৬ষ্ঠ সংখ্যা ] जकिङ झ्छ । खांब्रष्ठवर्ष औश्रत्यंथांन cननं, डांहे ५rबलবাসিগণ খুতিচাদর ও ঢিলা জামা ব্যবহারে অভ্যন্ত । আবার এতদ্দেশেই ষে-স্থান একটু শীতপ্রধান বলিয়া মনে झञ्च उथांकांब्र जशियांजिनं* य८६कांकृङ १ब्रय छाँयां ७ भखकांधशमनार्थ छेकौश दिशा श्रांत्र छौ दारुशब्र कब्रिब्र 臀忆夺可1 ইংলও শীত-প্রধান দেশ। সে-দেশবাসিগণ তPমুযায়ী গরম পরিচ্ছদাদির ব্যবহার করিয়া থাকে । তবে জগতের নিরম চিরস্থায়ী নহে। মানবের রুচিও একই-প্রকারের नरश् शब्र६ श्रृंग्निरु€ननौजझे tनश यांछ । कांदखहे कांणশ্রোতের সঙ্গে-সঙ্গে রুচিও পরিবর্তিত হইয়া পড়িল । এই জগতে প্রত্যেক জাতির এক-একটি জাতীয় বৈশিষ্ট্য পরিলক্ষিত হয়। প্রত্যেক্ষ জাতি আপন-আপন নির্দিষ্ট পরিচ্ছদ ধারণ করিতেছে । যখন কেহ আপন দেশ হইতে পরদেশে গমন করে, তখন সেই পরদেশবাসী তদেশে সমাগত ব্যক্তিকে তাহার পরিচ্ছদ দ্বারা চিনিয়া লন। স্বতরাং পরিচ্ছদ জাতীয়তার প্রধান সাক্ষ্য এবং বৈশিষ্ট্য। তাই ধুতিচাদর ভারতবাসীর প্রকৃষ্ট চিহ্ন। উচ্চণীচ সকলেই ধুতিচাদর ব্যবহার করিত বটে, কিন্তু তন্মধ্যে র্যাহারা ধনী ছিলেন, তাহারা মূল্যবান ত্রব্যাদি ব্যবহার করিতেন। তখন রাজা-মহারাজগণ অতি মূল্যবান স্বর্ণ-রৌপ্য-খচিত বস্ত্রাদি পরিধান করিয়া আপন-আপন মৰ্য্যাদা রক্ষা করিতেন । ধুতিচাদর ভারতবাসীর সারল্য ও আড়ম্বর-বিহীনতার পরিচায়ক। বাহারা যেমন লোক জাহাজের পরিচ্ছদাদিও তরূপ । শ্রেণীভেদে যে পোষাকেরও বিভিন্নতা দৃষ্ট হয়, উহা কেবল এতদ্দেশেই নহে, জগতের সর্বত্রই जकिङ झहैग्नां शांटक । ८षभन्न हेरज८७ cभश यांश्च, ब्रांखांब्र c°iषांक (royal dress), Nîm cottofs (minister's gown); ?"two coisory (soldier's dress), stwrog critors ইত্যাদি, ভদ্রুপ ভারতেও পোষাকের বিভিন্নতা যঞ্জभान चारह । ब्राजी-भशब्रांबत्रन बइषूणा च4-cबोभाथछि उ *ब्रिक्राम कृबिड झ्हेब्रा निश्शनन थणक् ७ कब्रिाउन । फँीशङ्ग गडांनषूण१ भर्वांनाइक्ल° »ब्रिष्कृष –––––––
- ब्रिक्रिण-विभ्रंस
ԱյծՅ(է ধারণ করিয়া রাজসভা সমুজ্জল করিতেন। ব্ৰাহ্মণপণ্ডিত মণ্ডলী মন্ত্ৰপুত উপবীত-শোভিত সমুদ্রত দেহে শুভ্র ধুতিমাত্র পরিধান করিয়া একখানি উত্তরীয়মাজ कक८म८* ब्रक कब्रिट्ठन । कृशक*१ e नांमl निश्चশ্রেণীর অধিবাসিগণ ধুতি পরিধান করিত বটে, কিন্তু डांशब्रl ८६ भूङि दादशंद्र कब्रिउ उषांब्रा डांशप्तब गन्यून बध्रडा पूौकृङ क्ष्हेउ ना । डांशंद्र कथन दा উত্তরায়ের ন্যায় স্কন্ধদেশে একখানা নাতিক্ষুত্র বস্ত্র রক্ষা করিত ; ভদ্বারা উত্তরীয় ও গামছার কার্ধ্য সাধিত হইত। অদ্যাবধি সেই নিয়ম প্রচলিত রহিয়াছে। পোষাক-পরিচ্ছদ বলিলে যে জিনিষটি বুঝায়, তাহা যে এতদেশে ছিল না তাহা নহে । সীবন-বিদ্যার প্রচলন যে পুরাকালেও ছিল, পূৰ্ব্বেই তাহার পরিচয় পাওয়া গিয়াছে। রামায়ণেৰ বালকাণ্ডুে দেখিতে পাওয়া ষায়, রামের পরিণয়ন্তে সীতাদেবী যখন অযোধ্যা নগরীতে প্রবেশ করিলেন, তখন গ্রেশমের পরিচ্ছদাদি তাছার সৌন্দর্ষ্য শতগুণে বৰ্দ্ধিক্ত করিয়াছিল । এদেশবাসিগণ বাহিক পারিপাট্য আদৌ পছন্দ্ব করিত না । পরিচ্ছদ-পশ্লিপাট্যে এদেশ শ্রেষ্ঠত্ব লাভ না করিলেও বয়ন-বিদ্যায় যে ভারতবর্য শ্রেষ্ঠত্ব লাভ করিয়াছিল, সে-বিষয়ে কোনোই সন্দেহ নাই ; তাহার একটি প্রমাণ নিয়ে প্রদর্শিত হইল । পাশ্চাত্য-মতে মিশরের সভ্যতা সকল দেশের সভ্যতার আদিভূত। কিন্তু সেই প্রাচীন মিশরেও ভারতের শিল্প কিরূপ প্রতিষ্ঠা লাভ করিয়াছিল, সে-বিষয়ের একটি দৃষ্টান্তের উল্লেখ করা গেল। প্রাচীন মিশরের মৃতদেহরক্ষার ধে-প্রথা প্রচলিত ছিল তাহাতে দৃষ্ট হয়, তন্ত্রত্য ধনবানগণ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের উৎকৃষ্ট শিল্প-সম্পদে ও বস্ত্রাণিতে সেই দেহ আবৃত করিতেন । ১৪৬২ বৎসর পূৰ্ব্বে মিশরীয় রাজগণের অষ্টাদশ রাজবংশের পরিসমাপ্তি । কবরে যে-সকল মৃতদেহ পাওয়া গিয়াছে, সেগুলির অধিকাংশই মসলিন বস্ত্রে আবৃত ছিল দেখা গিয়াছে । আর সেই মসলিন ভারতজাত বলিয়া প্রমাণিত হইয়াছে। ইজেকিএল গ্রন্থাংশে লিখিত আছে—বশিকগণ ভারতबर्ष श्रेप्ड विविष भ१ाजश गद्देश त्रिबहिन । cगरेनक्ण
