পাতা:প্রবাসী (পঞ্চদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আমাদের মনের উপর দিয়ে যেসব চিন্তা বয়ে যায় আমরা | - শুধু তারই বা । গুরু । - o o ভগবানের কাছে এস । - - - . o - র প্রভাবেই আমি তোমাকে - - - - - - --- - -- - গুরু - - প্রতিম আমিই দূরে রেখেছিলাম বলে আমার - (গুরুর গায়ে ঝুলে পড়ে ) - -- - -- o - - o ੇ ੋ ... •*{{.थ -- - { বাইরে গান শুনা যাচ্ছে ] ട് তাদের গাইতে শুনছি "হে নবপরিণীত তুমি মান আলোতে এস।" | लक्ष् । আমি তোমার সঙ্গে নিশ্চয়ই যাব। - 鬣、 গুরু । হায়! ওর উদ্ধারের আর উপায় নেই। - , বালিক (দরজার পাশে দাড়িয়ে) । o নশ্বর মাযের আশা ভরসা তোমাতে যা এখনও লেগে আছে তা ছেড়ে যাবে। প্রভাতের পতাকার উপর যে শিশিরকণা থাকে তা হতেও আমরা হালকা কিন, তাই , “ག་གཞི། বার্তাসে চড়ে বেড়াই, ঢেউয়ের উপর ছুটি, এবং পাহাড়ের উপর নাচতে পারি। । প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩২২ SJSJSMSMSMS SMSMSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSS সম্বল নয়—এই দুই বাছ দিয়ে তোমাকে ধরে রাখব। সমস্ত পরীর দল শত চেঞ্জ করেও তোমাকে আমার বাহুবেষ্টন এই রকম করেই অপদেবতারা একেবারে নেন নাম স্মরণ করে তোমায় আদেশ করচি, . [ ১৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড | ১ম সংখ্য। ] হিন্দুর নব্য দর্শনবাদ ---ー、ヘヘヘメーヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘ ~ - - ^ヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘ ^ヘ-^ヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘ JSMSMSMSMSMSAAAASAASAAAS സഹാ পুত্র তোমার হাত রয়েছে যে ! শিরীষ গাছের ফুলগুলো সব ওর স্থাপন করিতে পারিয়াছেন, কাহারও মতের তিনি অপেক্ষা করেন নাই। - প্রিয়ে আমি তোমাকে রাখব। আমার শুধু কথাই মূৰ্ত্তি ধরেছে। শুরু হতে ছাড়িয়ে নিতে পারবে না । - on পরমেশ্বরের হাত থেকে মানুষকে বশীভূত করে ছিনিয়ে S DB BDS BBB BB BB BBB BB BB BBD আহা! কি সুন্দর মুখখানি! মিষ্টি গলার স্বর ! ! চলেছে—গৰ্ব্ব এসে তাদের হৃদয়কপাটে আস্তে আস্তে ঘ বালিক। মারছে। তাই নরনারী পুরাতন পন্থা ছেড়ে দিচ্ছে। নবপরিণীতা—এস ! of . বাইরে একটি মূৰ্ত্তি নাচছে আর বোধ হচ্ছে একটি বধু সাদা পার্থীর সঙ্গে গলা মিলে গান করচে ] আমি সৰ্ব্বদাই পরীর দেশ ভালবাস্তাম o རྩཅུས་། দিনের তোরণার হতে বাতাস বইছে, উদাসীন তবু— বালিক। হৃদয়ের উপর দিয়ে বইছে; যাদের হৃদয় উদাসীন তার সাদা পাখিটি ছোট পাখিটি, এস। শুকিয়ে যাবে। চক্রাকারে যখন পরীরা তাদের দুধের মত - বধু । সাদা পা ঝেড়ে ঝেড়ে এবং বাতাসে দুধের মত সাদা হাত gB BBB BBBS S BBB BB BB BBB BBS BBBBB BB BBttt নদীর বাশীতে এই