পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8b78 জীবন-ধারণের আর কোন উপায় থাকে না ; সংসারে একান্ত লাঞ্ছিত, পরিত্যক্ত হইয়া হতভাগ্য কোন কুষ্ঠাশ্রমে ७षfष्वंश्च क्लश्च । এতদিন লোকের ধারণ ছিল, এই রোগের কোন প্রতিকার নাই। রোগী সাময়িক যন্ত্রণা নিবারণের জন্ত নানা-প্রকার ঔষধ ব্যবহার করিত, কিন্তু বিশেষ কিছু ফল তাহাতে দর্শিত না । কিন্তু অভিজ্ঞ চিকিৎসকগণের গবেষণার ফলে আজ আমরা বলিতে পারি, এই রোগের প্রতিকার আছে, ইহা হইতে মুক্তি পাওয়া অসম্ভব নয়। উপযুক্ত চিকিৎসা করিতে পারিলে রোগীর দেহ কুণ্ঠরোগগ্ৰস্ত কয়েকটি বালক-বালিকা হইতে রোগের লক্ষণ এককালে দূরীভূত হুয়, দেহের অভ্যস্তরে রোগের বীজ নষ্ট হইয়া যায়, আবার সে স্বাস্থ্যসম্পন্ন, শ্ৰীমান হইতে পারে। সাধু লিওনার্ড রজার্স এই নূতন চিকিৎসা প্রণালী আবিষ্কার করিয়াছেন, ও FR ( Calcutta School of Tropical \ludicint ) इंश* १८५डे छेब्रङि विथlभ कब्रिब्रांtछ्नं । ডাক্তার মিউরের নব-প্রকাশিত Leprosy Diagnosis, l’reventinn & Trentment RfAt KEYF ইহার दिं उ আলোচনা আছে। রোগের প্রথম অবস্থায় এই প্রণালীঅনুসারে চিকিৎসা করিলে ধথেষ্ট স্বফল পাওয়া যায়,ও কিছু দীর্ঘকাল যাবৎ ঔষধাদি সেবন করিলে আর রোগ পুনরা ক্রমণের ৪ সম্ভাবনা থাকে না ।

  • g:: ऊँ

Mission to Lepers প্রবাসী-মাঘ, ১৩৩২ [ २eं खगं, २च क्ष७ এর বহু আশ্রমে এই উন্নত প্রণালীয় চিকিৎসা প্রবর্তিত হইয়াছে, এবং তাহাতে বিস্তর রোগী আরোগালাভ করিতেছে । রোগ যত দিন দেহে সম্যকৃরূপে পরিব্যাপ্ত না হয় ও দেহের ধ্বংসকাৰ্য আরম্ভ না হয়, ততদিন এই চিকিৎসায় আরোগ্য লাভ করা যাইতে পারে। রোগের বৃদ্ধির অবস্থায় তেমন ফল পাওয়া যায় না। ঘা শুকাইয়া বাইতে *ॉप्ट, cमश् श्रङ ८प्रांtश्रद्र शैौख शूद्र श्झेब्रा शाझेtङ भारब्र, কিন্তু যে-অঙ্গ একবার নষ্ট হইয়া গিয়াছে, তাহাও আর क्षिद्भिश्च शांeग्ना श्वांशेtत नl, छध्न प्रांश वांद्र उ cछफ़िी লাগিবে না । আশ্রমে প্রথম অবস্থার রোগী বেশী পাওয়া যায় না । এতদিন রোগমুক্ত হুইবার কোন আশা ত ছিল না। আশ্রম শুধু শেষ অবস্থার আশ্রয়। তাই প্রায় অন্তঃসরশূন্ত দেহ লইয়া কুষ্টিগণ জীবনের বাকী দিন কয়ট কাটাক্টবার জন্ত আশ্রমে আর্মিত। তবে ইদানীং আরোগ . লাভের সম্ভাবনা আছে জানিয়া পূৰ্ব্বাপেক্ষা অধিক সংখ্যক তরুণ রোগী আশ্রমে প্রবেশ করিতেছে। যক্ষ্মারোগের ন্যায় এই রোগেও, বাহা দৃষ্টিতে যাহাকে নীরোগ বলিয়া মনে হয়, এরূপ বহু লোকের শরীর পরীক্ষা করিয়া এই রোগের বীজ থাকিতে দেখা গিয়াছে। ফলে, নূতন আবিষ্কার আমাদিগকে যতটা আশ্বাস দিয়াছে, আশঙ্কণs তাহা হইতে কম জন্মায় নাই । কুষ্ঠ-আইন দেশকে সম্পূর্ণরূপে রোগমুক্ত করিবার জন্য প্রথমেই যাহা দরকার, আমাদের দেশে তাহা নাই। যতদিন পর্য্যন্ত কুষ্ঠরোগিগণ নিৰ্ব্বিয়ে রাস্তায় চলা-ফেরা করিতে পারিবে, রেল-ষ্টিমারে যাতায়াত করিতে পরিবে, ততদিন রোগের বুদ্ধিই হইতে থাকিবে। কুষ্ঠীদের ছোয়া পয়সা বাজারে চলে, তাহদের প্রস্তুত দ্রব্যাদি বাঙ্গারে বিক্রীত হয়,কোনকোন স্থানে তাহারা মিঠাইওয়ালা, কোথাও গাড়োয়ান, কেথাও দোকানদার ; তাহারা দুধ জোগান দেয়, হোটেল করে, তরকারী বিক্রি করে। এমন শত উপায়ে শত কুষ্ঠা নিভ্য আমাদের সঙ্গে মিশিতেছে, অবাধে সৰ্ব্বত্র