পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

బాగా-ళిగా এদেশে বৎসরে-বৎসরে হাজার-হাজার নতুন লোক চায়ের अछि अोक्लो झ्म्न । आँयाँच्न अटन्टक्ड़े देशब्र निम्म कट्झन । সমালোচকগণ বোধ হয় কোনও দিন একটু কষ্ট করে ভাল দেশীয় চায়ের স্বাদ জানবার চেষ্টা করে নি। বিশুদ্ধ ও মধুর পানীয় হিসাবে চা খুবই উপভোগ্য। চ-পানের অভ্যাস ভারতবাসীর পক্ষে স্বাস্থ্যকর কিনা এ প্রশ্ন যখন ওঠে, তখন চায়ের উপকারিতায় যথেষ্ট সুবিদিত প্রমাণ থাকা স্বত্বেও, সে-বিষয়ে ভ্রাস্ত ধারণা এখনও নিৰ্ম্মল হয় নি। যে ফুটান জলে চা তৈরি হয় সে জল ত ফোটাবার দরুশই সমস্ত রোগ-বীজাণু থেকে মুক্ত হয়। স্বাস্থ্যের দিক থেকে শরীরযন্ত্রের জন্ত বিশুদ্ধতম জল গ্রহণের সব চেয়ে ভাল উপায় হ’ল দিনে-রাতে নিয়মিতভাবে কয়েক বাব চা পান করা। কৃষিজাত আর কোন জিনিষকে মামুষের গ্রহণযোগ্য করার জন্তে এত স্বাক্ষভাবে যত্ন যে নেওয়া হয় না, এ কথা ত সবাই জানে । চা-খাওয়ার অনেক পদ্ধতি অাছে। পানীয় হিসাবে চ যত বেশী জনপ্রিয় হ’য়ে উঠছে, নানা নতুন ধৰণে চা পান কববার পদ্ধতিও তত লোকে খুঁজে বার করছে। এক পেয়ালা চা, সামান্ত স্থতার করবার জন্যে একটু টাটকা নেবুর রস দিয়ে থান ক’বেই আমরা পরিপূর্ণ তৃপ্তি লাভ করতে পারি। আমাদের দেশে গ্রীষ্মকালের পক্ষে বরফ দিয়ে ঠাণ্ড চী আদর্শ পানীয়। ঠাণ্ড চা তৈরি করা অত্যন্ত সহজ । আধ সের জলের জন্ত দু চামচ চা নিলেই হবে। যথারীতি চা তৈবি করে, একটি পাত্রের ভেতর বরফের ওপর সেই গরম চা ঢালতে হবে। তারপর পছন্দ-মত দুধ ও চিনি মিশিয়ে একেবারে ঠাও হবার পর সে চা পান করা উচিত। চা ধে বকম ভাবে ইচ্ছা তৈরি করে পান করা যায়, শুধু আসল জিনিষটা যেন ভারতবর্ষের নিজস্ব হয়, কারণ ভারতেব চেয়ে উৎকৃষ্ট ও স্বন্দর চা কোথাও পাওয়া যায় না। এ কথা সত্য যে নিত্যকার পানীয় হিসাবে চা আমাদের গ্রগতিশীল যুগের অপরিহার্ষ্য অংশ হয়ে আছে। কে এ কথা चत्रौकांब्र कब्रट्व ? ষে কোনও ঋতুতে, যে কোনও সময়ে, যেখানেই আমরা থাকিনা কেন, বন্ধুর সঙ্গের মত আমরণ এই পরম তৃপ্তিকর পানীয় কামনা করি। চা ফুলগু-ও নয় মহাৰ্য্য-ও না। বিখ্যাত কোনও ইংরেজ লেখক ঠিকই বলেছেন যে চায়ের সঙ্গে সত্যের প্রগতির তুলনা হয়। প্রথমে সবাই করেছে ক্ষে, তারপর পরিচিত হবার চেষ্টায় দিয়েছে বাধা ; খ্যাতির ८siटहब्र गएव ब्रट्रिब्रह कृ९न । किरू उबू cभव करणब्र भaख्रिज्र अखांरव निजच थांश८काहे जांच्च श्रब्रह्छ जब ॥ . খামাদের দেশের স্বত্তিকাতেই চায়ের স্বাক্ষ । আমাদের एनएनङ्ग ८णtंकग्रfहै पछी छाश करब्र । शकशरब्र६ ८षां★ा क'tब्र তোলেও তারাই। ভারতে উৎপন্ন চ_পৃথিবীর সর্বত্র লক্ষ লক্ষ লোক সমাদরে পান করে। পৃথিবীর জন্ত লম্বন্ত নেদকে সত্যই আমরা এই অপূৰ্ব্ব জিনিষ উপহার দিয়েছি। চা শ্রাস্তিহর ও তেজষ্কর সত্য, কিন্তু সাধারণতঃ লোকে শুধু সেই কারণেই চা পান করে না। লোকে পরম তৃপ্তিকর বলেই চায়ের প্রতি এত অত্বরক্ত। সকল ঋতুতে সকল সময়ে ব্যবহার করা যায় বলে, অব্যর্থভাবে মেজাজ ভাল করে তোলে বলেই চায়ের এত অাদর। চা আমাদের জীবনের একটি প্রয়োজন বটে, কিন্তু ওটা মধুর প্রয়োজন। কনফুসিয়াস তার শিষ্যদের একবার বলেছিলেন, "তৃষ্ণাওঁ পথিক যদি তোমার দ্বারে আসে তাকে একপাত্র চা দিও বিনামূল্যে” । পিপাসায় যে কাতর তাকে স্নিগ্ধ সজীবনী স্বধাব মত চায়ের পাত্র দেবার মত অতিথেয়তার শোভন নিদর্শন আব কি হতে পারে । কোন বিখ্যাত চ-বসিক বলেছেন—“এই অমূল্য পানীয় মব-জীবনের দুঃখের পাঁচটি কারণেবই মুলোচ্ছেদ করে।” কঁচা অবস্থায় কিংবা পানের উপযোগী ক’রে প্রস্তুত হবার পব চায়ে কোন প্রকার মাদক গুণ বিন্দুমাত্র থাকে না। তা সত্ত্বেও চা’কে নেশা হিসাবে গণ্য কবে অনেকে অত্যন্ত ভুল কবেন । চা নেশা ত নযই বরং অন্যান্য মাদক দ্রব্যের অস্বাস্থ্যকর পিপাসা জয় করতে চা সাহায্য করে। ভারতীয় শ্রমিক ও কৃষকদেব ভেতরও চা-পানের অভ্যাস ধীরে ধীরে বুদ্ধি পাচ্ছে । চ৷ একমাত্র ভারতবর্ষেই উৎপন্ন ও প্রস্তুত হয় | এ দেশের লোক এককালে এখনকাব মত এত বেশী চায়ের কদর বুঝত না। তখন যার চায়ের প্রতি অনুরক্ত হয়েছিল তাদেব ধারণা ছিল চা শুধু শীত কালেই সেবা, গরম চায়ের পাত্র নিঃশেষ করার পর যখন উষ্ণতাটি সমস্ত ছডিয়ে পড়ে ভারী আরাম দেয় সেই জন্ত । কিন্তু আজকাল চাপানের কোন নির্দিষ্ট ঋতু বা সময় আছে বলে কেউ মনে করে না । সত্য কথা বলতে গেলে, গ্রীষ্মকালে সমস্ত পানীয়ের মধ্যে একমাত্র চা-ই আমাদের শরীর ঠাণ্ডা রাখতে পারে। চা সকল ঋতুতে আদর্শ পানীয়। নূতন কোন খাদ্য বা পানীয় সম্বন্ধে তর্কের মীমাংসা করবার সব চেয়ে ভাল উপায় হ’ল জিনিষটিকে একবার নিজে পরীক্ষা করে বিচার কর । চা পানীয় হিসাবে জনপ্রিয় হতে বাধ্য। বিশেষ ক'রে ভারতবর্ষের মত দেশে, যেখানে সন্ত অথচ মধুর এবং cख्बकब्र भानौप्द्रव्र अछ गकरणहे शफूल ! cनथाम्न छाँय्बब অাদর ত হবেই। এ দেশের চা-প্রীতির প্রসার ८यनै भिन्न जांटलां cथरक यांत्रख झs fन, किर्छ वहनिzनंद्र *$ এর চেয়ে আশাপ্রদ ঘটনা কিছু খামাদের চোখে পড়েনি ।