৮৯২
-----
বিশাল সাম্রাজ্য স্থাপন করে । দ্বিতীয় মহম্মদ ১৪৪৩ খৃ: অকে৷ পূৰ্ব্ব রোমান সাম্রাজ্যের শেষ সম্রাটু কনষ্টনটাইনকে জয় করিয়া কনষ্টাণ্টিনোপল অধিকার করেন। উfহার আমলে যে-কার্যের আরম্ভ হয়, স্থলেমান তাছাই আরও উত্তমরূপে সম্পন্ন করেন। স্থলেমানের সময়েই তুরস্ক সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রতাপশালী হইয় উঠে এবং তজ্জন্ত ইতিহাসে স্থলেমানের নাম "স্থলেমান দি ম্যাগ্লিফিসেন্ট ” অর্থাৎ বৈভবশালী স্থলেমান বলিয়া উল্লিখিত হয়। স্থলেমান ১৫২১ হইতে ১৫২৯ মধ্যে বেলগ্রেড ও বুডাপেষ্ট অধিকার এবং ভিয়েন অবরোধ করেন । তাহার প্রভাপে শক্তিশালী ভিনিসীয়গণ হার মানিতে এবং উfহাকে দগুস্বরূপ বহু অর্থ দিতে বাধ্য হয় । স্বলেমানের সময়ে তুরস্কের সাম্রাজ্য জাপানীর সীমান্ত হইতে পারস্ত উপসাগৰ অবধি বিস্তৃভ ছিল। সেই অতীত গৌরবের কথা তুৰ্কীরা আজি ৪ ভুলে নাই। স্থলেমানের সময় হইতে গত মহাযুদ্ধের শেল অবধি ভাল মন্দ নানান অবস্থার ভিত্তর দিয়া তুরস্কের অবনতি সম্পূর্ণ হয়। ইহার কারণ জাতীয় গৌরবে অন্ধ হইয়া তুকীদিগেৰ অধোগতি এবং ইয়োরোপের শক্তিসমূহের তুরস্ক-বিদ্বেষ। সেই ইতিহাসের কথা ছাড়িয়া দিয়া আমরা এখন দেখিব মহাযুদ্ধের পূৰ্ব্বে তুরস্কের কি অবস্থা ছিল। . ১৯১ খৃঃ অব্দে সাক্ষাৎভাবে তুরস্কের অধীনস্থ প্রদেশগুলির মোট জনসংখ্য; ছিল ২,৪৯,২৬,• • • । এইসব লোক বিশাল তুরস্ক সাম্রাজ্যে প্রতি বর্গ মাইলে প্রায় ২৫ জন মাত্র হিসাবে ছড়াইয়া বাস করিত। তুরস্ক প্রাকৃতিক সম্পদের জন্ত প্রসিদ্ধ। এই দেশের উৎপন্ন বস্তুর মধ্যে গম, ভুট্টা, জই, জব, তুলা, তামাক, আফিং, কমলা লেবু, খেজুর, আঙ্গুর, রেশম, হন, তিসি, শন, ভেরেও, মৌরি, জলপাইয়ের তেল, এঙ্গোর ছাগের পশম, যষ্টিমধু, কুঙ্কুম, স্পঞ্জ, সোহাগা, শিরীষ, সোনা, রূপা, তামা, শিষা, লোহা, কয়লা, পার, দস্ত, মসলিন, কারপেট, মখমল ইত্যাদি বিশেষ রূপে উল্লেখযোগ্য। রাজনৈতিক হিংসা ও অর্থনৈতিক লোভ, এই দুই কারণেই ইয়োরোপের শক্তিপুঞ্জের তুরস্কের উপর দৃষ্টি পড়ে। তুরস্কের দুর্দশার দিনে ঐসকল ইয়োরোপীয়গণ “তুরস্ককে দি সিক্ ম্যান" বা “রুগ্ন ব্যক্তি” বলিয়া বিন্দ্রপ করিলেও সেই রোগীর খরচে কিছু লাভবান হইবার আশা তাহদের মধ্যে কেহই ত্যাগ করেন নাই। ১৯৯৫-১৯১৬ খৃঃ অম্বে তুরস্কের অন্তর্জাতিক বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল আমদানী ২,৭৫,১৪•,৫২ পাউণ্ড, (৪১,২৭,১•,৭৮-২ টাকা) ও রপ্তানী ১,৭২,৫৫,৪৬৭ পাউণ্ড, প্রবাসী—চৈত্রে, ১৩৬২ L २●* उनि, २ग्न थ७ ( ২৫,৮৮,৩২,• ০৫২ টাকা ) । এই ব্যবসায়ে ইং লণ্ডের ভাগ ছিল সৰ্ব্বাপেক্ষা অধিক ও তৎপরে অষ্ট্রীয়, জাৰ্ম্মানী, ফ্রান্স, ও আমেরিকার। যে-সকল জাহাজে ব্লু সাহায্যে এই ব্যবসা চলিত, সেগুলির অতি অল্পসংখ্যৰ ই তুষ্টীদের হাতে ছিল । তাহাদের মধ্যে অনেকগুলিই ইংরেজের । তুরস্থের রেললাইনগুলির মধ্যে অতি অল্পই তুকী দিগের হাতে ছিল। কি ভাবে রেললাইনগুলি নানা দেশের মধ্যে ভাগ করা ছিল ও তাছা হইতে কোন দেশ কি পরিমাণে লাভ করিভ তাহ নিয়ের সংখ্যাগুলির সাহায্যে বেশ বুঝা যায় । g ১৯০৮ খৃঃ তুরস্কের সমুদয় রেললাইনের মধ্যে ছিল, তুর্কীর ৯৩২ মাইল জাৰ্ম্মানের >\obr y? ইংরেজের ૭૨ જ o অষ্ট্রে-জাৰ্ম্মানের ৮১৫ po ফরাসীর > * @ 8 参 'অপরের ●"9 == এইসকল রেললাইন হইতে ১৯৭৮ খৃঃ শ্বন্ধে লাভ করিয়াছিল क्लकौ २२,4७,९२१५ টাকা জাৰ্ম্মান S,29, -9,25ts low gy ما هو ه. نیچ,ت 8 . tag :ة अप्छे-छांईन् ि१०,१>,:००५ is to ফরাসী },ఆచ్ళిపాకి, 9t&- 79 অপরে 2,26,&bts so অর্থাৎ তুরস্ককে ভাগ বাটোয়ারা করিয়া লইয়া ক্রমশঃ স্বলতানকে কোন ভারতীয় "নেটিভ” খুজিীর মহিমায় মণ্ডিত করিয়| ইম্বোরোপীয় স্বখে উক্ত দেশে বসবাস করিবেন, এইরূপই তাহাজের ইচ্ছা ছিল। যুদ্ধের পূর্কে তুরস্কে যে সকল ব্যাঙ্ক ছিল, সেগুলির জাতীয়তা আলোচনা করিলেও ঐ একই সিদ্ধান্ডে উপস্থিত হইভে স্কয়। তুরস্কের রাষ্ট্রং ব্যাঙ্কএর নাম ছিল ইম্পরিয়াল অটোম্যান ব্যাঙ্ক । উহা সম্পূর্ণরূপে ইংরেজ ও ফরাণীদিগের সম্পত্তি ছিল এবং স্বলতানকে কোন-কোন সুবিধা করিয়া দিবার বিনিময়ে উক্ত ব্যাঙ্ক হইতেই তুরস্কের নোটমূদ্রণ কাৰ্য্যও সম্পাদিত হইত। ইহা ব্যতীত যে-কয়টি ব্যাঙ্ক ছিল, তাহার মধ্যে ইংরেজের সম্পত্তি দি স্নাশকাল ব্যাঙ্ক অব টার্কির নাম বিশেষরূপে উল্লেখযোগ্য। জাৰ্ম্মান, क्बांगी, चर्डीझ, कलौब ७ औक ८ष-कहाँ शांक छूब्रहक हिण তাহাজের নাম ছিল, ডয়েটশে বান্ধ,ভয়েটুশে ওরিয়েণ্ট বান্ধ ক্রেদি লিলয়োনে, ভিয়েনের বাঙ্কঞ্চেৱান, রাশিয়ান
