৩য় সংখ্যা ] গল্প ৩২৫ . অন্তরালে চলিয়া গেল। তাহার পিঠভর কালে চুল আমার দৃষ্ট্রিপথের উপর দিয়া একটি কালে জ্যোতিষ্কের মতো নৃত্য করিতে করিতে জয়স্থিত হইল। সেই ক্ষণিকের দেখা, তবু মনে হইল আমারই কারণে চারু চৰণ দুটি লজ্জিত, মৃণাল বাহু ছুটি কুষ্টি , নয়ন দুটি এন্ত আর হৃদয়টি যেন ফুলের ভিতরকার লুকানো মধুসুকুব মংে মধুৰ— শিশিরটুকুর মন্ত্রন করুণ। ভাfবলাম অভিসার সার্থক হইয়াছে, প্রাৰ্থিতের দর্শন পাইয়াfছ । দুৰ্য্যোগ কাটিয়া গেল। দৈনন্দিন জীবনযাত্রা শুরু হইল, কিন্তু তাঃাবে আর দেখিলাম না। দিনের পরে দিনের ব্যর্থ আশায় ধীৰে ধীরে তাহাকে তুলিয়া গেলাম, এবং আ 1ার দিবসের কৰ্ম্মশ্লানির আ কাশে অপরিচিত। প্রেযুণীকে খুজিয়া ফিরিতে লাগিলাম। এমনি করিয়া দিন যায়, বাড়ীর আনাচে-কানাচে romanceএর গন্ধ শুfকয়৷ ফিরি ; কল্পিত নায়িকাকে কথনে পেছনের বাড়ীর ছাদে দেখিতে পাই, কখনো সামনের বাড়ীর জামলায় চকিতে তাহার আভাস পাই ; কিন্তু এই ধোয়trট পরিচয় ছাড়া তাহার আর কোনো নিরেট পরিচয় জোটে না । यथभ दिइलिन शनिश्ब्र-बातृव्र cभtघरक जडेब्र क“श স্বরু করলাম। তাহার ঘুম হইতে জাগরণ, ছেলে ঠেঙ্গান, স্বান, চুল আঁচড়’ন, বাfঃয়ে যাওয়ার পোষাক পর, রিক্স করিয়া ব:হয়ে যাওয়া,বৈকালিক ছাদ-বিহার, কালোয়াতী গান ও মার সহিত ঝগড়ার মধ্যে বেশ কয়েকদিন দোল থাষ্টয়া ফিরিলাম ; ভাবিলাম এই ত মিলিয়ছে, এই আমার নায়ক ! ইয়াকে লইয়াক্ট ত আমার কাখ-! কিন্তু মাঝে মাঝে মনটা কেমন বিগড়াইয়। যাইত—সে তাহার মায়ের বা বাবার সহুিভ ঝগড়া কfরবার স য়ু বা ছেলেকে মারিবার সময় যে কথাগুলি ব্যবহার করিত তা মোটেই নায়িকাদের মুখে শোভা পায় না। বিশেষতঃ প্রাতে ও সন্ধ্যায় যখন কেহ দরজায় ঘা দিড তখন সে যেভাবে “কে গ৷ ” বলিয়া ইাক দিয়া উঠিত তাহাতে আমার নায়কের মন অতিশয় পীড়িত হইত। অবশেষে ७कदिन ७३ प्लाइब्रि चासौँ चामिण ७द१ चाथि অবরুদ্ধে তাহাকে নায়িকার আসন হইতে বল্পখাত্ত করিলাম । বপিয়া বসিয়া ভাবি কাম, হায়ুরে আজ এতকাল কলিকাতার পথে-পথে কাকের অত্যাচার আর মোটরের কাদা সৰ্ব্বঙ্গে মথিয় ফিরিয়া’ছ কিন্তু কষ্ট চোখেধ সামনে একটি গাড়ী৪ ত উলটাইল না—বিনয়ের মতো যে কোনো সকল্প বুদ্ধকে দুঙ্গও ঘরে বসাইয়া চিরস্থায়ী আলাপের ব্যবস্থা করিব সে সুযোগ৪ ত মিলিল না । স্বচবিতা ললিত না হয় নাই জুটিল নিদেন পক্ষে একটা সাবিয়া কি একটা চন্দ্রমুখীষ্ট 1ক ভগবান জুটাই স্থা দিতে পাfরলেন না ? এমনি করিয়া অনিশ্চতেৰ পিছনে আমার মন যখন কাদিয়া ফি:িক্রেছে তখন কে জানত আমার শঙ্কিত। বিরহিনী আমাংই অতি নিকটে তাহার হৃদয় মেলিয়া বসিয়া আছে ; আমি তাহার উত্তপ্ত নিশ্বাসের স্পর্শ श्राडेग्राछि, किङ्ग जक्रा क१ि बाडे । अघि १थ: दाष्टिप्य ছুটিবার জন্য ব্যস্ত তপন কে জানিত একটি বাগ্র হৃদয় আমার প্রতীক্ষায় ব্যাকুল আগ্রহে আমারই ঘরে পথ চাহিয়া আছে। সেই দুর্ধ্যাগদিনে যাহাকে চকিতের মতো দেখিয়াছি জামাব সেই ‘অধর স্বপন যে আমাকে লষ্টয়াই স্বল্প রচনা করিতেছি? তাহা ত ভাবিতে পারি নাই । আমি কল্পনায় অনেক শৈবলিনী-ও আগ্নেয:র স্বপ্ন হয় ত থেথিয়াছি কিন্তু বাস্তব জীবনে এই রূপরসঙ্গীন লোকটিকে যে কাঃারও প্রয়োজন ঘটিতে পাrর তাহা ত পরিপূর্ণ জ্যে ৎস্নামোদি ও শারদীয় নিশীথ৭ মুহূর্টের জন্য স্বপ্নেও ভাবিতে পারি নাই । তাই আশ্চর্ষ। হুইলাম, ভাবিলাম, প্রাণেব দেওয়া নেওয়া ব্যাপারে মাgষ গণিত বা ন্যায়ের পথ ধরিয়া ত চলে না ; অসম্ভ:বর পথেই তাঃার অভিধান, ভুলের মধ্যেই তার লীলা, এবং পুথিবীর যাবতীয় Tragedyৰ মূলেও এই প্ৰধটন স ঘটন। স্বত:দন অনিশ্চিন্ত ছিল ততদিন নায়িক মিলনের কথা ভাবিয়া রসাধু গু হুইয়াছি কিন্তু অনিশ্চয় যখন নিশ্চয়তার মূৰ্ত্তি পf:গ্ৰহ করিল, আমার ক'ল্লভ বিরহিণী যখন অতি নিকটে চfকত চাঙ্কণী বা চঞ্চল পদক্ষেপে তাহার আভাস দিকে লাগিল তথন ভয়ে বিস্ময়ে চমকিয় উঠি,াম —ভাবিলাম এ কী হইল। এমন ত কথা ছিল না।
