পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ឌា, বঙ্গে ম্যালেরিয়ার আদিম ইতিহাস বঙ্গদেশের মোট গ্রাম ও নগরের সংখ্যা ৮৯,৬৬- এবং লোক-সংখ্যা ११e*२8७२ खन । षiशi८ङ् मङ्ङ्ग एवथ्र मंङ्ग वलां श्[क्ष्न चिं९ि८१স্থানে মিউনিসিপ্যালিট, জলের কল, স্কুল-কলেজ, আদালত ইত্যাদি আছে, তাহদের সংখ্যা মাত্র ১৩৫ ; আয় এই সহর অথবা নগরে ৩২,১১,৩৭৪ জন লোক বাস করেন। অবশিষ্ট ৮৯,৫৯৫ পল্লীগ্রাম এবং শুখায় বাঙ্গলার শতকরা ৯৪ জন অর্থাৎ প্রায় ৪॥• কোটি লোক বসতি पब्रिग्रां श्रां८कन । বাঙ্গালার জন্মের হার কমিয়া চলিয়াছে । ১৮৯৭ খৃঃ হইতে ১৯৯৬ খু: পৰ্য্যস্ত জন্মের হার যেরূপ ছিল, বিগত দশ বৎসরে তদপেক্ষ শতকরা দশ জন কম হইয়াছে । ম্যালেরিয়াই ইহার প্রধান কাপ্পণ । ভারতে প্রতিবৎসর পাঁচ কোটির অধিক লোক ম্যালেরিয়ায় অস্থির হয়, তন্মধ্যে অস্থত: পঞ্চাশ লক্ষ লোক মৃত্যুমুখে পতিত হইতেছে । বঙ্গদেশে গড়ে ২ কোটি ৮৩ লক্ষ লোক ম্যালেরিয়ার কষ্ট পায়, শুষ্মধ্যে বৎসরে প্রায় বারে লক্ষের অধিক লোক মারা যায় । প্রায় দেড়শত বৎসর পূর্বে বঙ্গদেশের জলের ঢালুত উত্তর হইতে দক্ষিণ দিকে ছিল। উত্তর ও মধ্য বংঙ্গর বাবস্থা এইরূপ ছিল । কেবল রাঢ়ে বা বৰ্দ্ধমান বিভাগে নদীর গতি পশ্চিম হইতে পূৰ্ব্ব দিকে ছিল। এমন-কি দামোদর নদ গোড়ায় পশ্চিম হইতে পূৰ্ব্বে আসিয়া কতকট দক্ষিণ দিকে বহিয়া শেষে পূৰ্ব্বগামী হইয় সরস্বতী নদীতে আদিয়া মিলিত হয় । ১৭৩৭ খঃ হইতে ঘন ঘন ভূমিকম্প হইয় বাঙ্গালার জলধারার স্বাভাবিক ঢালুতার আংশিক পরিবর্তন ঘটাইয়াছিল। বৰ্দ্ধমান বিভাগের পশ্চিম অংশের ঢালুত উত্তর হইতে দক্ষিণ দিকে झई०) : अश्वा-वांश्नालl &दर ७*ौन्नर्थी नौब्र छुझे १i८ब्रब्र अभि छंष्क्र इइंग्न গেল ; গঙ্গা ও পদ্মার স্রোত ছাপথটি, মাথাভাঙা, এবং জলাঙ্গীর মোহনা দিয়া দক্ষিণে প্রবাহিত হওয়ায় বন্ধ হইয়া যায় ; ফলে পদ্মার আকার অতি ভীষণ হইল, গঙ্গার জল প্রায় পনের আনাই পদ্ম দিয়া পূৰ্ব্বমুখে প্রবাহিত হইল। ব্ৰহ্মপুত্র পূর্কে আসামের ও পূর্ববঙ্গের কোণ দিয়া আসিয়া দক্ষিণাভিমুখী ছিল, এই