পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७२8 প্রবাসী- পৌষ, ১৩৩২ [ २e= प्ठीश, २न क्ष९ তখন এই অনিদিষ্ট স্থানে কে শীতল সরণ রচনা কfরল ? cतररांद्रछिद्र भड हे,वाकशाब्र:ि भाडिद्रा ठूलt$द नि লইয়া বসিলাম। কত কথাই একে-একে মনে আমিতে লাগিল ! এই ষে শৈবালের মতন ভাসিতে-ভাঙ্গিঙ্গে এই জল ভাগে আসিয়া পড়িয়াছিলাম, বস্তার স্রোতে আপনার সমস্ত পরিচয় বিলুপ্ত করিয়া দিয়া অন্ত কোথায়ও ভাসিয়া যাইব ভাবিয়ছিলাম, কিন্তু তাই কি হইবে ? মানুষ এমনি করিয়া কি আপনাতে আপনি সম্পূর্ণ হইতে পারে ? नद्रिकटष्ठद्र अम*था बौछ निदछद्र काग्निमिtक छझाडेंब्र পড়িতেছে—দৈনদিন জীবনযাত্রার হাসি আনন্দ্বে ও বেদনায়, সামান্ত দুটিকথা কিম্বা ক্ষণিকের একটি চাটনি अश्न ८झषाश्च खौवन शाहॆन। ८झषन शf 1 चरृfवज्, পল্পবিষ্ট ও ফল ফুলশোভিত হইতেছে, মাচষের সাধারণ স্বায়ুশাস্ত্রে ত এ প্রশ্নের সমাধান নাই । এই বাড়ী ঘরদ্বধার সবই ত যেমন ছিল তেমনি থাকিবে –একবার চূণ ফিরাইয়া লইলেই হয়ত পরিচয়র কাঞ্জিমাটুকু নিঃশেষে বিলুপ্ত হইবে, কিন্তু সহরেয় একপ্রান্তে এই যে এখানে ক্ষণিকের খেলাঘর রচনা করিয়াছিলাম তাহা কি একেল चांशाब्रछे छिनिश ? उाश छात्रिग्न कृब्रिग्न चाश cश कलिब्र যাইতেছি, সে ভাঙনের ব্যথা কি শুধু আমাকেট লাগিবে ? আমার প্রাণ এই ক্ষণিকেৰ খেলাঘবেয় স্থতি লইয়া যে দীর্ঘশ্বাস ফেলিবে—তাহার সাথে আর কোনো উত্তপ্ত শ্বাস কি মিলিত হইবে না ? চক্লটের ধোয়ার কুগুলী পাক খাইতে খাইতে শূন্ত মিলাইতে লাগিল ; আমি নিলিপ্ত বৈবাণীর মতন তাঙ্গ দেখিতে লাগিলাম। আমার মাথায় কল্পনার প্রবাহও অমনি পাক খাইতে লাগিল। আমি ভুলিয়া গেলাম, কাল আমাকে যাইতে হুইবে, ভুলিয়া গেলাম আমি ঐ স্বমুক্ষচন্দ্র অমুক, খবরের কাগজের অফিসে রিপোর্টার। যুগে যুগে যে সকল বিরঙ্গী দেবতাও শাপে ব্যথিত নিশ্বাস ফেলিয়াছে। আমি ত তাহাদেরই একজন—তাহাঙ্গের সঞ্চিত অপ্রভার যে আমারই বুকে আসিয়া জমিয়াছে। রোজ যেমন যায় ; একটি দুটি করিয়া তেমনি লোক সামনের গলিতে ধাত্তায়াত করিতে লাগিল। সন্ধ্যা হইয়া আসিল,—আজ গোবিন্দ নাই । আলে জ’লা হইল না ;-চায়েয় আওয়াজ আর শুনা গেল না। বন্ধুরী আজ কেহ আসিল না। পথিকের প্রতিদিনের অভ্যস্ত আলোটি জালা হইল না দেখিয়া কি ভাবিল জানি না ; আমার মন বলিতে লাগিল—এ ঠিক হইতেছে না । আলোটি জালাইয়া ঠিক জায়গাটিতে রাখলাম, তার পর আবার ধোয়ার খেলা আর মনের খেলা চলিতে লাগিল । কত অপূর্ণ কামনা, কত হতাশ্বাস, কত স্বতীব্র বেদন আমার মনে জমাট বাধিয়া রূপ পরিগ্রহ কৰিতে লাগিল, আবার ধোয়ার কুগুলী পাকাষ্টয়া কোথায় মিলাইয়া গেল। আমি চক্ষু বুজিয়া পড়িা রহিলাম — e • ঘন মেঘে চাৰিদিক আচ্ছন্ন হষ্টয়া গিয়াছে— আকাশ বাতাস চারিদিক থমথম কংিতেছে। মনে হুইতেছে এখনই যেন বিশ্ব প্রকৃতি ফাটিয়া পড়িয়া বজ বিস্থাৎ আর জলধারে ধংশাবক্ষ প্লাবিত কহিবে। অন্ধকার ঘনাইয়া আসিতেছে, এই দ্বর্ষে।াগে আমি একমাত্র পথিক, শ্ব’হার হইয়া আশ্রয় খুজিতে বাহির । হইয়াছি। কুটিরে-ফুটিরে দ্বার বদ্ধ হইয়াছে ; মনে হুইল এ যেন আমার অভিসার । ‘ঘোর তবধ সব কিমির মগন ভব”—আমি একেল অজানার অভিসাবে চলিয়াছি । কেমন করিয়া জানি-1 আশ্রয় পাইলাম। প্রবেশ করিয়া বাতায়ন খুলিয়া দিয়া দেখলাম, আসন্ন দুৰ্যোগ আশঙ্কায় সব ঘরের বাতায়ন বদ্ধ। জনসঙ্কুল নগীর উপর যেন জনশূন্ত মক্কর প্রেছাত্মা হাহাকার করিয়া ফিরিতেছে। চণিতের মতো তাঙ্গকে দেখিলাম-আলুলায়িতকুন্তলা কিষকৃষ্ণমেঘের পানে স্থির দৃষ্ট নিবদ্ধ করিয়া তন্ময় ইষ্টয়া কি দেখিতেছিগ-বিশ্ব প্রকৃষ্টির এই তাওবলীলায় তাহার ক্ষুদ্রমনে কি কামনা ঘনাক্টতেছিল জানি না। আমাকে দেখিয়া সে লজ্জিত হইল। সরমকুষ্ঠিত নয়নে পলাইতে शिशा जन्जिङ इडेझ। भृङ्कईकोण द%“९ झश इरिीव्र भङ থমকিয় দাড়াইল ; সন্মুগের দুই একটি কেশগুচ্ছ তাহার চক্ষুৰ উপর আসিয়া পড়িআছিল । অঞ্চল প্রান্তস্থিত চাবির গোছা একটিবার মাত্র কঙ্কার দিয়া উঠিল, তারপর ক্ষত ঘরে