমাজস্থ সকলে ত্যাগের আদর্শে জীবন যাপন করিত না, তবুও সমাজের শীর্ষে যাহারা তাহারা ত্যাগের সন্মান করিতেন বলিয়া সাধারণ লোকও ঐ অাদর্শের বলে সমাজকে স্বস্থ রাধিতে পারিত। অল্প দিন পূৰ্ব্বেও দারিত্র্যব্রত, পণ্ডিতের অধ্যাপনা কাৰ্য্য করিয়া এবং পাণ্ডিত্যে প্রবাসী—শ্রোবণ, ১৩২৯ AeAAASAASAASAAAS A SAAASAAAS [ ૨રન નજ, મિ ૧૦ یحییص ختمعامه یاختههای هخصی निधखन्नैौ इहेब्रांe मब्रिटयांळिङ चर्थम-रुगटन अङि श्रांचा জীবন যাপন করিয়া গিয়াছেন। তাহাদের কাহারও কাহারও সঙ্কীর্ণতা ছিল, তথাপি সরল জীবন যাপন করিয়া রিক্ততার মধ্যাদা রক্ষা করিয়া তাহারা এক প্রকারের পাপ সমাজে দৃঢ়বন্ধ হইতে দেন নাই। স্বদেশে পূজ্যতে রাজা বিদ্বান সৰ্ব্বত্র পূজাতে এই উচ্চ আদর্শ ভারতবর্ষই পৃথিবীর সমক্ষে খাড়া করিয়াছিল। রাজা বিদ্বানের সম্মানে দৈন্তেরই সন্মান করিয়া গিয়াছেন । ত্যাগের সম্মান করা ভারতবাসীর পক্ষে মজ্জাগত হইয়া পড়িয়াছিল। আজও ত্যাগী সন্ন্যাসীরা যে সন্মান পাইতেছেন তাহার মূলে পুরাতন সংস্কার রহিয়া গিয়াছে, কিন্তু তাহাতে আর প্রাণ নাই । ধৰ্ম্মগত ও সাম্প্রদায়িক শত মতে বিচ্ছিন্ন বর্ণাশ্রমে বিভক্ত এবং অস্পৃশ্বত দোষে দুষ্ট সমাজের শেষ প্রাণবায়ু ভোগের মোহে বহির্গত হইয়াছে। এতটুকুও যদি সত্য পদার্থ সমাজের জীবনে না থাকে তবে কিসে আর তাহ বাচিতে পারে ? আমরা জন্মগত জাতিগত অসমতা বর্জন করি নাই, উপরন্তু ধনগত অসমতাও সমাজে স্থান দিয়াছি । আধুনিক সমাজস্থ ধনী নিধন সকলে নিজের ও বংশপরম্পরার ভোগের জন্য সমিধ সংগ্রহে আজীবন ব্যস্ত। শিশুকালে পাঠশালায় শিথি “লেখা পড়া করে যেই গাড়ী ঘোড়া চড়ে সেই”— কেহু গাড়ীঘোড়া চড়িতে পাই, কেহ পাই না, কিন্তু ভাষা শিক্ষার পথে প্রথমেই কণ্ঠস্থ করি “Honesty is the best policy", wr: Gio off, « Sto বজায় রাখিতে জীবন ও কৰ্ম্ম শেষ করি। “জীবনে ও মিথ্যা আচরণে শেষ আর ভেদ নাহি রয় !” 學 ভোগলিঙ্গাই আমাদের অধোগতি ও মৃত্যুর প্রধানতম হেতু। যিনিই যে পরিমাণে ভোগ করিতেছি, দেই পরিমাণে দুইটাক মাসিক আয়ের চাষার অন্নে ভাগ বসাইতেছি । আমার ভোগের সহিত চাষার ছৰ্দশ অচ্ছেষ্ঠভাবে জড়িত । যতদিন না আমরা এই ভোগসৰ্ব্বস্ব মনোবৃত্ত্বির পরিবর্তন করিতেছি, ততদিন চাষার যতই ক্ষেতে খাটুক, দেশে যতই চরষ্ণ তীণ্ড চলুক, দুর্দশার বাস্তবিক পরিবর্তন হইবে না। প্রথমে যে প্রশ্ন তুলিয়া