সময় তাহার শ্ৰেত যমুনা দিয়া *क्रिभांछिमूर्धौ श्हेंब्र गंग्राग्न भिजि७ इग्न ! नमनौ-मयूरश्ब्र अङ्ग्रेझन প্রবtহ-গতি পরিবর্জিত হওয়ায়, বাঙ্গালীর স্বাভাবিক জাকারেরও পরিবর্তন ঘটিল। মধ্য বাঙ্গালার ভৈরব, যমুনা, ইচ্ছামতী, বেত্রবর্তী, কপোতাক্ষ, कुर्यौ, कक्लिग्न ●इठि नन-बौ शबिग्न शंछिब्रा छैfण । ॐखद्र बtत्रद्र করতোয় ক্ষীণকায় হইল। ত্রিস্রোতা বা তিস্ত পদ্ম। ছাড়িয়া ব্ৰহ্মপুত্র বা যমুনার মিশ্রিত হয়, কুণী বা কৌশিকী নদী পূর্ণির নগরের পশ্চিমে গিয়া পড়িল । ইহার কলে, দিনাজপুর ও মালদহ জেলার ক্ষুত্র ক্ষুদ্র নদীসমূহ শুদ্ধ হইয়া মজিয়া উঠিল । বগুড়া ও রঙ্গপুর জেলারও প্রার ঐ দশ ঘটিল। - এই ঢালুত পরিবর্তনের ফলে, বর্ধার জল জমীতে বসিতে লাগিল ও ङ्tभ भषा, ७खद्र ७ *किम वांत्रांण अचांइjकब्र हड्रेब्र पुंठेिण। ७ई नभन्न दत्ररमाण भाष्णिब्रिब्रl cनषो निन । छूथिब्र अहे छथान छछ प्रमब्रवप्नञ्च पञtनक इन मांभांछ गीवांछ छैक्ल इग्न । शt*ीश्ञ cछणां गर्विज অশ্বাস্থ্যকর হইল। ১৭৪০ খৃঃ হইতে এই প্রাকৃতিক পরিবর্তন ধীরে ধীরে ঘটিতেছিল। প্রায় শত বৎসরে এই পরিবর্তন পূর্ণরূপে সংঘটিত হয়। প্রথমে ম্যালেরিয়া দক্ষিণ জেলাসমূহেই নিবন্ধ ছিল ; তাহার পর রেলের বিস্তার, দামোদর নদের বঁধি-নিৰ্ম্মণ প্রভৃঙির ফলে বৰ্দ্ধমান विङांप्ण भाiप्लद्रिब्रta_थाछ्डाद इब्र। cब्रप्लब बैirष नाप्यांनब नन জলপ্লাবন হইতে বঞ্চিত হইয়৷ বৰ্দ্ধমান, হুগলী ও হাবড় জেলা ডাঙ্গাভূমি করিয়া দিগ। এদিকে “পূর্ববঙ্গ রেলপথের" কল্যাণে পূর্ব ও মধ্যবঙ্গ জালবোনীর মত রেলের বঁধে ও পথে আবদ্ধ হইল। এই অবস্থার ফলেই ম্যালেরিয়া দেখা দিল । ম্যালেরিয়াকে প্রথম প্রথম লোক “লুগুন জ্বর" বলিত। ১৮৯৪ খৃঃ বহরমপুরে প্রথম ম্যালেরিয়া দেখা দিয়াছি । তাহার পর ১৮৯৪ খ: যশোহরের অন্তর্গত মহম্মদপুরে আবির্ভাব হইয়। নলড়াঙ্গা, টাচড়া, কশব ধ্বংস করে। ১৮৩১ খৃঃ গদখালি, কাদচিলা, স্বকপুকুরিয়া প্রভৃতি গ্রামে আবির্ভত হইয় প্রায় নয় হাজার লোককে মৃত্যুমুখে পঠাইয়া নদীর জেলার প্রবেশ করে। ১৮৫৪ খৃঃ এই তথাকথিত নৃশংস নুতন