পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

byసె8 পুঞ্জের কবল হইতে মুক্ত হওয়া তখনও বাকি ছিল। মহাযুদ্ধের সময় পৰ্য্যন্ত এই রিষয়ে নবীনু তুৰ্কীগণ সফলকাম হন নাই । মহাযুদ্ধের পর সকলেই ভাবিয়াছিল, যে, এই বার তুরস্ক বুঝি চিরতরে ডুবিল । কেননা, যুদ্ধের পর বিজয়ী শক্তিপুঞ্জ তুরস্কের বিশেষ দুর্দশার বম্বোবস্ত করে। অটোমান সাম্রাজ্যের নিকট খুঁইতে তুরস্কের অধীনস্থ আরব, প্যালেষ্টাইন, সিরিয়া, মেসোপটেমিয়া কাড়িয়া লণ্ডয়া তুরস্কের রাজস্বের উপর হস্তক্ষেপ, তুরস্কের জলপথের উপর প্রভূত্ব ইত্যাদি নানা প্রকার অবমানকর আয়োজনই শক্তিপুঞ্জ বিজিত শক্রর জন্য করিয়াছিলেন ; শুধু একটি । ভুল করিয়া তাহারা তুষ্ট দিগকে খোচাইয়া জাগাইং তুলিলেন । তাছা গ্রীসের হস্তে স্মর্ণ ও থে,স সমর্পণ । ইহ। আর তুর্থীগণ সহ করিতে পারিল না। কি করিয়া সৰ্ব্বস্ব পণ কfরদ্ধা তুকীগণ কামাল পাশাকে নেতা করিয়া আবার নিজেদের লুপ্ত শক্তিকে জাগাইঘ তুলিল ও পুনরায় মাথা তুলিয়া দাড়াইল, তাই। আমাদের সকলেরই খিদিত আছে । অrজ অৰ্দ্ধেকের অধিক সাম্রাজ্য ও জনবল হারাইয়াও তুরস্ক জগৎজাতি-সভা মণ্ডপে গৌরবেঃ আসনে অধিষ্ঠিত । জাপানের উত্থানের পর এইরূপ ঘটনা আর হয় নাই। নবীন তুর্কী আজ তাহার বহুকষ্টে রক্ষিত স্বাধীনতার উপরে এমন একটি কিছু গড়িয়া তুলিতে বদ্ধপরিকর হুইয়াছে, যাহ সহজে মরিবে না। কামাল পাশা তুরস্ককে বলিতেছেন, "আমরা যেন অন্ধ হইয়া না থাকি। জগতের অন্যান্য জাতি আমাদের ছাড়াইয়া অনেক দূর অগ্রসর হুইয়া গিয়াছে । আমাদের তাeাদের অতুসরণ করিয়া সকল ভ্র.স্ত বিশ্বাস ও অতীতের দাসত্ব-ভা বকে অগ্রাহ করিয়া আগ;ইয়া চলিতে হুইবে” । তঁfহার মতে যদি উন্নতির দিকে কেহ স্বেচ্ছায় ম চলে, ভাগ হইলে তাহাকে চাবুক মারিয়া চালান প্রয়োজন । ইহা আধুনিক কিওরিগার্টেন শিক্ষা প্রণালীর বিরুদ্ধ হইলেও ইহাতে তুরস্কের উন্নতি হইতেছে দেথা যাইতেছে। তুরস্ক চিরকালের স্থলভান-পূজা ও খলিফা-পূজা ত্যাগ করিয়া আঞ্জ সাধারণতন্ত্রে আত্মনিয়োগ করিয়াছে। তুরস্কের নারী আজ স্বদুর অতীতের দাসত্বচিহ্ন অবরোধপ্রথার উচ্ছেদ-সাধনে যত্নবর্তী ! কামাল পাশা বলিতেছেন, “তুর্কী নারীর কৰ্ত্তব্য ভবিষ্যৎ জাতি যাহাতে চরিত্রে, বুদ্ধিতে ও শক্তিতে বিশেষরূপে উন্নত হয়, তাহার জন্ত ०थखङ श्eब्रा” । छूकौब्र वांछ बज९tबाफ़ दें मृणाभिक সাম্রাজ্যের স্বপ্ন নাই, স্বলতান নাই, খলিফা নাই, অবরোধ नहेि, वहविदांइ नाहे, ¢क्छ नांझे । “जांभब्रl