১২০ [ २९= खांशं,२ब्र ऽं७ BBB BB BB BDDD BBB BBBB DBS gD DD BBBBB BBB DDDD DDDS BBS BBS লোকের কার্য্যতঃ নিষ্ফল আর্থিক ক্ষতিস্বীকার আমরা ভাল মনে করি না । যদি ক্ষতিস্বীকার করিয়া তিনি ভারতবর্ষের শাসনবিধির উন্নতি সাধন করিতে পারিতেন, তাহা হইলে ত্যাগম্বীকার সার্থক হইত। তাহার যখন কোন সম্ভাবনা নাই, তখন কেন তিনি কয়েক লক্ষ টাকা লোকসান করিতে রাজী হইলেন । যদি সন্মানের কথা বলেন, এবং বিদেশী ভারতগবন্মেন্টের শাসনযন্ত্রেব একটা অঙ্গ হওয়া সম্মানের বিষয় বলিয়। বিবেচিত হয়, তাহা হইলে, গবন্মেণ্ট, তাহাকে নিযুক্ত করিতে চাহিয়াছিলেন অথচ তিনি পদটি লইতে রাজী হইলেন না, অবস্থ৷ এইরূপ ঘটিলে সম্মানের কিছু কর্মী হইত কি ? বঙ্গের বাহিরে বাঙালী বঙ্গের বাহিরে যে-সব বাঙালী বাস করিয়া আসিতেছেন, তাছাদের কৃতিত্বের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করিয়া “প্রবাসী”ই তাহদের কথা বঙ্গ-নিবাসী বাঙালীদিগকে বারবার স্মরণ করাইয়া দিতে আরম্ভ করে, এবং “প্রবাসী”তে প্রধানত: ক্রীযুক্ত জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস এই কাজ করেন। বঙ্গের বাহিরে বাঙালী বলিতে আমরা বরাবর সেইসকল বাঙালী বুঝিয়াছি, যাহারা বাংলা দেশে বাস করেন না । কিন্তু দুঃখের বিষয় বঙ্গ কথাটির মানে দুরকম। প্রাকৃতিক বঙ্গ এবং গবন্মেন্টের বঙ্গ এক নয়। শ্রীহট্ট প্রাকৃতিক বঙ্গের অন্তর্গত, কিন্তু গবন্মেণ্ট, উহাকে আসাম প্রদেশের মধ্যে ফেলিয়াছেন। মানভূম প্রাকৃতিক বঙ্গের অন্তর্গত, কিন্তু সরকারী ভূখণ্ডবিভাগ অনুসারে উহা বিহারের অন্তর্গত । এইরূপ আরো ছোট বড় কোন কোন জেলা ও মহকুমা আছে, যাহা বস্তুতঃ বঙ্গের অংশ অথচ অন্য কোন কোন প্রদেশের সামিল श्हेब्रा वांtछ् । ●ांक्लडिरू दत्र चांभब्रां डांशंtरुझे वणि, যাহার অধিকাংশ অধিবাসী বহুশতাব্দী ধরিয়া বাংলা ভাষায় কথা বলিয়া আসিতেছে। এইরূপ কোন স্থান বাংলার বাহিরের কোন প্রদেশের অন্তভূর্ত থাকা উচিত নহে। ভারত-শাসনসংস্কার-বিধিতে ভাষাভাষী পরস্পরের অব্যবহিত নিকটবর্তী জেলাসমূহ একই প্রদেশভুক্ত হওয়া উচিত। এইজন্ত শ্ৰীহট্টকে সরকারী বঙ্গের সামিল করিবার নিমিত্ত যে-আন্দোলন হইতেছে, আমরা তাহার সম্পূর্ণ অনুমোদন ও সমর্থন করি। মানভূমকে বিহার হইতে বিযুক্ত করিয়া বাংলার সামিল করিবার নিমিত্ত ও এইরূপ আন্দোলন হওয়৷ উচিত। এইরূপ আরো যত ভূখণ্ড আছে, তাহার অধিবাসীরাও আন্দোলন করুন । এক-ভাষাভাষী লোকেরা একত্র বাস করিলে সাহিত্যিক ও অন্ত নানাবিধ প্রচেষ্টা যেরূপ বলবতী হয়, পরস্পর হইতে বিচ্ছিন্ন হুইয়া বাস করিলে সেরূপ ३भ्रे नt । বাঙালী জাতির অধিকাংশ লোকের সহিত যোগ রক্ষা করিতে না পারায় যে-ক্ষতি, তাহা ছাড়া মানভূমের লোকদের অন্ত নানাবিধ অসুবিধাও আছে। বিহারের শিক্ষাবিভাগের সমুদয় বন্দোবস্ত প্রধানতঃ বিহারীদের উপযোগী করা হইয়াছে। বাঙালীদের জন্ত যাহা উপযোগী তাহা স্থির করিবার নিমিত্ত বিশেষ কোন চেষ্টা বিহারের শিক্ষাবিভাগ করিতে পারেন না । ইহাতে শিক্ষাবিষয়ে মানভূমের লোকদের অস্থবিধা হইতেছে। মানভূমের আদালতের ভাষা বাংলা । কিন্তু যে-সব বিহারী মুন্সেফ, ডেপুটী ম্যাজিষ্ট্রেটু প্রভৃতি কৰ্ম্মচারী তথায় কাজ করিতে যান, তাহারা অনেকেই বাংলা জানেন না এবং বাংলা দলিলাদি পড়িতে পারেন না । ইহাতে বিচার ও অন্যান্য রাজকাৰ্য্যের অসুবিধা হয় । আমরা প্রবাসীর গত এক সংখ্যায় দেখাইয়াছি, ষে, বাংলা, আগ্ৰা-অযোধ্যা, মান্দ্রাজ, বোম্বাই ও পাঞ্জাব এই পাচটি প্রধান প্রদেশের মধ্যে বাংলার লোক-সংখ্যা যদিও অধিকতম কিন্তু ইহার সরকারী আয় সৰ্ব্বাপেক্ষা কম। মানভূমে বৰ্ত্তমান সময়েই অনেক খনি আছে ; ভবিষ্যতে আরও অনেক খনিজ পদার্থ ঐ জেল হইতে আহৃত হইবে এবং খনির সংখ্যা বাড়িবে। এইসমুদয় খনি
