পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গুর সংখ্যা ] মেটালিঙ্কের প্রভাত-সঙ্গীত רייכסי iബ് সেখানে কারখানা-ঘরে প্রবেশ করি, স্বাক্টর রহস্ত-মন্দিরে -নয় । সেখানে কুজীতার লঙ্গ নেই, সেখানে অসম্পূর্ণতা নগ্ন। সেখানে মাংসপেশী ফুলে" উঠেছে, কিন্তু লাবণ্য কোথায় ? সেখানে স্থূলকে দেখি, অনিৰ্ব্বচনীয়কে দেখিনে ত। তাই বাহুব দিই, কিন্তু সে-বাহুবায় ছন্দ আসে.না। আজকের কালের বিরাট কারখানা-ঘরের সামনে দাড়িয়ে জগৎম্বন্ধ লোক ভয়ে-বিস্ময়ে লোভে সমম্বরে বাহবা দিলে, কিন্তু জাছ নত হ’ল না, প্ৰণাম করলে না, কেননা এ ড়ে। মন্দিন্তু নয়। পুরাতন দেবমন্দির মাছৰভেঙে দিচ্চে, কিন্তু - নূতন দেবমন্দির এখনো তো গড়া হ’ল না,তাই ব’লেই কি পূজার অর্ঘ্য নিয়ে যেতে হবে তার হাটের আড়ৎ ঘরে ?” [*रे बझब्रह tवशीष भांप्न “छांद्रठौ"ष्ठ ब्रवैौवनांtषज्ञ cष गजषानि ছাপা হয়েছিল, এইপ্রসঙ্গে জামরা সেটা সকলকে পড়তে অনুরোধ করি। ] एव মেটারলিঙ্কের প্রভাত-সঙ্গীত মেটাবৃলিঙ্ক তাহার জীবনের প্রথম যুগেই প্লোটিনাস রুইসব্রোক, নোভালিস, এমাসন, কালাইল প্রভৃতির শিষ্যত্ব গ্রহণ করিয়াছিলেন। কিন্তু তাহার নাটক আবার আমাদের নিকট এই কথাটিই প্রমাণ করিয়াছে যে, মিষ্টিকৃগণের (mystic) অনুভব-জগৎ মেটারলিঙ্কের চিত্তকে লুব্ধ এবং অক্লিষ্ট করিলেও তিনি সে-জগতে প্রবেশ করিতে পারিতেছিলেন না । মিষ্টিকৃ সাধকগণের নিকট যাহা স্বতঃসিদ্ধের মতনই ছিল, ইনি তাহার জন্য শুধু হাংড়াইতেছিলেন । তাহার অন্তরাত্মা আচলায়তনের পঞ্চকের মতন কেবলই যেন কঁাদিয়া গাহিতেছিল— “আমার বাধন দাও গে টুটে । আমি হাত বাড়িয়ে আছি, আমায় লও কেড়ে লও লুটে ।” কইসরোকের ভূমিকাতেই তিনি “মিষ্টিকদের লক্ষ্য করির বলিয়াছিলেন যে, নিশ্চিত সত্যের সন্ধান ইহাদের निकÉहे सधू शteब बांग्र । हेश श्रे८उहे शिष्टकरनद्र প্রতি ইহার অগাধ বিশ্বাসের পরিচয় পাওয়া যায়। মিষ্টিক *क,ि दांश्ल नदृश्, अथक हैझाब्र छिंक दांश्ला थङिलक्षe नांदे । uथांतून ‘भिट्टैिक' रुणि८ड चांभद्रा जांथांब्र१ड कि कि दूक्,ि जखङ वैदूड cजबूनम् ऊँीशब्र ३७८ब्रां८णब्र আধুনিক নাটক’-পুস্তকে মেটারলিঙ্ক কে মিষ্টিক বলিতে चोभ्राखि कब्लिट्ज्र ब्रिो 'झिल्लेक' श्रृंकब्रि cश-चर्ष মনে-মনে গ্রহণ করিয়াছেন তাহাই এখানে প্রকাশ করিবার চেষ্টা করিব। ইংরেজি-ভাষায় এই শব্দটি এত বিভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত যে, তাহার সম্পূর্ণ পরিচয় দিতে গিয়া কেহ-কেহ বিরাট পুস্তক লিথিয়া বসিয়াছেন। মিষ্টিকের সর্বপ্রধান লক্ষণ হইতেছে একটি গোপন, অতীজিয়, বিশ্বব্যাপ্ত চেতন-শক্তির প্রতি হৃদয়াম্ভব হইতে উদ্ভূত একাত্ত এবং অপরিসীম বিশ্বাস । এ-বিশ্বাস শুধু সেই অস্তিত্বের উপর নহে ; সেই অনন্ত শক্তি যে পরম মঙ্গলময়, পরম স্বম্বর এবং তাহার সৃহিত মানবাত্মা যে মূলত অভিন্ন এবং তাঙ্গার সহিত একাত্মতHলাভই ষে মানবাত্মার চরম ও পরম সার্থকতা, ইহাও মিষ্টিকের একান্ত অবিচলিত বিশ্বাস। মেটারলিঙ্ক অন্তবে এই বিশ্বাসটিকে কিছুতেই যেন পাইতেছিলেন না। অবশেষে যেন তিনি অকস্মাৎ আলোক প্রাপ্ত হইলেন। তাহারই ফলে দীনের সম্পদ (Treasure of the Humble) lowstal fifts श्र्हेण । देशहउ यांनय-चख८व्रब्र कूश्मब्र श्रृंखैौब्र चष्ट्रख्यরাশির বিকাশ ও স্তজনিত আনন্দময় আশার আবির্ভাব দেখিতে পাওয়া যায়। ১৮৯৬ সালে মেটারলিঙ্ক প্রবন্ধাকারে তাহার নবজীবনলন্ধ সত্যটিকে ব্যক্ত করিবার প্রয়াস পান। মাত্র এই বইখানি পড়িলেই মেটাবলিঙ্কীয় অকুণ্ডুতির সমাৰু পরিচয়