(బ్రీ প্রবাসী-শ্রাবণ, ১৩২৯ [ ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড সমাজের অবিচার, শাসকের অত্যাচার মৰ্মে তব তুলেছে ক্ৰন্দনতাই শত কবিতায় তীব্রতম বেদনায় সে কলুষ করেছ ছেদন। মনে পড়ে সেই দিন স্নেহলতা স্নেহহীন হয়ে যবে বরিল মরণতুমিই ব্যথিত বুকে নির্দয় লেখনী-মুখে ঢেলেছিলে তীব্ৰ হুতাশন। আজো কত স্নেহলতা নির্ধ্যাতন-অবনত কত বধূ করে আর্তনাদ, . তাদের হৃদয়-ক্ষত কাহারে কাদাবে তত, বেদনায় কে দিবে সংবাদ ? ভণ্ডামি ও ক্ষুদ্র কথা তোমারে দিয়েছে ব্যথা, তীব্রতম দেছ প্রতিবাদ, স্তায়ের নির্ভীক বাণী তোমার শায়ক হানি’ কত ভণ্ডে দিলে অবসাদ । স্বদেশের অকল্যাণ যে করেছে ক্ষুদ্র-প্রাণ তুমি তারে শাসিয়া কঠোর কর্তব্য দেখায়ে দেছ, সত্য-পথ চিনায়েছ, হে তেজস্বী হে সত্য-বিভোর ! ডায়ারের অপকীৰ্ত্তি পঞ্চাবে সে দস্থ্যবৃত্তি, তুমি তার দিলে পরিচয়— ছাড় নাই খুনীটারে পলাইতে অহঙ্কারে, শিক্ষা দিলে নিৰ্ম্মম নির্ভয় । 寧線 發齡 寧線 養 মহাদ্রুম বনস্পতি যে আজ সাহিত্য-পতি, পেলে তার স্নেহছায়া দান, সে রবি ভুবন-জ্যোতি, তুমি যেন নিশাপতি আহরিলে তারি আলো প্রাণ – সে স্নেহে অন্তর ভরি’ নিজ শির উচ্চ করি’ নিজ শক্তি করিলে প্রকাশ,— অফুরন্ত সে কবিত্ব, আফুরন্ত মঙ্গুষ্যত্ব, আফুরস্ত বিচিত্র বিকাশ ! বাজাইলে বেণুবীণা, জাগাইলে ক্ষুব্ধমনা হতাশ্বাস বাঙালী সস্তান, কোমলে গেয়েছ গান, বজ্রের তুলেছ তান, হে কুস্বম-কুলীশ-পরাণ ! উজাড়ি আপন শক্তি ঢেলেছ সাহিত্য-ভক্তি, তবু তব মিটেনিক আশ, দেশ-দেশাস্তর ছুটে মধুপের মত লুটে আহরিলে মধু বারে মাস ; ছন্দে তব চিত্ত নাচে, রেণু বীণ কুহু বাজে, যাদুকর মোহে যেন মন— কতু লঘু কভু গুরু কন্তু বাজে দুরুহুরু মাদল মৃদঙ্গ অগণন । অক্ষয় অক্ষয়কীৰ্ত্তি, তারি তুমি শক্তি-পুঠি, আজি তোমা করি হে বন্দন, ঙ্গে বাংলার ভক্ত ছেলে, স্বৰ্গ হতে হস্ত মেলে ক্ষুদ্র পূজা কর হে গ্রহণ। ঐ প্যারীমোহন সেনগুপ্ত সত্যেন্দ্র-প্রয়াণ বার স্বরে ভরল বাতাস, আকাশ ঢালে নেত্র-সলিল, বাণী দেউল ভরবে কে আর চীনের ধূপের সৌরভে, মৌন হল মুখর বীণার তান - কে বাজাবে 'বেণু-বীণা'র তার। BBB BB BBB BBB BBBB BB BB SBBBBBS BB BBB BBB BBS BBBBBB BB BBS কে শুনাবে "কুছ-কেকার’ গান ? কে গাবে আর দেশ-বিদেশের কথা ,— ‘ফুল-ফসলে’র পসরা নিয়ে, আনবে কে আজ গৌরবে, বীরের গঙ্ক প্রাচীন ঋষির জ্ঞানের কুক্কম-গঞ্জে গো দেশের লাগি ‘তীর্থরেণু আর ;– cरू पूछांटव श्ब्रिॉब्र भनिनङ! :