স্বর শুনতে পাই, "বাতাস যদি হেসে মৰ্ম্মর শব্দে গান গায়, তবে উদাসীন হৃদয় যাদের তার শুকিয়ে যাবে।” যখন বাতাস হেসে মর্শ্বর শব্দ ক’রে সেই বালিক - o --- - ছোট পাধিটি আমার কাছে এস । দূরে যার নাছিল তার বনের মধ্যে দেখা দিল । দেশের গান গায় যে দেশে বুদ্ধেরাও সুন্দর, এবং এমনকি আমি নাচ ও গানেরশৰ শুনতে পাচ্ছি। । জ্ঞানীরাও মজার কথা বলে, তখন পরীরাও তা শুনতে - পুত্র o o -- o পায় | আমার সঙ্গে থাক । - সমাপ্ত - বধু শ্ৰীদ্বিজেশচন্দ্র সেন । ... : - - -- - , আমার মনে হচ্ছে আমি হয়ত থেকে যাব—কিন্তু তা

'

হিন্দুর নব্য দর্শনবাদ ঐযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয় বসন্ত-প্রয়াণের * ভূমিকায় লিখিয়াছেন, যে, গ্রন্থখানি কাব। কিন্তু ইহ সাধারণ কাব্য নহে। ইহাতে রসের অংশ যেমন তত্ত্বের অংশও তেমনিই। তিনি বইপানিকে কাব্যের দিক হইতেই তবু— স্বর্ণশিখা মাথায় নিয়ে এস—ছোট্ট পাখিটি । বধু ( অতি আস্তে আস্তে ) ৷ - - - ੈ: - - - - t - - কিন্তু তবু— মুখ্যভাবে দেখিয়াছেন। নরনারীর প্রেম যে একটা আনন্দময় জগতের কন্তু তবু - श्रृंहे - - - বালিক। করে, বিশেষতঃ যখন সে প্রেম দুঃসহ বিচ্ছেদের দ্বার পরিপূর্ণরূপে সচেতন হইয় উঠে, তখন যে রহস্তলোক শোকাহত চৈতনোর আলোকে ীিপ্ত হইয় উঠে, রবীন্দ্রবাবু বলিয়াছেন সেই জগতের খবর আমর . এই বইতে পাইয়াছি। - আমি ইহার তত্ত্বের দিকটি বুঝিবার চেষ্টা করিব। - রূপার প। নিয়ে এস, ছোট পাখিটি। - - (বধু মরে গেল—বালিকাও চলে গেল) , পুত্র হায়! ও মরে গেছে। " এই গ্রন্থে আমরা কোন দার্শনিকের মতামতের আলোচনা পাই ন', : ༤ དང་ ༢ ༤”“ང་ན ་ গিল্লি ইহাতে একজন নুতন দার্শনিকের অভু্যুথান দেখি, একটা নুতন দর্শনবাদের ইঙ্কিণ ও পরিণতির ইতিহাস দেখি। যিনি গ্ৰন্থখানি রচনাকারী: ছেন, তিনি বিশ্বের সহিত আপনার সম্বন্ধ সহজ সরল ও স্বাধীন ভাবে মকম্বন্দ্রাণ-ঐসৱম্বালাদস অন্ধপ্রহ্মত। - o o - > २ আত্মা ও শরীর চলে গেছে—ঐ ছায়ার কাছ হতে ীি তিনি নিজেই নিজের দর্শন এক স্বষ্টি করিয়াছেন। ইহাতে -κι দর্শনের অনেক পুরাতন কথা দেখিতে পাই, আবার সৰ্ব্ব নুন দার্শনিক তথ্যেরও পরিচয় পাই । * প্রথম দুই অধ্যায়ে মানসিক জীবনের প্রধান অবলম্বন দুই একটি । মুল হুত্রের ইঙ্গিত করা হইয়াছে। ভোগে চির-অতৃপ্তি ও হাহাকার,— বাসন-বহ্নিতে জ্বলিয়। পুড়িয় মরা। জ্ঞানে প্রতিষ্ঠিত হইলেই আনন্দ। o তখন, মন যাহাকে বাহিরে হারায় তাহার জন্য আর হাহাকার করে না। - অন্তরাষ্টতে তখন প্রত্যেককে দিয় তাহাকে দিবার ইচ্ছা পূরণ করিয়া তৃপ্তি পায়। দেওয়া মানে, আমার ভিতরকার আকাঙ্কাকে অবকাশ দেওয়া। তাহার বিকাশে তৃপ্তি। দিলেই পাই। জ্ঞানপথ উন্মুক্ত । হইলে আর কৰ্ম্মশূন্য হইয়। বলির থাক যায় না। কৰ্ম্মেই