محاول ج6 স্বতরাং কোন দিকেই স্বরাজ্য দলের "সাফল্য" আশ্চৰ্য্য রকম হুইয়াছে বলা যায় না। উদারনৈতিক দলের অধিবেশন কলিকাতায় উদারনৈতিক দলের গত বার্ষিক অধিবেশনে সভাপতি স্তার মোরোপস্ত জোশীর অভিভাষণ রাজনীতিকুশল লোকের উপযুক্ত হইয়াছিল। দেশে সাৰ্ব্বজনিক জীবনে ও আচরণে যে অবনতি হইয়াছে, তাহার প্রতি প্রথমেই আমাদের নজর দেওয়া কৰ্ত্তব্য। তিনি এবিষয়ে যাহা বলিয়াছেন, তাহার তাৎপৰ্য্য এই – “সকল দলের সাধারণ লক্ষ্যের দিকে অগ্রসর হুইবার নিমিত্ত মিলিত চেষ্টা হইতেছে না ; ববং দলগুলির মধ্যে ঝগড় বিবাদ এবং পরম্পরের প্রতি দোষারোপ লক্ষিত হইতেছে। আপনাদের কর্থনীতি ও কাৰ্য্যপ্রণালীর শ্রেষ্ঠত প্রমাণ করিবার জন্ত প্রতিযোগী দলের নীতি ও পদ্ধতির উপরই যে আক্রমণ করা হয়, তাহা নহে ; ব্যক্তিগত আক্রমণও হয়, এবং পরস্পরের মতামত বুঝিবার কোন চেষ্টা করা হয় না। দলের নেতারা এবং খবরের কাগজের সম্পাদকেরা এবিষয়ে যথেষ্ট সাবধান হুন না । ভিন্ন দলের নেতাদের বয়স, অভিজ্ঞতা,স্বাৰ্থত্যাগ বা নৈতিক শ্রেষ্ঠতা সম্মানের চক্ষে দেখা হয় না । দলের স্বার্থকে জাতীয় স্বার্থের উপরে স্থান দেওয়া হয়। ইহাতে এদেশের রাজনৈতিক জীবন লোকঠকান ও ভণ্ডামির ব্যাপর হুইয়া পড়িয়াছে।” छ्झtथब्र विबग्न, cछांनौ भशंलग्न ८क्-गद cशंzषब्र छेदक्कर्ष করিয়াছেন, তাহার কয়েকটি উদারনৈতিক সংঘের অভ্যর্থনা-কমিটির সভাপতির বক্তৃতাতেও লক্ষিত হয়। তিনি মহাত্মা গান্ধী, তাহার অল্পচরগণ, এবং তাহাজের কৰ্ম্মনীতি ও কর্মের বিষয় বলিতে গিয়া এরূপ বিদ্রুপ ও উপহাসের ভাষা কোথাও কোথাও প্রয়োগ করিয়াছেন, যাহা না করিলে ভাল হইত। অবশু শ্ৰীযুক্ত কৃষ্ণকুমার মিত্র মহাশয়ের বক্তৃতার অন্ত উৎকর্ষ কিছু আছে। আজকাল অনেকেই মনে করেন, যে, উদারনৈতিক অর্থাৎ সাবেক প্রবাসী—মাঘ, ১৩৩২ [ ২৫শ ভাগ, ২য় খণ্ড भष्ठां८ब्रÉ नाभक्षांशै मज cनएलब्र ८कॉन कांखहे कट्टब्रन नांदे । ইহা যে ভ্রান্ত,তাহা কৃষ্ণকুমারবাৰু তাহাজের কাছে তালিকা দ্বারা দেখাইয়াছেন। কিন্তু এই তালিকা সম্বন্ধেও কিছু বক্তব্য আছে। তাহার তালিকায় এমন সময়ের নানা কাজের উল্লেখ আছে, যখন ভারতীয় রাজনৈতিক কৰ্ম্মীরা নানা দলে बिख्ख श्न नाहे। हेश्णप्७व्र हेरिब्रप्वब्र रुश् िइष्णुछन्, পিম, ক্রমওয়েল, মিণ্টন, প্রভৃতির কার্ধ্যাবলীর গৌরব তাহাদেরই একচেটিয়া সম্পত্তি বলে, তাহা হইলে ঠিক হুইবে না। আমেরিকায় ইংরেজবংশজাত যত লোক আছে, এই গৌরবে তাহাদেরও অংশ আছে—যদিও এখন তাহারা ভিন্ন জাতি হইয়া পড়িয়াছে। প্রাচীন ভারতীয় আৰ্যদের গৌরবে কেবল আধুনিক গোড়া হিন্দুরাই গৌরবান্বিত হন না, হিন্দুবংশজাত লোকমাত্রেই তাহাতে গৌরবান্বিত । সেই জন্ত, যখন কৃষ্ণকুমারবাবু রামমোহন রায়কে উদারনৈতিক দলে টানিয়াছেন, তখন রামমোহনের উপর উদারনৈতিকদিগের দাবী মানিয়া লইয়াও ইহা বলা দরকার, যে, তাহার উপর অন্ত সব রাজনৈতিক দলেরও দাবী আছে। তিনি যে যুগে কাজ করিয়া গিয়াছেন, তখন প্রতিবাদ অভিযোগ আবেদন প্রভৃতি ছাড়াইয়া অঙ্ক কিছু করিবার সময় হয় নাই। কিন্তু রামমোহন, যে, বঙ্গের এখনকার অধিকাংশ উদারনৈতিকদের মত প্রতিবাদআবেদন-সৰ্ব্বস্ব ছিলেন না,তাহা ইহা হইতে প্রমাণ হয়,যে, তিনি বলিয়াছিলেন, ইংলণ্ডের রিফর্ণ বিল পাস না হইলে তিনি ঐদেশের সহিত সকল সম্পর্ক ত্যাগ করিবেন। এটা ত এক প্রকার চূড়ান্ত অসহযোগের অভিপ্রায়। তা ছাড়া, তিনি বরাবর প্রকাশ্যভাবে, কোন জাতি বিদ্রোহ বিপ্লবাদি দ্বারা স্বাধীন হইলে তাহার সহিত সহানুভূতি প্রকাশ করিতেন, স্বাধীনতার চেষ্ট ব্যর্থ হইলে তাহাতে প্রকাশ্যভাবে দুঃখ প্রকাশ করিতেন। রামমোহন এখন বাচিয়া থাকিলে বাংলা দেশের উদারনৈতিক দলে নিশ্চয়ই ভূক্ত থাকিতেন, বলা যায় কি ? cजांकभांना छिंजकएकe ७र्षम छेषांब्रटेनडिक नtण छैiना इहेष्ठाइ । किल चांtअंकांब्र छेनांब्रटेनडिक चर्ष९ि भछांटब्रफ़ेब्रl uाकूझैभिडे यजिब्रां ऊँiहांब्र निव कब्रिटडन ।
