পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা] নেই। উমাৱ জয় পাবার জন্তে শিবকে কদৰ্প সাজতে हम्ननि । aবিশেষকে দেখবার আর একটা কৌশল আছে, সে হচ্চে নূতন। অতিপরিচয়ের আবরণে বিশেষ ঢাকা পড়ে, এইজন্তে অনভ্যস্তকেই বিশেষ ব’লে খাড় করবার দিকে দুৰ্বল আর্টিস্ট-এর প্রলোভন আসতে পারে। এই প্রলোভন আটিস্ট-এর তপোভঙ্গের কারণ । অতিপরিচয়ের স্নানতার মধ্যেই চির-বিশেষের উজ্জলন্ধপ দেখাতে পারে ফেগুণী, সেই তু গুণী। যেখানটা সৰ্ব্বদা আমাদের চোখে পড়ে অথচ দেখতে পাইনে, সেইখানেই দেখবার জিনিষকে দেখানো হচ্চে আটিস্ট-এর কাজ। সেইজন্যেইত বড় বড় আটিস্ট-এর রচনার বিষয় চিরকালের জিনিষ। আট পুরাতনকে বারে বারে নূতন করে। বিশেষকে সে দেখতে পায় হাতের কাছে, ঘরের কাছে। স্বষ্টি তো খনির জিনিষ নয়, যে, খুড়তে খুঁড়তে তার পুঁজি ফুরিয়ে যাবে। সে যে ঝরনা ; তার প্রাচীন ধারা-যে চিরদিনই নবীন হ’য়ে বইচে, এইটে প্রমাণ করবার জন্তে তাকে কোনো অদ্ভূত ভঙ্গী করতে হয় না। অশোকের মঞ্জরী কালিদাসের আমলেও যে-রঙে বসন্তের খামল বক্ষ রাঙিয়ে দিয়েচে, আজও নূতনত্বের ভাণ ক’রে সেই রঙ বদল করবার তার দরকার হয়নি। নিৰ্ভয়ে সে বর্ষে বর্ষে পুরাতনের বাসর-ঘরেই নবীনের ঘোমটা খুলে দিচ্চে। বারে বারেই চোখের উপর থেকে জড়তার মোহ কেটে যাচ্চে, আর চিরবিশেষকে দেখতে পাচ্চি। কিন্তু ইটের ঢেলার চেয়ে অশোকমঞ্জরীকেই বিশেষ ক’রে দেখি কেন, এইটেই ास्त्रा अश्। यत्न फेडब पिहे ८५, आगन थु-अज्राष्ट्रान्तब्र সমাবেশ নিয়ে অশোক আপনার মধ্যে একটি স্বসঙ্গত বিশেষ ঐক্যকে প্রকাশ করে ব’লেই, তার মধ্যে আমাদের ઝ૧૭ মন একটি পুরো দেখাকে দেখে। ইটের ঢেলায় আমাদের काइ नखाब्र ८गरे छब्रषड cनई । अक$ ग्रशैत्र देविनब्र भ:५] exप्रांजन-चर्च्छि शशशांद्र जैकी चांटाइ। किच् cगई $का अंrब्रांत्रश्नब्रहे थश्त्रङ । cन निम्बरकहे छद्रब ब'rन, প্রকাশ করে না। আর-কিছুকে প্রকাশ করে। সেই ইঞ্জিনের মধ্যে ব্যবহারের আনন্দ, তার মধ্যে কৌতুহলের বিষয় থাকৃতে পারে। কিন্তু তাতে বিশুদ্ধ দেখার चरैश्छूक दिवग्न cनई । - সত্তাকে সকলের চেয়ে অব্যবহিত করে অনুভব করি নিজের মধ্যে। আমার মধ্যে একটি এক মিয়ত বলচে, “আছি”। গানের মধ্যে, ছবির মধ্যে এক যদি তেমূনি জোরে ব’লে উঠতে পারে, “এই যে আমি,” তা হ’লেই তাতে-জামাতে মিলনের স্বর পূর্ণ হ’য়ে বাজ ল। একেই বলে শুভদৃষ্টি, ঐক্যের উপলব্ধিতে দেখবার বিষয় চোখে-পড়া । * আর্টিস্ট প্রশ্ন করচে, আর্টের সাধনা কি। আমি বলি, “দেখ",তবেই দেখাতে পারবে। সত্তার প্রবাহিনী ঝরে পড়চে । তারই স্রোতের জলে মনের অভিষেক cश्नांक ; cझाँ दछु शूनाद्र श्रश्नमग्न अव निष्म ७ॉब्र चूडJ । সেই প্রকাশধারার বেগ চিত্তকে স্পর্শ করলে চিভের মধ্যেও প্রকাশের বেগ প্রবল হয়ে ওঠে। স্বটির লীলা চারদিকেই আছে, এই সহজ সত্যটি যদি আর্টিস্ট আজঃ আবিষ্কার করতে না পেরে থাকে, পুরাণকাহিনীর পুথির মধ্যে প্রাচীন রাজপুতানার পটের মধ্যে যদি সে দেখার জিনিষ খুঁজে বেড়ায়, তা হ’লে বুক ব, কলা-সরস্বতীর পদ্মাসন তার মনের মধ্যে বিকশিত হয়নি। তাই সে সেকেও-হাও, আসবাবের দোকানে নিজীব কাঠের চৌকী খুঁজতে বেরিয়েছে।