পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] হুইবে এমন নহে। ইহা ভগবানের অপার করুণার অন্যতম নিদর্শন। তবে শিশুগণ সহজেই রোগাক্রান্ত হয় । এই জন্ত কুণ্ঠরোগযুক্ত পিতামাতার সংশ্রবে বাস করিলে সপ্তানেরও কুষ্ঠ হইয়া থাকে স্বতরাং সন্তান জন্মিবার পর ধত শীঘ্র সম্ভব তাহাকে পিতামাভা ইষ্টতে পৃথক করিয়া রাথিতে হুইবে, নচেৎ তাহাকে এই ভয়ঙ্কর রোগের আঞমণ হইতে রক্ষা করিবার কোন উপায় নাই । এই জগুই কুণ্ঠদের বিবাহ কিংবা কোনরূপ শারীর সম্বন্ধ থাকিতে দেওয়া বিশেষজ্ঞগণের অভিপ্রেত নহে । কুণ্ঠরোগ ছোয়াচে । কিন্তু অস্তান্ত রোগের স্তায় ইহার আক্রমুণ শীঘ্ৰ বুঝিতে পারা যায় না। শরীরে রোগ জন্মিবার পরও বহুদিন বাহিবে তাহার কোন চিহ্ন প্রকাশ পায় না । ইহাকে রোগ পাকিবার কাল (incubation neriod) বলে । স্বতরাং কবে, কিরূপে রোগের স্বত্রপাত হইল, তাহা নির্ণয় করা দুঃসাধ্য। এই রোগ অতি অল্পে-আল্পে বুদ্ধি পায়। প্রথমে শরীরের কোন অংশ ফুলিয়া উঠে, বেদন হয়। ক্রমে SAASAASAA A LLLS A AA AAAA AAAA SAAAAA AAAAT S S S S S S S S SS SSAAASAAA SSSSSS MMMMMMAeeM SAS A SAS SSAS SSAS SSAS BBBB DDD BBBB BBBB BBBB DD DBBB দেহের বিভিন্ন অংশে ডিম ডিম চাক-চাক কুষ্ঠ ফুটিয়া বাহির হয়। তারপর ঘা হয় । শেষে দিনে-দিনে একটু-একটু করিয়া ক্ষতস্থান পচিয়; গলিয়া খসিয়া পড়ে। }ষসহ ধরণ, পলে-পলে মৃত্যু। কেহ খং হয়, কেং অন্ধ झछ, नकtजझे घकन्धर्षी बिक्लङ ट्झेग्न झांझ । बTi*ि छलख् কুষ্ঠরোগ-সমস্তা ও সমাধান 8b"○ অগ্নির মত একটু-একটু করিয়া জগিয়া শরীর ধাকু করিয়া দিয়া এক সময়ে নিভিয়া যায় । তখন শরীরে রোগের আত্ম-কোন সজীব ক্রিয়া দেখিতে পাওয়া ধীয়"ন। ; পরীক্ষা করিলে রোগের বীজ ও শুধু ত ভথম পা ৪য়া যায় না । একটি বালক ৰুষ্ঠরোগী (১) চিকিৎসার পূৰ্ব্বে (২) এক বৎসর চিকিৎসার পর শিক্ষার অভাব এই রোগ-বিস্তারের মূলে কাৰ্য্য করিতেছে । কুষ্ঠিগণ আপনাদের রোগ গোপন করিয়া রাপে, অবাধে জন-সমাজে চলা-ফেরা করে, এইরূপে রোগ ছড়াইয় পড়ে। অশিক্ষিত নীচ জাতীয় কুষ্ঠা ভৗহার এই কার্ধ্যের ভীষণত ধারণা করিতে পারে না, সে খে সমাজের কি মহা সৰ্ব্বনাশ সাধন করিতেছে, তাই সে বুঝে না । ভাই আমাদিগকে শুধু আশ্রম-প্রতিষ্ঠা, কিংবা চিকিৎসার বন্দোবস্ত করিলেই হুইবে না, ষাহাতে লোকের মনে এইরূপ ব্যবহারের কুফল পরিস্ফুট হয়, সেই চেষ্টা করিতে হুইবে । চিকিৎসা অনেকে বিশ্বাস করেন, পূৰ্ব্বজন্ম-কৃত কোন মহাপাপের প্রায়শ্চিত্ত-স্বরূপ এই “মহারোগ” জন্মে ; ইহা শিবের অসাধ্য ব্যাধি, দিনে-দিনে পলে-পলে দগ্ধ হইয়৷ মরিতে হুইবে, ইহা হইতে পত্রিাণের উপায় নাই। কুষ্ঠিদিগকে লোকে অত্যস্ত ঘৃণা করে বলিয়া কেই ভয়ে আপনার রোগের কথা অন্তকে জানিতে দেয় না । যতদিন সম্ভব রোগ গোপন করিয়া আপন fপ্রয়জনের মধ্যে বাস করে। ভারপর এক সময়ে রোগ বৃদ্ধি পায়, শরীর অকৰ্ম্মণ্য হয়,