প্রকৃত শাস্তিও o তৃপ্তি আসে। এইবার আসল আলোচনা আরম্ভ হইল। প্রথম প্রশ্ন হইতেছে, আমি জ্ঞান কোপা হইতে আসিল ? কালজ্ঞান হইতে আমি-জ্ঞান । আসে, আমিত্বের বিকাশ হয় নানারকম সম্বন্ধ স্থাপনে, এবং ইহার পূর্ণ বিকাশ যুগল সম্বন্ধ হইতে। প্রথমে যুগল সম্বন্ধ একটা ক্ষুধাৰ্ত্ত অন্ধ । প্রবৃত্তির হাতড়ান মাত্র, কিন্তু তাহাতেই আমির স্বাতন্ত্রা প্রতিষ্ঠিত श्य । । তাহার পর উহা জ্ঞানের দ্বারা পরিচালিত হয়। যখন জ্ঞানের বিকাশ হয় । নাই, তখন যুগল সম্বন্ধ শুধু ভোগের সহায়, তাহ একটা ভোগশরীর দান - করে, সে ভোগশরীর চিতানলে দগ্ধ হয়,—তাহ হইতে অনন্ত অতৃপ্তি । ও হাহাকার। প্রবৃত্তি ও বাসনার দান ভোগশরীর, যৌনরূপ জ্ঞানের দান-বিস্বরূপ, অমূৰ্ত্ত অনন্তমূৰ্ত্ত রূপ, তাহ চিতায় দগ্ধ হয় ল, তাহা কেবল মানবের দগ্ধহৃদয়ে শান্তিবারি ঢালিবার জন্য। যে চিতায় ভস্মীভূত হইয়াছে যে কিছু না লইয়। শুধু উৎসর্গ করিয়া চলিল গেল, সেও । দ্বিতীয়বার জন্ম লয়। যাহাকে ফেলিয়া যায় তাহাকে কৰ্ম্মে প্রেরণ করিয়াসে তাহারই ভিতর দিয়া পূর্ণ হয়। চাদই হইতেছে এই ভাবটার প্রতিরূপ। পূর্ণিমার পর অমাবস্তা। । চাদের পূর্ণ দেওয়ার পর অদৃষ্ঠ হওয়া। মৃত্যুর কারণ পূর্ণ দেওয়া। চাদ কতবার আসে কতবার যায়, জন্ম ও মৃত্যুরও সেরূপ অনন্তপরম্পর। - একবার জন্ম ও মৃত্যুতে যে কাল লাগে, তাহাই বিশেষ মূৰ্ত্তি, তাহাই । কৰ্ম্ম। জন্ম ও মৃত্যুর, কৰ্ম্ম ও মুক্তির সংখ্য ও ধার কে বলিতে পারে ? জ্ঞানের দান বিস্বরূপ। ইন্দ্রিয়ের পাওয়া শেষ হইলে প্রেয়ঞ্জান থাকে । ন। তখন শ্ৰেয়জ্ঞানে আত্মদান হয়। সেই প্রেয়ের অতীত হওয় শ্ৰেয়জ্ঞানে আত্মদান করাই পূজা। বিশ্বরূপের পূজা যদি সুন্দরের উপ: o সন হয় তাহা হইলে তৃপ্তি নাই, শাস্তি নাই—তাহীও যে রূপের প্রতি । রাগ, প্রচ্ছন্ন বাসনা। এই রূপবিলাস অতিক্ৰম করিয়া অম্বন্দরকে । ভালবাদিতে হইবে দুঃখময়ের সেবা করিতে হইবে-দুগন বিধাতুমুৰ্বির - ধানে বিশ্বের সহিত একযোগে যুক্ত হইতে হইবে। আরাধাকে দ্বীপের - আগারে প্রতিষ্ঠা করা চাই, ধূলাতে পূজার আসন ও অশ্রুঞ্জলে পূজা চাই, তাহ ন হইলে শাস্তি নাই, শান্তি নাই । বিধাতা দুঃখময়, কারণ তিনি যে প্রেমময় । প্রেমের মধু বুঝা যায় বিরহে। বিধাতার বিরহেই বিধাতার রূপ দেখিতে পাই বিরত্রে বিধাতার । প্রকাশ-বিরহেই বিধাতার জন্ম মৃত্যু, এই ষ্ট। হে আমার দুঃখময় বিধাত, একবার আমাকে অস্থিচৰ্ম্মসার করিয়া আমাকে ছিন্ন ভিন্ন করিয়া সতীকে যেমন মহাদেব করিয়ছিলেন, তেমনি করিয়া জীবে জীবে রূপে রূপে বিলাইয়া দাও। যেন জীবে জীবে হে দুখময়, তোমারই দুঃখ । বেদন হাহাকার অনুভব করি, তাহাতেই তোমার সহিত চিরযুক্ত হইব। - এতক্ষণ দেওয়া পাওয়ার কথা হইতেছিল। কৰ্ম্ম কি বুঝা গেল। -