পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] বামুন-বাদী ०२१ . করিতে হইত। সন্ধার সময় জালির রায় শেষ করিয়া সে নলিনীকে পড়াইত । তবুও যে সময়টুকু সে ছাড়া পাইত, তাহাতেই মহেশ্বরীর জন্ত তাহার মন-প্রাণ হাহাকার করিয়া উঠিত। আপনাকে তাহার এমন বাধা-ধরার ১ মধ্যে রাখার প্রয়োজনই ছিল এই ধে, তাহার দুর্বল মন ८षन भूहूरईब्र बल७ वांश्ब्रिह्म निष्क ौि न। १ाघ्रः । তাহার বেতনবৃদ্ধি হইলে সে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ও পুস্তক আনাইয়া গরীব-দুঃখীকে বিনা পয়সায় চিকিৎসা ও ঔষধ বিতরণ করিতে লাগিল । আবস্তক হইলে সে সেইসঙ্গে-সঙ্গে রোগীর সেবা-শুশ্ৰুষাও করিত । এবং তাহার দ্বারা যাহার যেটুকু উপকার হইতে পারিত, সে ঘাটালবাসী সকলেরই সে-উপকারটুকু উপযাচক হইয়া করিয়া জালিত। অতি,সামান্ত ব্যক্তি হইলেও অত্যন্ত্রকাল মধ্যে এইরূপে কানাইলাল ঘাটালের মধ্যে বেশ স্থপরিচিত হুইয়া উঠিল । মহামায়া ও আবার কানাইলালের পক্ষপাতী হইয়া পড়িয়ছিলেন । সে প্রায়ই র্ত্যহাদের মাছটা-তরকারীট। সংগ্ৰহ করিয়া আনিত । নিজ ব্যয়েই এসকল করিত ৷ এবং গণপতির অনুপস্থিভিকালে অভাব-অভিযোগের কথা তাহার কর্ণগোচর হইলে সে তাহাও পূরণ করিত। এইরূপে ঘাটালে তাহার এক বৎসর অতীত হইল । নবম পরিচ্ছেদ কানাইলাল সন্ধ্যার সময় গৃহে ফিরিলে নলিনী একখানি রেকাবিতে যেদিন যেমন জুটিত তেমনি জলখাবার সাজাইয়া লইয়া উপস্থিত হইত। কানাই জলযোগ করিবার পর নলিনীই জোগাড় করিয়া দিত, তবে রন্ধন হইত ; রন্ধন-কাৰ্য্য শেষ হইলে সে তাহার নিকট বসিয়া পড়াশুনা করিত। কানাই তাহাকে বড় স্নেহের চক্ষে দেখিত। এবং যত্নপূর্বক পড়াশুনা ৰলিয়া দিত। এই ছোটো মেয়েটির সঙ্গই তাছার জীবনের প্রধান আনন্দ ছিল । | cग जलधैॉब्र जयघ्न थाहेब्बा कांद्दछ बांश्द्रि श्ञ्च cग्रहण { নলিনী খাওয়া-দাওয়ার পর তাহার গৃহে প্রবেশ করিয়া | তাহার কাপড়-চোপড়, বই, কাগজ, কলম, পেনসিল সমস্ত ब्रविड। ७वर वह:ि ब* क्षिा नविशद्र পরিচ্ছন্ন করিয়া রাখিয়া আসিত । কানাইলালকে নলিনী৪ বড় ভালোবাসিত। মহামায়াও ইদানীং কানাইলালকে খুব শার যত্ন । করিতেছিলেন। কিন্তু মাতৃ-স্নেহের যে একটা স্বচ্ছ প্রবাহ–একটা স্থমিষ্ট আম্বাদ কানাইলালের চিত্ত সতত আচ্ছন্ন করিয়া রাখিয়াছিল, এসকল স্নেহ সেই স্থানটা একটু নাড়া-চাড়া দিতে পারে মাত্র—জাতিয়া বলিতে পারে না। বরং এই নাড়া দেওয়ার ফলে যে-চাঞ্চল্য উপস্থিত হয়, সেই চিত্ত-চাঞ্চল্যই একটা গতি উৎপাদন कब्रिञ्च डांशं८क cगई प्राह अबारश्ब्र निष्क कृ*ाहेब्रा चानिष्ठा मैंाफ़ क्ब्राहेब्रl cनग्न । भरश्रद्रेौब भाङ्-cषtश्व्र चावांटमब्र মধ্যে সে এমন একটু বিশেষত্ব পাইয়াছিল, যাহার পূর্ণবিকাশ সে আর কোথাও দেখিতে পাইতেছে না। যেস্নেহের পিছনে প্রয়োজন-সিদ্ধি ভিন্ন আর কিছুই নাই, তাহার সংস্পর্শে একটা সাময়িক স্বায়বিক উত্তেজনায় আসিতে পারে বটে, কিন্তু তাহা নিবিড় সম্বন্ধ-স্থাপনে সফলকাম হয় না। দিন গেল—মাল গেল-বর্ষ গেল— তবু মহেশ্বরীর প্রাণের সেই যথার্থ পরিচয়টুকু কানাইলাল डूणिरङ गाब्रिcउझिण ना । उांशरक डूलाहेबांब्र भडन কোনো শক্তির সন্ধান ষে সে কোথায়ও পাইতেছিল नौं । একদিন সন্ধ্যার পর মহামায়া নলিনীকে ভিতরের বাড়ীতে অন্ত কাজে ব্যস্ত রাখিয়া কানাইলালের গৃহে আসিয়া বসিলেন। আজ তাঙ্গর কথায় স্নেহধারী উছলিয়া পড়িতেছিল। প্রসন্নমনে নানা কথার পর তিনি বলিলেন, “बांया, नलिनौ cष निन-निन थिचौ इ'tग्न फे? ल, कि कब्रां যায় বলে না ! সহজে ষে জার ভাত গিলতে পারিনে ?” কানাইলাল প্রথমটা কিছুই বুঝিতে পারিল না। সে আর-একটু পরিষ্কার করিয়া শুনিবার জন্ত মহামায়ার দিকে উৎকণ্ঠাপূর্ণ দৃষ্টি নিক্ষেপ করিল। মহামায়া কহিলেন, “তুমি দেখি সংসার-সম্বন্ধে কোনো খবরই রাখো না। আমাদের হিন্দুর ঘরে আট বছর বয়সে গৌরীদান করতে হয়। মেটে এই বারে পেরিবে তে পড়তে ধা, আজও পাত্তর জুটোতে পারা গেল না। বড় মেয়েটি