छञ९८क আমাদের অপরূপ আচার-ব্যবহার, পোষাক ইত্যাদি नथाहेब्बा भांtभान निवांब्र बछ ऋडे झ्हें नfहे” -७झे कथां প্রবাসী—চৈত্র, ১৩e২ [ ২৫শ ভাগ, ২য় খণ্ড কামাল পাশা জগতের সম্মুখে ঘোষণা করিতেছেন । তুরস্কের, ১,৪০,•••••• লোক তাহার সহিত একপ্রাণ ও একমত ৷ সত্যের উপর তাঁহাদের সকল আশা প্রতিষ্ঠিত, তাছাদের প্রত্যেক কথা ও প্রত্যেক কাৰ্য্য সত্য চিন্তা ও সত্য অনুভূতির দ্বারা অনুপ্রাণিভ—তাহার মধ্যে আত্মপ্রবঞ্চনা অথবা জনতুষ্টকর ( জনহিতকর মহে ) "আদৰ্শ”বাদের স্থান নাই। এইজন্তই তুরস্কের ফবিধ্যৎ উজ্জল । অ তুরস্ক হইতে কি শিখিতে পারি। এক ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের লোক অন্য ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের কৰ্ত্তব্য সম্বন্ধে উপদেশ বা পরামর্শ দিলে তাহাতে স্বফল না হইয়া অনেক সময় ধুফলই হইয়া থাকে বটে—বিশেষতঃ ভারতবর্ষে ; কিন্তু তথাপি আমরা সবাই এক দেশে থাকি ও সকলের ভাগ্য পরস্পরের সঠিত জড়িত বলিয়া সকলের কথাই ভাবিতে ও বলিতে হয় । তুরস্কের আধুনিক পুনরভূখীন হইতে ভারতবর্ষের সকল সম্প্রদায়ের লোকদেরই শিথিবীর অনেক জিনিয আছে । তুরস্কের ধৰ্ম্ম ইসলাম বলিয়া ভারতীয় মুসলমানদেরই উহার নিকট হুইতে বেশী শিথিবীর আছে । তুরস্ক মুসলমান ধর্মের ও ইসলামিক সভ্যতার উৎপত্তিস্থল নখে । ইসলাম ও ইসলামিক সভ্যতার আকর প্রথমতঃ আরব দেশ ও তৎপরে পারস্য । তুরস্ক অবগু পরে আর্থিক শক্তি ও সম্পদে অপর সব মুসলমান দেশকে অতিক্রম করিয়াছিল। কিন্তু এখন তুরস্ক আরব ও পারস্যের এবং নিজের অতীত কালের গৌরবের স্বপ্নে বিভোর না থাকিয়া, বর্তমান কালে নিজের উন্নতিতে মন দিয়াছে। তাহারা মুসলমান মহে এরূপ মনে করে না, এবং তাহ বলিতেছেও না । কিন্তু তাহাদের প্রথম ও প্রধান কৰ্ত্তব্য ষে স্বদেশের প্রতি—বিদেশের মুসলমানদের প্রতি নহে, ইহা তাঙ্গুরা বুঝিয়াছে ও ভদকুলারে কাজ করিতেছে। তুরস্কে মুসলমান ছাড়া অন্ত ধর্থেরও লোক আছে। ভারতীয় মুসলমানদেয়ও ভাবিয়া দেখা উচিত, যে, তাহাদেরও তুর্কদের মত চিন্তা ও কাজ করা কর্তব্য কি না । তুর্করা যাহা কিছু করিতেছে অবিচারিত ভাবে তাহারই নকল করিতে হইবে, কোন চিন্তাশীল লোক এরূপ বলিবে না । কিন্তু তাছাদের কাজের মূলে ঘেनौङि वांद्वरू, डांश् «थ१िशांनाशांश्ना । ५क$1 tनाछ क्षों ধরুন, তাহাদের পোষাক পরিবর্তন। তাহারা ইউরোপের জন্তান্ত জাতির মত হাট পরিতেছে। ইহা ভাল কি মঙ্গ, डांइ बलि८७हि न । क्खि हेक्ष्ब्र ङिङब्र डांइॉरबग्न