হয় নিজ যশোহর ও তৎসন্নিহিত অনেকগুলি গ্রামের লোকক্ষয় করিয়াছে। ১৮৪৫ খৃঃ পুনরায় যশোহরে ম্যালেরিয়া দেখা দিয়াছিল। ১৮৫৬ খৃঃ উলাতে প্রবেশ করতে চার বৎসরের মধ্যে প্রায় বিশ হাজার লোক গতায়ু হয় । ১৮৫৭ খৃঃ রাণাঘাট ও তাহার নিকটস্থ অনেকগুলি গ্রাম নষ্ট করে । ১৮৫৯ খৃঃ উহ। কঁচড়াপাড়া ও নৈহাটতে উপস্থিত হয়। ১৮৬• খৃঃ হালিদহর একপ্রকার জনশূন্ত করিয়াছিল। পরে ১৮৬১ খৃঃ শান্তিপুরে ম্যালেরিয়া প্রবেশ করে। ১৮৬২ খৃঃ পূৰ্ব্ববঙ্গ রেলপথ নিৰ্ম্মিত হয়। ১৮৬৩ খৃঃ খামনগর ও छांशद्र निकों दउँ अभिमयूरश् याप्नब्रिग्न थाबिछ,ठ श्छ । २००8 धूः হইতে ১৮৬৭ খৃঃ পর্যন্ত কৃষ্ণনগরে থাঞ্চয়| এই রাক্ষসী নগরের প্রায় এক তুষ্ট্ৰীয়াংশ লোক ধ্বংস করিয়াছিল। ১৮৬৮ খৃঃ হুগলী সহয় ও তাহার অন্তর্গত স্ত্রীরামপুর, তারকেশ্বর, হরিপাল, সাহাবাজার, দশঘরা, বহয় প্রভৃতি কয়েকখানি গ্রাম ম্যালেরিয়ায় প্রায় জনশূন্ত হইয়া যায়। ১৮৬৯ খৃঃ খুলনার অধিকাংশ, যশোহরের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ, মেহেরপুর, গোবরডাঙ্গ ও এইরূপে ২৩ বৎসরের মধ্যে ক্রমশঃ সমগ্র दत्रयमt* भाitणत्रिग्रां* eवंडीब दिछूऊ झग्न । sv७* शृं: अर्षt९ s२१e गोप्न थाप्णग्नि भइमान्नैौक्रप्ण नयञ्ज क्क्रङ्कधि झाम्नथाल्न कब्रिग्न। ७मनषि এদেশে চিরস্থায়ী হইয়া রহিয়াছে । ১৮৯১ খৃঃ পৰ্য্যন্ত বাঙ্গালায় ইহার ●धांछठीत अङिभाबांग्न झिण । देश थथ८भ भशंभांग्रेौद्र थांकां★ षाद्रथं করিয়া দেশকে ধ্বংস করিয়াছিল, পরে উহ। জাপ্য রোগ পরিণত হয়। कब्रएक नांकि 4कयकांद्र ख:ब्रः कथl रुर्निष्ठ श्रांtइ, ७ांश भला দ্বার ছড়াইয় পড়ে। ১৮৮• খৃঃ স্বপ্রসিদ্ধ ডাক্তার ল্যাঙ্গরেণু সৰ্ব্বপ্রথমে ম্যালেরিয়ার বীজাণু আবিষ্কার করেন। ১৮৮৩ খৃঃ ডাক্তার গরি ঐ জীবাণুর আশ্রয়দাতার রক্তে বাদকালীন অবস্থায় বিষয় ও কেমন করিয়৷ জ্বরের সময় উহার ক্রমবৃদ্ধি হয়, তাহা প্রদর্শন করিয়াছিলেন। ১৮৯৯ খৃ: অধ্যাপক রোলাও, রসূ বিশেষভাবে প্রমাণিত করেন যে, এনোফেলিস্ নামক এক-প্রকার মশার দ্বারাই ম্যালেরিয়া বিস্তার হয়। ১৮৯৯ খৃঃ